ঘণকুয়াশার কারণে পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া ও আরিচা-কাজিরহাট এবং ধাওয়াপাড়া-নাজিরগঞ্জ নৌ-রুটে শনিবার দিবাগত রাত ১২ টার থেকে রবিবার সকাল সাড়ে ৯টা পর্যন্ত সাড়ে ৯ ঘন্টা বন্ধ ছিল ফেরি চলাচল। বিআইডব্লিউটিসির আরিচা আঞ্চলিক কার্যালয়ের ডিজিএম শাহ মুহাম্মদ খালেদ নেওয়াজ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
বিআইডব্লিউটিসি কর্তৃপক্ষ জানায, সন্ধ্যা থেকেই পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া ও আরিচা- কাজিরহাট এবং ধাওয়া পাড়া-নাজিরগঞ্জ নৌরুটে কুয়াশা পড়াতে শুরু করে। রাত ১০ টার পর থেকে কুয়াশার মাত্রা বাড়তে থাকে। রাত ১২ দিকে কুয়াশার মাত্রা তীব্র আকার ধারণ করলে চ্যানেলের বিকন বাতি ও মার্কিং পয়েন্টে কিছুই দেখা যাচ্ছিল না। এতে দুর্ঘটনা এড়াতে এ তিনটি নৌ-রুটে ফেরি চলাচল সম্পূর্ণ বন্ধ ঘোষণা করে বিআইডব্লিউটিসি কর্তৃপক্ষ। এতে উভয় ঘাট এলাকায় যানবাহন আটকে পড়তে শুরু করে। এতে তিনটি নৌ-রুটে প্রায় ৩ শতাধিক যানবাহন আটকে রয়েছে। তীব্র শীত ও কুয়াশার মধ্যে মাঝ নদীতে নোঙ্গর করে আছে আরো পাঁচটি ফেরি । এতে দুর্ভোগ পোহাচ্ছেন যানবাহনের শ্রমিক, যাত্রী ও ব্যবসায়ীরা।
যাত্রী আব্দুল আলিম জানান, রাত দুইটার সময় ঢাকা থেকে পাটুরিয়া ঘাটে এসেছি। এখনো তিন নম্বর ঘাটে অপেক্ষা করছি। কুয়াশার কারণে কুয়াশা কারনে নদী পার হতে পারিনি। তীব্র শীতের মধ্যে ঘাট এলাকায় অপেক্ষা করছি।
যাত্রী হাসেম আলী জানান, রাত ১১ টার দিকে পাটুরিয়া ফেরিঘাটে এসেছি । আমার গাড়িতে আমি সহ অনেক শিশু রয়েছে।তীব্র শীতে তারা অনেক কষ্ট করছে। এখানে খাওয়া-দাওয়া সহ অনেক সমস্যা রয়েছে।
আব্দুল মজিদ জানান, রাত দুই টার সময ফেরিঘাটে এসেছি। ফ্যামিলিকে নিয়ে এসে এখানে খুব দুর্ভোগের আছি। আমরা বরিশালে যাবো। কুয়াশা ও তীব্র শীতে খুব কষ্ট করছি ঘাট এলাকায়।
বিআইডব্লিউটিসির আরিচা আঞ্চলিক কার্যালয়ের ডিজিএম শাহ মোহাম্মদ নেওযাজ জানান, রবিবার সকাল সাড়ে ৯টায় ঘণকুয়াশা কেটে গেলে পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া ও আরিচা-কাজিরহাট এবং ধাওয়াপাড়া - নাজিরগঞ্জ এই তিনটি নৌরুটে ফেরি চলাচল শুরু হয়েছে।
রোববার, ১০ ডিসেম্বর ২০২৩
ঘণকুয়াশার কারণে পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া ও আরিচা-কাজিরহাট এবং ধাওয়াপাড়া-নাজিরগঞ্জ নৌ-রুটে শনিবার দিবাগত রাত ১২ টার থেকে রবিবার সকাল সাড়ে ৯টা পর্যন্ত সাড়ে ৯ ঘন্টা বন্ধ ছিল ফেরি চলাচল। বিআইডব্লিউটিসির আরিচা আঞ্চলিক কার্যালয়ের ডিজিএম শাহ মুহাম্মদ খালেদ নেওয়াজ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
বিআইডব্লিউটিসি কর্তৃপক্ষ জানায, সন্ধ্যা থেকেই পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া ও আরিচা- কাজিরহাট এবং ধাওয়া পাড়া-নাজিরগঞ্জ নৌরুটে কুয়াশা পড়াতে শুরু করে। রাত ১০ টার পর থেকে কুয়াশার মাত্রা বাড়তে থাকে। রাত ১২ দিকে কুয়াশার মাত্রা তীব্র আকার ধারণ করলে চ্যানেলের বিকন বাতি ও মার্কিং পয়েন্টে কিছুই দেখা যাচ্ছিল না। এতে দুর্ঘটনা এড়াতে এ তিনটি নৌ-রুটে ফেরি চলাচল সম্পূর্ণ বন্ধ ঘোষণা করে বিআইডব্লিউটিসি কর্তৃপক্ষ। এতে উভয় ঘাট এলাকায় যানবাহন আটকে পড়তে শুরু করে। এতে তিনটি নৌ-রুটে প্রায় ৩ শতাধিক যানবাহন আটকে রয়েছে। তীব্র শীত ও কুয়াশার মধ্যে মাঝ নদীতে নোঙ্গর করে আছে আরো পাঁচটি ফেরি । এতে দুর্ভোগ পোহাচ্ছেন যানবাহনের শ্রমিক, যাত্রী ও ব্যবসায়ীরা।
যাত্রী আব্দুল আলিম জানান, রাত দুইটার সময় ঢাকা থেকে পাটুরিয়া ঘাটে এসেছি। এখনো তিন নম্বর ঘাটে অপেক্ষা করছি। কুয়াশার কারণে কুয়াশা কারনে নদী পার হতে পারিনি। তীব্র শীতের মধ্যে ঘাট এলাকায় অপেক্ষা করছি।
যাত্রী হাসেম আলী জানান, রাত ১১ টার দিকে পাটুরিয়া ফেরিঘাটে এসেছি । আমার গাড়িতে আমি সহ অনেক শিশু রয়েছে।তীব্র শীতে তারা অনেক কষ্ট করছে। এখানে খাওয়া-দাওয়া সহ অনেক সমস্যা রয়েছে।
আব্দুল মজিদ জানান, রাত দুই টার সময ফেরিঘাটে এসেছি। ফ্যামিলিকে নিয়ে এসে এখানে খুব দুর্ভোগের আছি। আমরা বরিশালে যাবো। কুয়াশা ও তীব্র শীতে খুব কষ্ট করছি ঘাট এলাকায়।
বিআইডব্লিউটিসির আরিচা আঞ্চলিক কার্যালয়ের ডিজিএম শাহ মোহাম্মদ নেওযাজ জানান, রবিবার সকাল সাড়ে ৯টায় ঘণকুয়াশা কেটে গেলে পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া ও আরিচা-কাজিরহাট এবং ধাওয়াপাড়া - নাজিরগঞ্জ এই তিনটি নৌরুটে ফেরি চলাচল শুরু হয়েছে।