হবিগঞ্জে পল্লি চিকিৎসক হত্যা মামলায় পাঁচজনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। একইসঙ্গে প্রত্যেককে ১ লাখ টাকা করে জরিমানা করা হয়েছে।
সোমবার (২৭ নভেম্বর) বেলা সাড়ে ১১টার দিকে হবিগঞ্জের অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ ২য় আদালতের বিচারক ইয়াছির আরাফাত এ রায় ঘোষণা করেন। রায় ঘোষণার সময় আসামিরা আদালতে উপস্থিত ছিল।
নিহত পল্লি চিকিৎসক আফজালুর রহমান উপজেলার কালিকাপুর গ্রামের বাসিন্দা। দণ্ডপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন- মাধবপুর উপজেলার কালিকাপুর গ্রামের জিয়া উদ্দিনের পুত্র সালাউদ্দিন ও তার ভাই জসিম উদ্দিন, একই উপজেলার বহরা গ্রামের ছনা মিয়ার পুত্র রফিজ উদ্দিন, মতিউর রহমানের পুত্র আজিজুর রহমান ও বাদশা মিয়ার পুত্র আক্তার মিয়া।
আদালত সূত্রে জানা যায়, আসামিদের সঙ্গে জমি সংক্রান্ত বিরোধ ছিল পল্লি চিকিৎসক আফজালুর রহমানের। এরই জেরে ২০০৬ সালের ২১ মার্চ রাতে দিকে স্থানীয় বাজার থেকে ফেরার পথে ধরাছড়া ব্রিজ এলাকায় আফজালুরকে একা পেয়ে বেধড়ক মারধর করেন আসামিরা। মারধরের একপর্যায়ে তার মৃত্যু হয়।
হত্যাকাণ্ডের পরদিন ২২ মার্চ নিহতের স্ত্রী ছকিনা বেগম বাদী হয়ে ৫ জনকে আসামি করে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। মামলাটিতে ২৩ জন সাক্ষীর মধ্যে ১৯ জনের সাক্ষ্য প্রমাণ শেষে আদালত রায় ঘোষণা করেন।
সোমবার, ২৭ নভেম্বর ২০২৩
হবিগঞ্জে পল্লি চিকিৎসক হত্যা মামলায় পাঁচজনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। একইসঙ্গে প্রত্যেককে ১ লাখ টাকা করে জরিমানা করা হয়েছে।
সোমবার (২৭ নভেম্বর) বেলা সাড়ে ১১টার দিকে হবিগঞ্জের অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ ২য় আদালতের বিচারক ইয়াছির আরাফাত এ রায় ঘোষণা করেন। রায় ঘোষণার সময় আসামিরা আদালতে উপস্থিত ছিল।
নিহত পল্লি চিকিৎসক আফজালুর রহমান উপজেলার কালিকাপুর গ্রামের বাসিন্দা। দণ্ডপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন- মাধবপুর উপজেলার কালিকাপুর গ্রামের জিয়া উদ্দিনের পুত্র সালাউদ্দিন ও তার ভাই জসিম উদ্দিন, একই উপজেলার বহরা গ্রামের ছনা মিয়ার পুত্র রফিজ উদ্দিন, মতিউর রহমানের পুত্র আজিজুর রহমান ও বাদশা মিয়ার পুত্র আক্তার মিয়া।
আদালত সূত্রে জানা যায়, আসামিদের সঙ্গে জমি সংক্রান্ত বিরোধ ছিল পল্লি চিকিৎসক আফজালুর রহমানের। এরই জেরে ২০০৬ সালের ২১ মার্চ রাতে দিকে স্থানীয় বাজার থেকে ফেরার পথে ধরাছড়া ব্রিজ এলাকায় আফজালুরকে একা পেয়ে বেধড়ক মারধর করেন আসামিরা। মারধরের একপর্যায়ে তার মৃত্যু হয়।
হত্যাকাণ্ডের পরদিন ২২ মার্চ নিহতের স্ত্রী ছকিনা বেগম বাদী হয়ে ৫ জনকে আসামি করে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। মামলাটিতে ২৩ জন সাক্ষীর মধ্যে ১৯ জনের সাক্ষ্য প্রমাণ শেষে আদালত রায় ঘোষণা করেন।