চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) উপাচার্য অধ্যাপক ড. শিরীণ আখতারের মেয়ে শিক্ষা ও গবেষণা ইন্সটিটিউটের সাবেক শিক্ষক সহযোগী অধ্যাপক আসহাব উদ্দীন খালেদের কাছ থেকে আড়াই লাখ টাকা ধার নিয়ে ছিলেন। এটাকে উদ্দেশ্য মূলক ও অপতৎপরতা উল্লেখ করে সাধারণ ডায়েরি করেছে প্রক্টর ড. নূরুল আজিম সিকদার।
বৃহস্পতিবার (২৩ মার্চ) বিকেল ৩ টার দিকে হাটহাজারী থানায় সাধারণ ডায়েরি করেন প্রক্টর ড. নূরুল আজিম সিকদা ।
ডায়েরিতে বলা হয়, সহযোগী অধ্যাপক আসহাব উদ্দীন খালেদ চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন পেনশন ভোগী অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক এবং বর্তমানে পেনশন ভোগী বটে, পার্শ্বলিখিত ব্যক্তি কিছু দিন যাবত বিশ্ববিদ্যালয়ের সুনাম নষ্ট করার জন্য উদ্দেশ্যমূলক বিভিন্ন অপতৎপরতা চালিয়ে যাচ্ছেন এবং ভিসি ম্যাডামের সম্মান হানি করার জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন শিক্ষককে সংশ্লিষ্ট করে কল্পকাহিনীর অবতারণাসহ সর্বশেষ ভিসি ম্যাডামকে প্রযত্নে দেখাইয়া ভিসি ম্যাডামের কন্যা জনাবা মিসেস রিফাত মোস্তফা (টিনা) কে উদ্দেশ্য করে ২,৫০,০০০/- টাকা পাওনা দাবী করে ভিসি ম্যাডামের কন্যাকে চিঠি দিয়ে নিজে স্বাক্ষর করে বিভিন্ন অফিসে ও প্রধানমন্ত্রীর দপ্তরসহ ইচ্ছেমত সাংবাদিক ও পত্রিকা অফিসে প্রদান/সরবরাহ করিতেছে। ইহাতে ঐতিহ্যবাহী চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষাখাত, প্রশাসন ও বিভিন্ন স্তরে অসন্তোষসহ বিশৃংখলার সূত্রপাত হইতেছে এবং ভবিষ্যতে ও উক্ত ব্যক্তি অপকর্মসহ বিশৃংখলা সৃষ্টি করিতে পারে এবং বিভিন্ন বিষয়ে ভবিষ্যতে আরও অপপ্রচার করিবে মর্মে বিভিন্ন মাধ্যমে হুমকি প্রদান করিয়া আসিতেছে।
এ বিষয়ে প্রক্টর নূরুল আজিম সিকদার বলেন, এটার সঙ্গে আমার বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাবমূর্তি জড়িত। এখন আমি তো আমার বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাবমূর্তি নষ্ট হতে দিতে পারি না। কল্পানাপ্রসূত কথা বললে তো হবে না। যাদের পরিবারের অভাব নাই তারা কেন অপরের কাছ থেকে টাকা ধার নিবে।
শিক্ষা ও গবেষণা ইন্সটিটিউটের অধ্যাপক ড. উদিতি দাস বলছেন আমি আসহাব উদ্দিন খালেদকে চিনি না।
কিন্তু আসহাব উদ্দিন খালেদ বলছেন, আমার কাছ থেকে উপাচার্য টাকা নিছে তার মেয়ের জন্য। উদিতি দাস সুপারিশ করেছে। এখন তারা অস্বীকার করছে। এটাতো যখন প্রথম ২ জানুয়ারি চিঠি পাঠাই তখন বলতে পারতো এখন ১৪ মার্চ চিঠি পাঠানোর পর কেন অস্বীকার করতেছে। তারা আমার সামনে এসে বলুক। উপাচার্যের মেয়ে একজন মিথ্যুক।
জানা যায়, গত বছরের ১৯ জানুয়ারি উপাচার্য অধ্যাপক ড. শিরীণ আখতারের অনুরোধে ও ড. উদিতি দাশের সুপারিশে উপাচার্য কন্যা রিফাত মোস্তফা টিনাকে ২ লাখ টাকা ধার দেন শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের (আইইআর) অবসরপ্রাপ্ত সহযোগী অধ্যাপক মো. আসহাব উদ্দীন খালেদ। এরপর ২৪ এপ্রিল তাকে আরও ৫০ হাজার টাকা ধার দেন তিনি।
শুক্রবার, ২৪ মার্চ ২০২৩
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) উপাচার্য অধ্যাপক ড. শিরীণ আখতারের মেয়ে শিক্ষা ও গবেষণা ইন্সটিটিউটের সাবেক শিক্ষক সহযোগী অধ্যাপক আসহাব উদ্দীন খালেদের কাছ থেকে আড়াই লাখ টাকা ধার নিয়ে ছিলেন। এটাকে উদ্দেশ্য মূলক ও অপতৎপরতা উল্লেখ করে সাধারণ ডায়েরি করেছে প্রক্টর ড. নূরুল আজিম সিকদার।
বৃহস্পতিবার (২৩ মার্চ) বিকেল ৩ টার দিকে হাটহাজারী থানায় সাধারণ ডায়েরি করেন প্রক্টর ড. নূরুল আজিম সিকদা ।
ডায়েরিতে বলা হয়, সহযোগী অধ্যাপক আসহাব উদ্দীন খালেদ চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন পেনশন ভোগী অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক এবং বর্তমানে পেনশন ভোগী বটে, পার্শ্বলিখিত ব্যক্তি কিছু দিন যাবত বিশ্ববিদ্যালয়ের সুনাম নষ্ট করার জন্য উদ্দেশ্যমূলক বিভিন্ন অপতৎপরতা চালিয়ে যাচ্ছেন এবং ভিসি ম্যাডামের সম্মান হানি করার জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন শিক্ষককে সংশ্লিষ্ট করে কল্পকাহিনীর অবতারণাসহ সর্বশেষ ভিসি ম্যাডামকে প্রযত্নে দেখাইয়া ভিসি ম্যাডামের কন্যা জনাবা মিসেস রিফাত মোস্তফা (টিনা) কে উদ্দেশ্য করে ২,৫০,০০০/- টাকা পাওনা দাবী করে ভিসি ম্যাডামের কন্যাকে চিঠি দিয়ে নিজে স্বাক্ষর করে বিভিন্ন অফিসে ও প্রধানমন্ত্রীর দপ্তরসহ ইচ্ছেমত সাংবাদিক ও পত্রিকা অফিসে প্রদান/সরবরাহ করিতেছে। ইহাতে ঐতিহ্যবাহী চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষাখাত, প্রশাসন ও বিভিন্ন স্তরে অসন্তোষসহ বিশৃংখলার সূত্রপাত হইতেছে এবং ভবিষ্যতে ও উক্ত ব্যক্তি অপকর্মসহ বিশৃংখলা সৃষ্টি করিতে পারে এবং বিভিন্ন বিষয়ে ভবিষ্যতে আরও অপপ্রচার করিবে মর্মে বিভিন্ন মাধ্যমে হুমকি প্রদান করিয়া আসিতেছে।
এ বিষয়ে প্রক্টর নূরুল আজিম সিকদার বলেন, এটার সঙ্গে আমার বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাবমূর্তি জড়িত। এখন আমি তো আমার বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাবমূর্তি নষ্ট হতে দিতে পারি না। কল্পানাপ্রসূত কথা বললে তো হবে না। যাদের পরিবারের অভাব নাই তারা কেন অপরের কাছ থেকে টাকা ধার নিবে।
শিক্ষা ও গবেষণা ইন্সটিটিউটের অধ্যাপক ড. উদিতি দাস বলছেন আমি আসহাব উদ্দিন খালেদকে চিনি না।
কিন্তু আসহাব উদ্দিন খালেদ বলছেন, আমার কাছ থেকে উপাচার্য টাকা নিছে তার মেয়ের জন্য। উদিতি দাস সুপারিশ করেছে। এখন তারা অস্বীকার করছে। এটাতো যখন প্রথম ২ জানুয়ারি চিঠি পাঠাই তখন বলতে পারতো এখন ১৪ মার্চ চিঠি পাঠানোর পর কেন অস্বীকার করতেছে। তারা আমার সামনে এসে বলুক। উপাচার্যের মেয়ে একজন মিথ্যুক।
জানা যায়, গত বছরের ১৯ জানুয়ারি উপাচার্য অধ্যাপক ড. শিরীণ আখতারের অনুরোধে ও ড. উদিতি দাশের সুপারিশে উপাচার্য কন্যা রিফাত মোস্তফা টিনাকে ২ লাখ টাকা ধার দেন শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের (আইইআর) অবসরপ্রাপ্ত সহযোগী অধ্যাপক মো. আসহাব উদ্দীন খালেদ। এরপর ২৪ এপ্রিল তাকে আরও ৫০ হাজার টাকা ধার দেন তিনি।