সীমান্ত এলাকায় মায়ানমারের জান্তা সরকারের সেনাদের সাথে বিদ্রোহীদের সংঘর্ষের জেরে সেদেশের আরও সীমান্তরক্ষী পালিয়ে বাংলাদেশে আশ্রয় নিয়েছেন।
এ পর্যন্ত মায়ানমারের ৯৫ সীমান্তরক্ষী বিজিবি’র কাছে আশ্রয়গ্রহণ করেছে। তাদের অনেকেই গুলিবিদ্ধ। তাদের কক্সবাজারের বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।
আজ সোমবার (৫ ফেব্রুয়ারি) সকাল ৯টায় বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বিজিবি’র গণসংযোগ কর্মকর্তা শরিফুল ইসলাম।
এর আগে, তুমব্রু সীমান্ত দিয়ে নিজেদের আত্মরক্ষায় বাংলাদেশে প্রবেশ করা ৬৮ জনের মধ্যে বেশিরভাগই গুলিবিদ্ধ। তাদের বিজিবি হেফাজতে রেখে উখিয়ায় চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।
আরও পড়ুন : মায়ানমারের গুলিবিদ্ধ আরও ৯ সীমান্তরক্ষীকে হাসপাতালে ভর্তি
গতকাল রবিবার মধ্যরাত থেকে অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে পাহাড়ে অবস্থান করছিল মায়ানমার আরাকান আার্মির সদস্যরা। ওই পাহাড়ে ছিল মায়ানমার সীমান্তরক্ষী বাহিনীর ক্যাম্প। কিন্তু এখন এটি দখলে নিয়েছে বিদ্রোহীরা।
ওপারে বৃষ্টির মতো গুলির শব্দের কারণে এপারে আতঙ্কিত হচ্ছে লোকজন। সীমান্তবর্তী মানুষেরা জানান, মায়ানমার সীমানতে গুলির শব্দ শুনছে রবিবার মধ্যরাত থেকে। আতঙ্কিত লোকজন পালিয়েছে ঘর ছেড়ে। বন্ধ রয়েছে দোকানপাট।
স্থানীয়রা বলছেন, ওপারে সংঘাতের প্রভাব পড়ছে এপারে। টানা কয়েকদিন ধরে নির্ঘুম সময় পার করতে হচ্ছে তাদের।
বান্দরবানের তুমব্রু সীমান্তে এখনও চলছে থেমে থেমে গুলির শব্দ। বাংলাদেশ অংশে বিজিবি সর্তক অবস্থানে রয়েছে। তবে, তুমব্রু সড়কে বন্ধ রয়েছে যানচলাচল। গতকাল সকালে মায়ানমার অংশে ছোড়া গুলিতে আহত হয়েছে তিন বাংলাদেশী।
সীমান্ত এলাকায় রয়েছে সাতটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা থাকলেও গোলাগুলির কারণে কোনো শিক্ষার্থী আসেনি। পশ্চিমকুল তুমব্রু ঘুমধুম সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক হেলাল উদ্দিন এসব কথা জানান।
এ বিষয়ে দ্রুত পরিস্থিতি স্বাভাবিক করতে উদ্যোগ নেওয়া হবে বলে আশা করছেন এলাকাবাসী। আর সব ধরনের পরিস্থিতি মোকাবিলায় সীমান্তে সতর্ক অবস্থায় রয়েছে বিজিবি।
বিজিবি’র গণসংযোগ কর্মকর্তা শরিফুল ইসলাম আজ সকাল ৯টায় গণমাধ্যমকে জানিয়েছেন, মায়ানমারের অভ্যন্তরে চলমান সংঘর্ষের জের ধরে এ পর্যন্ত মায়ানমার সীমান্তরক্ষী বাহিনী বর্ডার গার্ড পুলিশ (বিজিপি) এর ৯৫ জন সদস্য অস্ত্রসহ বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার তুমব্রু সীমান্ত দিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে।
বিজিবি তাদেরকে নিরস্ত্রীকরণ করে নিরাপদ আশ্রয় নিয়েছে। এরমধ্যে যারা আহত তাদেরকে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।
সোমবার, ০৫ ফেব্রুয়ারী ২০২৪
সীমান্ত এলাকায় মায়ানমারের জান্তা সরকারের সেনাদের সাথে বিদ্রোহীদের সংঘর্ষের জেরে সেদেশের আরও সীমান্তরক্ষী পালিয়ে বাংলাদেশে আশ্রয় নিয়েছেন।
এ পর্যন্ত মায়ানমারের ৯৫ সীমান্তরক্ষী বিজিবি’র কাছে আশ্রয়গ্রহণ করেছে। তাদের অনেকেই গুলিবিদ্ধ। তাদের কক্সবাজারের বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।
আজ সোমবার (৫ ফেব্রুয়ারি) সকাল ৯টায় বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বিজিবি’র গণসংযোগ কর্মকর্তা শরিফুল ইসলাম।
এর আগে, তুমব্রু সীমান্ত দিয়ে নিজেদের আত্মরক্ষায় বাংলাদেশে প্রবেশ করা ৬৮ জনের মধ্যে বেশিরভাগই গুলিবিদ্ধ। তাদের বিজিবি হেফাজতে রেখে উখিয়ায় চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।
আরও পড়ুন : মায়ানমারের গুলিবিদ্ধ আরও ৯ সীমান্তরক্ষীকে হাসপাতালে ভর্তি
গতকাল রবিবার মধ্যরাত থেকে অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে পাহাড়ে অবস্থান করছিল মায়ানমার আরাকান আার্মির সদস্যরা। ওই পাহাড়ে ছিল মায়ানমার সীমান্তরক্ষী বাহিনীর ক্যাম্প। কিন্তু এখন এটি দখলে নিয়েছে বিদ্রোহীরা।
ওপারে বৃষ্টির মতো গুলির শব্দের কারণে এপারে আতঙ্কিত হচ্ছে লোকজন। সীমান্তবর্তী মানুষেরা জানান, মায়ানমার সীমানতে গুলির শব্দ শুনছে রবিবার মধ্যরাত থেকে। আতঙ্কিত লোকজন পালিয়েছে ঘর ছেড়ে। বন্ধ রয়েছে দোকানপাট।
স্থানীয়রা বলছেন, ওপারে সংঘাতের প্রভাব পড়ছে এপারে। টানা কয়েকদিন ধরে নির্ঘুম সময় পার করতে হচ্ছে তাদের।
বান্দরবানের তুমব্রু সীমান্তে এখনও চলছে থেমে থেমে গুলির শব্দ। বাংলাদেশ অংশে বিজিবি সর্তক অবস্থানে রয়েছে। তবে, তুমব্রু সড়কে বন্ধ রয়েছে যানচলাচল। গতকাল সকালে মায়ানমার অংশে ছোড়া গুলিতে আহত হয়েছে তিন বাংলাদেশী।
সীমান্ত এলাকায় রয়েছে সাতটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা থাকলেও গোলাগুলির কারণে কোনো শিক্ষার্থী আসেনি। পশ্চিমকুল তুমব্রু ঘুমধুম সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক হেলাল উদ্দিন এসব কথা জানান।
এ বিষয়ে দ্রুত পরিস্থিতি স্বাভাবিক করতে উদ্যোগ নেওয়া হবে বলে আশা করছেন এলাকাবাসী। আর সব ধরনের পরিস্থিতি মোকাবিলায় সীমান্তে সতর্ক অবস্থায় রয়েছে বিজিবি।
বিজিবি’র গণসংযোগ কর্মকর্তা শরিফুল ইসলাম আজ সকাল ৯টায় গণমাধ্যমকে জানিয়েছেন, মায়ানমারের অভ্যন্তরে চলমান সংঘর্ষের জের ধরে এ পর্যন্ত মায়ানমার সীমান্তরক্ষী বাহিনী বর্ডার গার্ড পুলিশ (বিজিপি) এর ৯৫ জন সদস্য অস্ত্রসহ বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার তুমব্রু সীমান্ত দিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে।
বিজিবি তাদেরকে নিরস্ত্রীকরণ করে নিরাপদ আশ্রয় নিয়েছে। এরমধ্যে যারা আহত তাদেরকে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।