নওগাঁর সাপাহার উপজেলার একটি কেন্দ্রে দাখিল ও সমমান পরীক্ষা চলাকালে ৫৯ জন ভুয়া পরীক্ষার্থীকে আটক করা হয়েছে। অন্যের হয়ে পরীক্ষা দিতে আসায় উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) তাদের আটকের নির্দেশ দেন এবং বহিষ্কার করেন। আজ মঙ্গলবার ওই অভিযান পরিচালনা করা হয়।
উপজেলা প্রশাসন সূত্র জানায়, আজ বেলা সাড়ে ১১টার দিকে সাপাহার উপজেলা সদরের সরফতুল্লাহ ফাজিল মাদ্রাসা কেন্দ্রে অভিযান চালানো হয়। দুপুর ১২টা পর্যন্ত ৫৯ জন ভুয়া পরীক্ষার্থীকে আটক করে প্রশাসন।
অভিযানের নেতৃত্ব দেন ইউএনও মাসুদ হোসেন। ওই কেন্দ্রে ১০টি প্রতিষ্ঠানের মোট ৭৫৭ পরীক্ষার্থী পরীক্ষা দিচ্ছে। আজ ছিল তৃতীয় বিষয়ের পরীক্ষা। অন্যের হয়ে দুই বিষয়ের পরীক্ষা দেওয়ার পর তৃতীয় বিষয়ের পরীক্ষার দিন তারা ধরা পড়েছে।
জানতে চাইলে সাপাহারের ইউএনও মাসুদ হোসেন বলেন, ‘আজ সকাল ১০টায় দাখিল পরীক্ষার আরবি প্রথম পত্রের পরীক্ষা শুরু হয়। পরীক্ষা শুরুর পর গোপন সূত্রে আমাদের কাছে খবর আসে, সরফতুল্লাহ ফাজিল মাদ্রাসা কেন্দ্রে ভুয়া পরীক্ষার্থী পরীক্ষা দিচ্ছে। খবর পেয়ে বেলা সাড়ে ১১টার দিকে উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা ও কেন্দ্রসচিবকে সঙ্গে নিয়ে ওই কেন্দ্রে গিয়ে যাচাই-বাছাই করে দুপুর সাড়ে ১২টা পর্যন্ত ৫৯ জন ভুয়া পরীক্ষার্থী পাওয়া গেছে।’
ইউএনও মাসুদ হোসেন বলেন, বহিষ্কার হওয়া পরীক্ষার্থীরা দাখিল পরীক্ষার্থী হিসেবে নিবন্ধিত প্রকৃত পরীক্ষার্থীর হয়ে পরীক্ষা দিচ্ছিল। এদের কেউ দশম শ্রেণি, আবার কেউ দাখিল পাশ করে একাদশ কিংবা দ্বাদশ শ্রেণিতে পড়াশোনা করছে। পরীক্ষার্থীদের প্রবেশপত্রে দেওয়া স্বাক্ষর ও ছবি যাচাই করে ভুয়া পরীক্ষার্থী শনাক্ত করা হয়েছে।
ইউএনও আরও বলেন, ওই কেন্দ্রের পরীক্ষার্থীদের প্রত্যেকের প্রবেশপত্রসহ অন্যান্য কাগজপত্র যাচাই-বাছাই করা হচ্ছে। ছবিসহ প্রয়োজনীয় কাগজপত্র যাচাই শেষে প্রকৃত ভুয়া শিক্ষার্থীর সংখ্যা জানা যাবে। এই অনিয়মের সঙ্গে কেন্দ্রসচিব, সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের শিক্ষকেরা জড়িত থাকার প্রমাণ পেলে তাঁদের বিরুদ্ধেও ব্যবস্থা নেওয়া হবে। এ বিষয়ে সংবাদ সম্মেলন করে বিস্তারিত জানানো হবে।
মঙ্গলবার, ২০ ফেব্রুয়ারী ২০২৪
নওগাঁর সাপাহার উপজেলার একটি কেন্দ্রে দাখিল ও সমমান পরীক্ষা চলাকালে ৫৯ জন ভুয়া পরীক্ষার্থীকে আটক করা হয়েছে। অন্যের হয়ে পরীক্ষা দিতে আসায় উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) তাদের আটকের নির্দেশ দেন এবং বহিষ্কার করেন। আজ মঙ্গলবার ওই অভিযান পরিচালনা করা হয়।
উপজেলা প্রশাসন সূত্র জানায়, আজ বেলা সাড়ে ১১টার দিকে সাপাহার উপজেলা সদরের সরফতুল্লাহ ফাজিল মাদ্রাসা কেন্দ্রে অভিযান চালানো হয়। দুপুর ১২টা পর্যন্ত ৫৯ জন ভুয়া পরীক্ষার্থীকে আটক করে প্রশাসন।
অভিযানের নেতৃত্ব দেন ইউএনও মাসুদ হোসেন। ওই কেন্দ্রে ১০টি প্রতিষ্ঠানের মোট ৭৫৭ পরীক্ষার্থী পরীক্ষা দিচ্ছে। আজ ছিল তৃতীয় বিষয়ের পরীক্ষা। অন্যের হয়ে দুই বিষয়ের পরীক্ষা দেওয়ার পর তৃতীয় বিষয়ের পরীক্ষার দিন তারা ধরা পড়েছে।
জানতে চাইলে সাপাহারের ইউএনও মাসুদ হোসেন বলেন, ‘আজ সকাল ১০টায় দাখিল পরীক্ষার আরবি প্রথম পত্রের পরীক্ষা শুরু হয়। পরীক্ষা শুরুর পর গোপন সূত্রে আমাদের কাছে খবর আসে, সরফতুল্লাহ ফাজিল মাদ্রাসা কেন্দ্রে ভুয়া পরীক্ষার্থী পরীক্ষা দিচ্ছে। খবর পেয়ে বেলা সাড়ে ১১টার দিকে উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা ও কেন্দ্রসচিবকে সঙ্গে নিয়ে ওই কেন্দ্রে গিয়ে যাচাই-বাছাই করে দুপুর সাড়ে ১২টা পর্যন্ত ৫৯ জন ভুয়া পরীক্ষার্থী পাওয়া গেছে।’
ইউএনও মাসুদ হোসেন বলেন, বহিষ্কার হওয়া পরীক্ষার্থীরা দাখিল পরীক্ষার্থী হিসেবে নিবন্ধিত প্রকৃত পরীক্ষার্থীর হয়ে পরীক্ষা দিচ্ছিল। এদের কেউ দশম শ্রেণি, আবার কেউ দাখিল পাশ করে একাদশ কিংবা দ্বাদশ শ্রেণিতে পড়াশোনা করছে। পরীক্ষার্থীদের প্রবেশপত্রে দেওয়া স্বাক্ষর ও ছবি যাচাই করে ভুয়া পরীক্ষার্থী শনাক্ত করা হয়েছে।
ইউএনও আরও বলেন, ওই কেন্দ্রের পরীক্ষার্থীদের প্রত্যেকের প্রবেশপত্রসহ অন্যান্য কাগজপত্র যাচাই-বাছাই করা হচ্ছে। ছবিসহ প্রয়োজনীয় কাগজপত্র যাচাই শেষে প্রকৃত ভুয়া শিক্ষার্থীর সংখ্যা জানা যাবে। এই অনিয়মের সঙ্গে কেন্দ্রসচিব, সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের শিক্ষকেরা জড়িত থাকার প্রমাণ পেলে তাঁদের বিরুদ্ধেও ব্যবস্থা নেওয়া হবে। এ বিষয়ে সংবাদ সম্মেলন করে বিস্তারিত জানানো হবে।