পারিবারিক কলহের জেরে দুই মেয়ে বিষ পান করানোর পর মা নিজেও বিষ পান করার ঘটনা ঘটেছে চাঁদপুরের হাজীগঞ্জ উপজেলায়। এতে মায়ের মৃত্যু হলেও দুই সন্তান এখন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
মঙ্গলবার রাতে উপজেলার বাকিলার শ্রীপুর উত্তর এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
মারা যাওয়া গৃহবধূর নাম তানিয়া আক্তার (২৭)। তিনি উপজেলার বাকিলার শ্রীপুর উত্তর এলাকার বাসিন্দা ও মালয়েশিয়াপ্রবাসী কাউসারের স্ত্রী। হাসপাতালে চিকিৎসাধীন তাঁর দুই মেয়ের নাম তাবাচ্ছুম (৬) ও ফাতেহা (৪)।
মারা যাওয়া তানিয়ার স্বজন আছমা বেগম বলেন, ‘মালয়েশিয়া প্রবাসী কাউসারের স্ত্রী তানিয়া। প্রায় বছরখানেক আগে কাউসার বিদেশে যায়। তখন থেকে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে পারিবারিক কলহ চলে আসছিল। সেই কলহের জেরেই তানিয়া নিজে বিষ পান করেছেন এবং দুই সন্তানকেও বিষ পান করিয়েছেন।’
চাঁদপুর ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক সোহেল রানা বলেন, বিষ পান অবস্থায় এক গৃহবধূ ও দুই কন্যাশিশুকে হাসপাতালে আনা হয়। তবে হাসপাতালে আনার আগেই বিষক্রিয়ায় গৃহবধূ মারা গেছেন। দুই শিশুসন্তানকে হাসপাতালে ভর্তি রেখে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। তবে শিশু দুটি এখনো শঙ্কামুক্ত নয়।
বুধবার, ২১ ফেব্রুয়ারী ২০২৪
পারিবারিক কলহের জেরে দুই মেয়ে বিষ পান করানোর পর মা নিজেও বিষ পান করার ঘটনা ঘটেছে চাঁদপুরের হাজীগঞ্জ উপজেলায়। এতে মায়ের মৃত্যু হলেও দুই সন্তান এখন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
মঙ্গলবার রাতে উপজেলার বাকিলার শ্রীপুর উত্তর এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
মারা যাওয়া গৃহবধূর নাম তানিয়া আক্তার (২৭)। তিনি উপজেলার বাকিলার শ্রীপুর উত্তর এলাকার বাসিন্দা ও মালয়েশিয়াপ্রবাসী কাউসারের স্ত্রী। হাসপাতালে চিকিৎসাধীন তাঁর দুই মেয়ের নাম তাবাচ্ছুম (৬) ও ফাতেহা (৪)।
মারা যাওয়া তানিয়ার স্বজন আছমা বেগম বলেন, ‘মালয়েশিয়া প্রবাসী কাউসারের স্ত্রী তানিয়া। প্রায় বছরখানেক আগে কাউসার বিদেশে যায়। তখন থেকে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে পারিবারিক কলহ চলে আসছিল। সেই কলহের জেরেই তানিয়া নিজে বিষ পান করেছেন এবং দুই সন্তানকেও বিষ পান করিয়েছেন।’
চাঁদপুর ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক সোহেল রানা বলেন, বিষ পান অবস্থায় এক গৃহবধূ ও দুই কন্যাশিশুকে হাসপাতালে আনা হয়। তবে হাসপাতালে আনার আগেই বিষক্রিয়ায় গৃহবধূ মারা গেছেন। দুই শিশুসন্তানকে হাসপাতালে ভর্তি রেখে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। তবে শিশু দুটি এখনো শঙ্কামুক্ত নয়।