নোয়াখালীর ভাসানচরে রোহিঙ্গা ক্যাম্পে গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণে দগ্ধ আরও দুই শিশুর মৃত্যু হয়েছ। এ নিয়ে মৃত্যুর সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াল তিনে।
সোমবার (২৬ ফেব্রুয়ারি) সকালে ও বিকালে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের (চমেক)বার্ন ইউনিটে এ দুই শিশুর মৃত্যু হয়।
সকালে সাড়ে ৩ বছর বয়সী মোবাশ্বেরা ও বিকালে ৫ বছর বয়সী রুবি আলমের মৃত্যুর তথ্য দিয়েছেন বার্ন ইউনিটের প্রধান ডা. রফিক উদ্দিন আহমেদ।
তিনি জানান, মৃত দুই শিশুর শ্বাসনালী ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিল। তাদের মধ্যে রুবি আলমের শরীরের ৪৫ শতাংশ এবং মোবাশ্বেরার ৬০ শতাংশ পুড়েছিল।
শনিবার সকালে নোয়াখালী ভাসানচর রোহিঙ্গা আশ্রয়ণ প্রকল্প ৩ এর ৮১ নম্বর ক্লাস্টারে সিলিন্ডার বিস্ফোরণে পাঁচ শিশুসহ ৯ জন দগ্ধ হয়। তাদের মধ্যে সাতজনকে উন্নত চিকিৎসার জন্য চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়।
সাত জনের মধ্যে রাসেল নামে ৩ বছর বয়সী এক শিশুকে ওই দিনই মৃত ঘোষণা করে চিকিৎসক।
হাসপাতালের বার্ন ইউনিটে বর্তমানে আরও চারজন চিকিৎসাধীন আছেন।
ঘটনার পর ভাসানচর থানার এস আই নূর হোসেন জানিয়েছিলেন, আশ্রয়কেন্দ্রের রোহিঙ্গারা বিভিন্ন এনজিওর সরবরাহ করা সিলিন্ডারের গ্যাসে রান্নার কাজ করেন। রুম-ই-৬ এর বাসিন্দা সফি আলম তার খালি সিলিন্ডার জমা দেওয়ার আগে বারান্দায় বসে মুখ খুলে দেখছিলেন। তখন সিলিন্ডারের নিচে জমা গ্যাস বাতাসে ছড়িয়ে পড়ে।
পুলিশ কর্মকর্তা নূর হোসেন বলেন, “সফির প্রতিবেশীর ঘরে তখন রান্না চলছিল। ফলে বাতাসে ছড়িয়ে পড়া গ্যাসে আগুন ধরে যায়। তাতে ৫ শিশু, দুজন নারী এবং দুজন পুরুষ দগ্ধ হন।”
সোমবার, ২৬ ফেব্রুয়ারী ২০২৪
নোয়াখালীর ভাসানচরে রোহিঙ্গা ক্যাম্পে গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণে দগ্ধ আরও দুই শিশুর মৃত্যু হয়েছ। এ নিয়ে মৃত্যুর সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াল তিনে।
সোমবার (২৬ ফেব্রুয়ারি) সকালে ও বিকালে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের (চমেক)বার্ন ইউনিটে এ দুই শিশুর মৃত্যু হয়।
সকালে সাড়ে ৩ বছর বয়সী মোবাশ্বেরা ও বিকালে ৫ বছর বয়সী রুবি আলমের মৃত্যুর তথ্য দিয়েছেন বার্ন ইউনিটের প্রধান ডা. রফিক উদ্দিন আহমেদ।
তিনি জানান, মৃত দুই শিশুর শ্বাসনালী ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিল। তাদের মধ্যে রুবি আলমের শরীরের ৪৫ শতাংশ এবং মোবাশ্বেরার ৬০ শতাংশ পুড়েছিল।
শনিবার সকালে নোয়াখালী ভাসানচর রোহিঙ্গা আশ্রয়ণ প্রকল্প ৩ এর ৮১ নম্বর ক্লাস্টারে সিলিন্ডার বিস্ফোরণে পাঁচ শিশুসহ ৯ জন দগ্ধ হয়। তাদের মধ্যে সাতজনকে উন্নত চিকিৎসার জন্য চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়।
সাত জনের মধ্যে রাসেল নামে ৩ বছর বয়সী এক শিশুকে ওই দিনই মৃত ঘোষণা করে চিকিৎসক।
হাসপাতালের বার্ন ইউনিটে বর্তমানে আরও চারজন চিকিৎসাধীন আছেন।
ঘটনার পর ভাসানচর থানার এস আই নূর হোসেন জানিয়েছিলেন, আশ্রয়কেন্দ্রের রোহিঙ্গারা বিভিন্ন এনজিওর সরবরাহ করা সিলিন্ডারের গ্যাসে রান্নার কাজ করেন। রুম-ই-৬ এর বাসিন্দা সফি আলম তার খালি সিলিন্ডার জমা দেওয়ার আগে বারান্দায় বসে মুখ খুলে দেখছিলেন। তখন সিলিন্ডারের নিচে জমা গ্যাস বাতাসে ছড়িয়ে পড়ে।
পুলিশ কর্মকর্তা নূর হোসেন বলেন, “সফির প্রতিবেশীর ঘরে তখন রান্না চলছিল। ফলে বাতাসে ছড়িয়ে পড়া গ্যাসে আগুন ধরে যায়। তাতে ৫ শিশু, দুজন নারী এবং দুজন পুরুষ দগ্ধ হন।”