কক্সবাজারের চকরিয়ায় ইউপি নির্বাচনী বিরোধের জেরে বাড়ি থেকে ঢেকে নিয়ে মোহাম্মদ সেলিম (৪৩) নামের এক মেম্বার প্রার্থীকে কুপিয়ে ও গুলি করে হত্যার ঘটনা ঘটেছে।
এ সময় চৌকিদার শফিউল আলম (৩৮) নামের অপর একজনকে কুপিয়ে গুরুতর জখম করা হয়েছে।
মঙ্গলবার রাত আনুমানিক আটটার দিকে উপজেলার সুরাজপুর মানিকপুর ইউনিয়নের মানিকপুর উত্তরপাড়া স্টেশনে দোকানের ভেতরে ঢুকে এ হামলার ঘটনা ঘটেছে।
নিহত মোহাম্মদ সেলিম উপজেলার মানিকপুর ১ নম্বর ওয়ার্ডের উত্তরপাড়া এলাকার নুর মোহাম্মদ এর ছেলে। আহত শফিউল আলম একই এলাকার মৃত আবু ছালাম সওদাগরের ছেলে।
চকরিয়া সরকারি হাসপাতালে নিহত মোহাম্মদ সেলিমের বৃদ্ধা বাবা নুর মোহাম্মদ (৭৫) সাংবাদিকদের কাছে অভিযোগ করে বলেন, গতকাল সন্ধ্যা সাড়ে সাতটার দিকে চৌকিদার শফিউল আলম কথা আছে অজুহাত দেখিয়ে মোবাইলে আমার ছেলেকে বাড়ি থেকে ঢেকে নিয়ে যায়। এর ৩০ মিনিট পর স্থানীয় উত্তরপাড়া স্টেশনে দোকানে বসা অবস্থায় অতর্কিত সেখানে এসে একাধিক মামলার আসামি জাহেদুল ইসলাম সিকদার ওরফে জাহেদ মেম্বার আমার ছেলেকে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে ও গুলি করে হত্যা করে পালিয়ে যায়। ঘটনার সময় একসঙ্গে কুপিয়ে জখম করা হয়েছে সেলিমের পাশে বসা চৌকিদার চৌকিদার শফিউল আলমকে।
নিহতের বাবা নুর মোহাম্মদ দাবি করেন, গত ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচনে মানিকপুর ১ নম্বর ওয়ার্ডে বর্তমান মেম্বার জাহেদ সিকদারের বিরুদ্ধে ভোট করেন আমার ছেলে সেলিম। নির্বাচনে আমার ছেলে অল্প ভোটে পরাজিত হলেও সেই থেকে তাকে (আমার ছেলেকে) মারবে কাটবে বলে নানাভাবে শাসিয়ে আসছে জাহেদ মেম্বার।
এলাকাবাসী জানিয়েছেন, হামলার ঘটনায় নিহত মোহাম্মদ সেলিম, আহত চৌকিদার শফিউল আলম ও হামলায় নেতৃত্বদানকারী ইউনিয়ন পরিষদের বর্তমান মেম্বার জাহেদ সিকদার তিনজনই মানিকপুরের যুবলীগ নেতা আবু বক্কর হত্যা মামলার আসামি।
চকরিয়া থানার ওসি বলেন, ঘটনায় অপর আহত শফিউল আলমের শারীরিক অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় তাকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। নিহতের মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য জেলা সদর হাসপাতাল মর্গে নেওয়া হয়েছে।
বুধবার, ১৭ এপ্রিল ২০২৪
কক্সবাজারের চকরিয়ায় ইউপি নির্বাচনী বিরোধের জেরে বাড়ি থেকে ঢেকে নিয়ে মোহাম্মদ সেলিম (৪৩) নামের এক মেম্বার প্রার্থীকে কুপিয়ে ও গুলি করে হত্যার ঘটনা ঘটেছে।
এ সময় চৌকিদার শফিউল আলম (৩৮) নামের অপর একজনকে কুপিয়ে গুরুতর জখম করা হয়েছে।
মঙ্গলবার রাত আনুমানিক আটটার দিকে উপজেলার সুরাজপুর মানিকপুর ইউনিয়নের মানিকপুর উত্তরপাড়া স্টেশনে দোকানের ভেতরে ঢুকে এ হামলার ঘটনা ঘটেছে।
নিহত মোহাম্মদ সেলিম উপজেলার মানিকপুর ১ নম্বর ওয়ার্ডের উত্তরপাড়া এলাকার নুর মোহাম্মদ এর ছেলে। আহত শফিউল আলম একই এলাকার মৃত আবু ছালাম সওদাগরের ছেলে।
চকরিয়া সরকারি হাসপাতালে নিহত মোহাম্মদ সেলিমের বৃদ্ধা বাবা নুর মোহাম্মদ (৭৫) সাংবাদিকদের কাছে অভিযোগ করে বলেন, গতকাল সন্ধ্যা সাড়ে সাতটার দিকে চৌকিদার শফিউল আলম কথা আছে অজুহাত দেখিয়ে মোবাইলে আমার ছেলেকে বাড়ি থেকে ঢেকে নিয়ে যায়। এর ৩০ মিনিট পর স্থানীয় উত্তরপাড়া স্টেশনে দোকানে বসা অবস্থায় অতর্কিত সেখানে এসে একাধিক মামলার আসামি জাহেদুল ইসলাম সিকদার ওরফে জাহেদ মেম্বার আমার ছেলেকে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে ও গুলি করে হত্যা করে পালিয়ে যায়। ঘটনার সময় একসঙ্গে কুপিয়ে জখম করা হয়েছে সেলিমের পাশে বসা চৌকিদার চৌকিদার শফিউল আলমকে।
নিহতের বাবা নুর মোহাম্মদ দাবি করেন, গত ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচনে মানিকপুর ১ নম্বর ওয়ার্ডে বর্তমান মেম্বার জাহেদ সিকদারের বিরুদ্ধে ভোট করেন আমার ছেলে সেলিম। নির্বাচনে আমার ছেলে অল্প ভোটে পরাজিত হলেও সেই থেকে তাকে (আমার ছেলেকে) মারবে কাটবে বলে নানাভাবে শাসিয়ে আসছে জাহেদ মেম্বার।
এলাকাবাসী জানিয়েছেন, হামলার ঘটনায় নিহত মোহাম্মদ সেলিম, আহত চৌকিদার শফিউল আলম ও হামলায় নেতৃত্বদানকারী ইউনিয়ন পরিষদের বর্তমান মেম্বার জাহেদ সিকদার তিনজনই মানিকপুরের যুবলীগ নেতা আবু বক্কর হত্যা মামলার আসামি।
চকরিয়া থানার ওসি বলেন, ঘটনায় অপর আহত শফিউল আলমের শারীরিক অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় তাকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। নিহতের মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য জেলা সদর হাসপাতাল মর্গে নেওয়া হয়েছে।