ঝালকাঠির গাবখান সেতুর টোল প্লাজায় সিমেন্টবাহী একটি ট্রাক প্রাইভেটকারসহ কয়েকটি গাড়িকে চাপা দেওয়ার ঘটনায় নিহত ১৪ জনের পরিবারকে পাঁচ লাখ টাকা করে দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে সরকার। এ ছাড়া পঙ্গুত্ববরণকারীদেরকে তিন লাখ টাকা ও আহতদের এক লাখ টাকা করে দেওয়ার ঘোষণা দেন জেলা প্রশাসক। ফারুহ গুল নিঝুম।
বুধবার (১৭ এপ্রিল) বিকালে সরকারের পক্ষে জেলা প্রশাসক ফারুহ গুল নিঝুম এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
এদিন দুপুর ২টার দিকে বরিশাল-পিরোজপুর আঞ্চলিক মহাসড়কের ঝালকাঠির গাবখান সেতু এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে। নিহত ১৪ জনের মধ্যে ৭ জন পুরুষ, ৪ জন নারী ও ৩ জন শিশু রয়েছে।
দুর্ঘটনায় নিহতরা হলেন- ঝালকাঠি সদর উপজেলার গাবখান এলাকার সেলিম হাওলাদারের ছেলে নজরুল ইসলাম (৩৫), একই উপজেলার ওস্তাগান এলাকার মান্নান মাঝির ছেলে সফিকুল মাঝি (৫০), একই উপজেলার নওপাড়া শেখেরহাটের আব্দুল হাকিমের ছেলে আতিকুর রহমান সাদি (১১), কাঠালিয়া উপজেলার তালগাছিয়া এলাকার ইব্রাহিম হোসেনের স্ত্রী তাহমিনা বেগম (২৫), তার মেয়ে নুরজাহান (৭), রাজাপুর উপজেলার উত্তর সাউথপুর গ্রামের হাসিবুর রহমান (৪০), তার স্ত্রী সোনিয়া বেগম (৩০), তাদের মেয়ে তানিয়া আক্তার (৩), তাহমিদ আক্তার (১), সোনিয়ার সদ্য বিবাহিতা বোন সাউথপুরের নিপা আক্তার (২২) ও তার স্বামী পিরোজপুরের বাসিন্দা বিমান বাহিনীর সদস্য ইমরান হোসেন (২৬), প্রাইভেট কারের চালক রাজাপুর উপজেলার ইব্রাহিম, পিরোজপুরের স্বরূপকাঠী উপজেলার মেসন্ডা এলাকার সুবিদ আলী হাওলাদারের ছেলে মো. রুহুল আমিন (৭০) এবং ঝালকাঠি সদর উপজেলার রামনগর এলাকার বাদশা মিয়ার প্রতিবন্ধী ছেলে মো. শহীদুল ইসলাম (৩৫)।
জেলা সিভিল সার্জন ডা. এ এইচ এম জহিরুল ইসলাম বলেন, ঘটনাস্থলেই আট জনকে নিহত পাওয়া যায়। ঝালকাঠি সদর হাসপাতালে আনার পর চার জন মারা যান। এ ঘটনায় ১৪ জন আহত হন। ১০ জনকে আশঙ্কাজনক অবস্থায় বরিশাল শেবাচিম হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। চার জন ঝালকাঠি সদর হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছে। শেবাচিমে চিকিৎসাধীন অবস্থায় দুই জন মারা যান।
বৃহস্পতিবার, ১৮ এপ্রিল ২০২৪
ঝালকাঠির গাবখান সেতুর টোল প্লাজায় সিমেন্টবাহী একটি ট্রাক প্রাইভেটকারসহ কয়েকটি গাড়িকে চাপা দেওয়ার ঘটনায় নিহত ১৪ জনের পরিবারকে পাঁচ লাখ টাকা করে দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে সরকার। এ ছাড়া পঙ্গুত্ববরণকারীদেরকে তিন লাখ টাকা ও আহতদের এক লাখ টাকা করে দেওয়ার ঘোষণা দেন জেলা প্রশাসক। ফারুহ গুল নিঝুম।
বুধবার (১৭ এপ্রিল) বিকালে সরকারের পক্ষে জেলা প্রশাসক ফারুহ গুল নিঝুম এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
এদিন দুপুর ২টার দিকে বরিশাল-পিরোজপুর আঞ্চলিক মহাসড়কের ঝালকাঠির গাবখান সেতু এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে। নিহত ১৪ জনের মধ্যে ৭ জন পুরুষ, ৪ জন নারী ও ৩ জন শিশু রয়েছে।
দুর্ঘটনায় নিহতরা হলেন- ঝালকাঠি সদর উপজেলার গাবখান এলাকার সেলিম হাওলাদারের ছেলে নজরুল ইসলাম (৩৫), একই উপজেলার ওস্তাগান এলাকার মান্নান মাঝির ছেলে সফিকুল মাঝি (৫০), একই উপজেলার নওপাড়া শেখেরহাটের আব্দুল হাকিমের ছেলে আতিকুর রহমান সাদি (১১), কাঠালিয়া উপজেলার তালগাছিয়া এলাকার ইব্রাহিম হোসেনের স্ত্রী তাহমিনা বেগম (২৫), তার মেয়ে নুরজাহান (৭), রাজাপুর উপজেলার উত্তর সাউথপুর গ্রামের হাসিবুর রহমান (৪০), তার স্ত্রী সোনিয়া বেগম (৩০), তাদের মেয়ে তানিয়া আক্তার (৩), তাহমিদ আক্তার (১), সোনিয়ার সদ্য বিবাহিতা বোন সাউথপুরের নিপা আক্তার (২২) ও তার স্বামী পিরোজপুরের বাসিন্দা বিমান বাহিনীর সদস্য ইমরান হোসেন (২৬), প্রাইভেট কারের চালক রাজাপুর উপজেলার ইব্রাহিম, পিরোজপুরের স্বরূপকাঠী উপজেলার মেসন্ডা এলাকার সুবিদ আলী হাওলাদারের ছেলে মো. রুহুল আমিন (৭০) এবং ঝালকাঠি সদর উপজেলার রামনগর এলাকার বাদশা মিয়ার প্রতিবন্ধী ছেলে মো. শহীদুল ইসলাম (৩৫)।
জেলা সিভিল সার্জন ডা. এ এইচ এম জহিরুল ইসলাম বলেন, ঘটনাস্থলেই আট জনকে নিহত পাওয়া যায়। ঝালকাঠি সদর হাসপাতালে আনার পর চার জন মারা যান। এ ঘটনায় ১৪ জন আহত হন। ১০ জনকে আশঙ্কাজনক অবস্থায় বরিশাল শেবাচিম হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। চার জন ঝালকাঠি সদর হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছে। শেবাচিমে চিকিৎসাধীন অবস্থায় দুই জন মারা যান।