নিয়ম নীতির তোয়াক্কা নেই
গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জের হরিরামপুরে নিয়ম নীতির তোয়াক্কা না করে সরকারি রাস্তার গাছ পার্শ^বর্তী পশাবাবাড়ী উপজেলার ব্যক্তিরা প্রভাব খাটিয়ে জোরপূর্বক কোটি টাকা মূল্যের গাছ কাটছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।
জানা গেছে, ২০০৯ সালে গাইবান্ধার পলাশবাড়ী উপজেলার হরিনাবাড়ি ইউনিয়নের হরিনাবাড়ি সমাজকল্যাণ সংস্থা নামের একটি সংগঠন স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদের চুক্তি স্বাক্ষর করে ওই ইউনিয়নের ৫টি রাস্তায় বৃক্ষ রোপন করে। চুক্তি মেয়াদ সম্পন্ন হওয়ায় পলাশবাড়ী উপজেলা প্রশাসন ওই ৫টি সড়কের ২ হাজার ৩শ ৭৫টি ইউক্যালিপটাস গাছ টেন্ডারের মাধ্যমে বিক্রি করে। টেন্ডার পাওয়া ব্যক্তি গত পহেলা বৈশাখে কদমতলী মোড় থেকে জিগাতলি পর্যন্ত সড়কে ইউক্যালিপটাস গাছ কাটা শুরু করে।
স্থানীয়দের অভিযোগ টেন্ডার পাওয়া ব্যক্তি প্রভাব খাটিয়ে জোরপূর্বকভাবে পরশর্^বর্তী গোবিন্দগঞ্জ উপজেলার হরিরামপুর ইউনিয়নের রামপুরা মৌজার প্রায় ১শ’ ২০টি গাছ কেটে নেয়। স্থানীয়রা গাছ কাটতে বাধা দেওয়ায় প্রভাবশালীরা তাদের নানা ধরণের হুমকি ধামকি ও ভয়ভীতি প্রদর্শন করে আসছে।
এলাকাবাসী সরকার কামরান মির্জা বলেন, গাছ বিক্রির টেন্ডার প্রক্রিয়ায় নানা অনিয়ম রয়েছে। এ ব্যাপারে জেলা প্রশাসকের কাছে লিখিত অভিযোগ করা হয়েছে। এছাড়া চুক্তি অনুযায়ী জমির মালিকদেরও ক্ষতি পূরণ দেওয়া হয়নি। গাছ টেন্ডার পাওয়া মোখলেছ মিয়া বলেন, টেন্ডার করে নিয়ম অনুযায়ি রাস্তার গাছ কাটা হচ্ছে।
হরিরামপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আজাহারুল ইসলাম বিপ্লব বলেন, তার ইউনিয়নের রামপুরা মৌজার রাস্তার গাছ কাটার অভিযোগ পাওয়ার কথা স্বীকার করে বলেন, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার সাথে কথা বলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
গোবিন্দগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. রাসেল মিয়া জানান, অবৈধভবে সরকারি রাস্তার গাছ কাটার বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে। তদন্তপূর্বক দায়ী ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে।
নিয়ম নীতির তোয়াক্কা নেই
বৃহস্পতিবার, ১৮ এপ্রিল ২০২৪
গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জের হরিরামপুরে নিয়ম নীতির তোয়াক্কা না করে সরকারি রাস্তার গাছ পার্শ^বর্তী পশাবাবাড়ী উপজেলার ব্যক্তিরা প্রভাব খাটিয়ে জোরপূর্বক কোটি টাকা মূল্যের গাছ কাটছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।
জানা গেছে, ২০০৯ সালে গাইবান্ধার পলাশবাড়ী উপজেলার হরিনাবাড়ি ইউনিয়নের হরিনাবাড়ি সমাজকল্যাণ সংস্থা নামের একটি সংগঠন স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদের চুক্তি স্বাক্ষর করে ওই ইউনিয়নের ৫টি রাস্তায় বৃক্ষ রোপন করে। চুক্তি মেয়াদ সম্পন্ন হওয়ায় পলাশবাড়ী উপজেলা প্রশাসন ওই ৫টি সড়কের ২ হাজার ৩শ ৭৫টি ইউক্যালিপটাস গাছ টেন্ডারের মাধ্যমে বিক্রি করে। টেন্ডার পাওয়া ব্যক্তি গত পহেলা বৈশাখে কদমতলী মোড় থেকে জিগাতলি পর্যন্ত সড়কে ইউক্যালিপটাস গাছ কাটা শুরু করে।
স্থানীয়দের অভিযোগ টেন্ডার পাওয়া ব্যক্তি প্রভাব খাটিয়ে জোরপূর্বকভাবে পরশর্^বর্তী গোবিন্দগঞ্জ উপজেলার হরিরামপুর ইউনিয়নের রামপুরা মৌজার প্রায় ১শ’ ২০টি গাছ কেটে নেয়। স্থানীয়রা গাছ কাটতে বাধা দেওয়ায় প্রভাবশালীরা তাদের নানা ধরণের হুমকি ধামকি ও ভয়ভীতি প্রদর্শন করে আসছে।
এলাকাবাসী সরকার কামরান মির্জা বলেন, গাছ বিক্রির টেন্ডার প্রক্রিয়ায় নানা অনিয়ম রয়েছে। এ ব্যাপারে জেলা প্রশাসকের কাছে লিখিত অভিযোগ করা হয়েছে। এছাড়া চুক্তি অনুযায়ী জমির মালিকদেরও ক্ষতি পূরণ দেওয়া হয়নি। গাছ টেন্ডার পাওয়া মোখলেছ মিয়া বলেন, টেন্ডার করে নিয়ম অনুযায়ি রাস্তার গাছ কাটা হচ্ছে।
হরিরামপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আজাহারুল ইসলাম বিপ্লব বলেন, তার ইউনিয়নের রামপুরা মৌজার রাস্তার গাছ কাটার অভিযোগ পাওয়ার কথা স্বীকার করে বলেন, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার সাথে কথা বলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
গোবিন্দগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. রাসেল মিয়া জানান, অবৈধভবে সরকারি রাস্তার গাছ কাটার বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে। তদন্তপূর্বক দায়ী ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে।