alt

সারাদেশ

কেশবপুরে সকাল-সন্ধ্যা বাজারের দখল নিয়ে দু’পক্ষ মুখোমুখি উচ্ছেদ আতঙ্কে অর্ধশতাধিক ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী

সংবাদ অনলাইন রিপোর্ট : বৃহস্পতিবার, ১৮ এপ্রিল ২০২৪

কেশবপুর পৌর শহরের সকাল-সন্ধ্যা বাজারের জায়গার দখল ও পাল্টা দখলকে কেন্দ্র করে উচ্ছেদ আতঙ্কে রয়েছে ওই বাজারের ওপর নির্ভরশীল ৫৫ থেকে ৬০ জন ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী।

এ নিয়ে উভয়পক্ষের মধ্যে টান টান উত্তেজনা বিরাজ করছে। এরইমধ্যে পশুহাটের নালিশী জমির মালিকানা দাবি করে মুক্তিযোদ্ধা শহীদ দৌলত বিশ্বাসের ওয়ারেশ স্বপন বিশ্বাস। বৃহস্পতিবার কেশবপুর প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলন করেছেন।

লিখিত বক্তব্যে তিনি বলেন, কেশবপুর মৌজার হাল ৬৪৫, ৬৪৬ দাগে ৩৫ শতকের মধ্যে ১৮ শতক জমির ক্রয়সূত্রে মালিক মুক্তিযোদ্ধা শহীদ দৌলত বিশ্বাসের পিতা মৃত ইব্রাহিম বিশ্বাস। যার দলিল নং- ১৮৬১। আমরা ওয়ারেশ সূত্রে স্বত্ত্ববান ও দখলকার হয়ে দোকানঘর করে ব্যবসা পরিচালনাসহ ভাড়া প্রদান করে আসতে থাকি।

দীর্ঘদিন পর তফসিল জমি আর.এস চূড়ান্ত রেকর্ড প্রকাশিত হলে ওই জমি সরকারের ১নং খতিয়ানে রেকর্ড হয়। এরপর ২০০২ সালে কেশবপুর পৌরসভার তৎকালীন মেয়র আব্দুস সামাদ বিশ্বাস কোনো প্রকার নোটিস ছাড়ায় ক্ষমতার দাপট দেখিয়ে আমাদের ওই জমি থেকে উচ্ছেদ করে।

এ ঘটনায় আমরা যশোর সিনিয়র সহকারী জজ আদালতে দেওয়ানী- ১২৭/২৩ নং মামলা করি। দীর্ঘদিন পর গত ২০২৪ সালের ১৩ ফেব্রুয়ারি সর্বশেষ যশোর সহকারী জজ আদালতের রায় ও ডিগ্রি মোতাবেক মৃত ইব্রাহিম বিশ্বাসের ওয়ারিশগণই হাল- ৬৪৫, ৬৪৬নং দাগের ৩৫ শতকের মধ্যে ১৮ শতক জমির প্রকৃত মালিক বলে বায় প্রদান করে। রায় পাবার পরই আমরা ওই নালিশী জমির নামপত্তন করার জন্যে সহকারী কমিশনার ভূমির কাছে আবেদন করেছি।

ব্যবসায়ীদের সাথে কথা বলে জানা গেছে, ১৯৯৪ সাল থেকে পশুহাটের জায়গা পৌরসভার সকাল-সন্ধ্যা বাজার নামে পরিচালিত হয়ে আসছে। বাজারে মাছ, মাংস, শাক-সবজি, পান, সুপারি দুধ ও মশলাসহ নানাবিধ নিত্যপণ্য সামগ্রী বেচাকেনা হয়। সর্বসাধারণের ব্যবহার্য সম্পত্তি হওয়ায় বিভিন্ন এলাকার ৫৫ থেকে ৬০ জন ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী ওই বাজারে টিন ও পলিথিনের ছোট ছোট চালার ঘর করে ব্যবসা বাণিজ্য করছে। বর্তমান তারা ঘর তুলতে না পেরে তারা উচ্ছেদ আতঙ্কে রয়েছে।

সদর ইউনিয়নের ভূমি সহকারী কর্মকর্তা শহিদুল ইসলাম জানায়, কেশবপুর শহরের পুরাতন পশুহাটের হাল- ৬৪৫, ৬৪৬ দাগের এস,এ ও আর,এস রেকর্ডীয় জমির মালিক বাংলাদেশ সরকার। হাটটি পৌরসভার সকাল-সন্ধ্যা বাজার নামে পরিচালিত হচ্ছে। সম্প্রতি দেওয়ানী ১২৭/২৩নং মামলার রায় স্বপনগংরা নিজেদের অনুকূলে নেয়। রায় পেয়েই তারা মেইন সড়কের পাশে সতর্কীকরণ বিজ্ঞপ্তির একটি সাইন বোর্ড ঝুলিয়ে দেয়।

সরকার পক্ষও যশোর বিজ্ঞ জেলা জজ আদালতে রায়ের বিপক্ষে আপিল করেছে। যার নং- ২১/২৪। আগামী ১৫ মে এ মামলার শুনানির দিন ধার্য আছে।

এদিকে, গত ১৫ এপ্রিল মধ্যকুল গ্রামের মৃত ইব্রাহিম বিশ্বাসের ওয়ারেশগণ জমির মালিকানা দাবি করে বাজারের ছোট ছোট অস্থায়ী দোকান ঘরের টিন, বাঁশখুটি, খাট ও চৌকি ভাঙচুরসহ ক্ষতিসাধন করে। ১৭ এপ্রিল সকালে ক্ষতিগ্রস্ত ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীরা টিন ও বাঁশখুটি দিয়ে ঘর তুলতে গেলে মৃত ইব্রাহিম বিশ্বাসের ওয়ারেশগণ বাধা দিয়ে মুখোমুখি অবস্থান নেয়। পুলিশ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে নেয়।

কেশবপুর পৌরসভার মেয়র রফিকুল ইসলাম বলেন, সরকারের বিরুদ্ধে স্বপন বিশ্বাসগংরা মামলায় জয়ী হয়েছে। কিন্তু রেকর্ড ও নামজারি সরকারের নামে থেকে গেছে। রেকর্ড ও নামজারি তাদের পক্ষে না যাওয়া পর্যন্ত দখল ও উচ্ছেদে যাওয়া সম্পূর্ণ অবৈধ।

তাছাড়া, পুরনো পশুহাটের মোট জমি ৩৫ শতক। তারা ১৮ শতকের রায় পেয়েছে। অবশিষ্ট যে সরকারি খালি জায়গা আছে তার ৮ শতকের ওপর পৌর সুপার মার্কেট করার অনুমতি দিয়েছে সরকার। সেই সুপার মার্কেটের জায়গায় তারা অবৈধভাবে হানা দিয়েছে।

উপজেলা নির্বাহী অফিসার তুহিন হোসেন বলেন, যারা যে অবস্থায় ছিল তাদের সে অবস্থায় থাকতে বলা হয়েছে। আগামী ১৫/২০ দিন পর সাধারণ ব্যবসায়ী ও স্বপণগংদের ডেকে একটি শান্তিপূর্ণ সমাধান করার কথা বলা হয়েছে। শান্তি শৃঙ্খলা ভঙ্গ হলে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

ছবি

ভাঙছে সীমান্ত নদী ইছামতীর বেড়িবাঁধ : এলাকায় আতঙ্ক

শিথিল কারফিউতে খুলেছে দোকানপাট, চলছে গাড়ি, আতঙ্ক কাটছে না জনমনে

ঢাকাসহ ৪ জেলায় ৯ ঘণ্টা কারফিউ শিথিল

ছবি

ক্রেতা উপস্থিতি কম, বেচা-বিক্রি ‘ঠাণ্ডা’

বেরোবির উপাচার্যের বাসভবনে আক্রমণ-আগুন, যেভাবে উদ্ধার হলেন অবরুদ্ধ ২০ জন

ছবি

গুলিবিদ্ধ অনেকেই হারিয়েছেন পা

ঘটনার দশদিনেও গ্রেপ্তার হয়নি কেউ, উদ্ধার হয়নি লুট হওয়া ৭০ ভরি স্বর্ণের এক আনাও

সিলেটে সীমান্তকেন্দ্রিক চোরাচালান, ঘুরেফিরে তিনিই বিভিন্ন থানার ওসি

ছবি

অনেক পত্রিকায় খবর এলো, কিন্তু রুদ্র তো আর আসবে না

সহিংসতা-নাশকতার অভিযোগে ২০১ মামলা, গ্রেপ্তার ২২০৯

ছবি

কারফিউ শিথিলের সময় আরও ভিড়, যানজট

ছবি

রায়গঞ্জে অব্যবস্থাপনায় বন্ধের মুখে প্রাণিসম্পদ উপকেন্দ্রগুলো

এবার সারাদেশে পরীক্ষামূলক ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট চালু

ছবি

নরসিংদী কারাগার থেকে পালানো ৩৩১ বন্দীর আত্মসমর্পণ

ছবি

ফুটেজ দেখে সেতু ভবনে আগুন-লুটপাটে জড়িতদের ধরা হচ্ছে : ডিবি

সোনারগাঁয়ে জ্বালাও পোড়াও ভাংচুর না হলেও নাশকতার মামলায় আসামি ৮ শতাধিক, গ্রেফতার অর্ধশত

সেন্টমার্টিনে ট্রলার ডুবিতে ছাত্রলীগ নেতা নিখোঁজ, কোস্টগার্ডের চৌকিতে হামলা

কক্সবাজারে ছাত্রলীগ নেতা মারধরের ঘটনায় আরও ১১ জন গ্রেফতার

ঢাকাসহ চার জেলায় আজ ও কাল ৭ ঘণ্টার জন্য কারফিউ শিথিল

ছবি

টাঙ্গাইলে কোটা সংস্কার আন্দোলনে পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষ, আহত অর্ধশতাধিক

ছবি

কোটা সংস্কার আন্দোলনে কুমিল্লায় পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষ, আহত ২০

ছবি

আবারও বেপরোয়া সার্ভেয়ার বাকের ও হাসান সিন্ডিকেট ঘুষ ছাড়া ফাইল নড়ে না কক্সবাজার এলএ শাখায়

ছবি

রামু থেকে অস্ত্র ও গুলি নিয়ে সন্ত্রাসী আটক

ছবি

কক্সবাজারে ক্ষমতাসীনদের হামলায় ৫ সংবাদকর্মী আহত

ছবি

নিখোঁজের দুই দিন পর পর্যটকের মরদেহ উদ্ধার

ছবি

টেকনাফ সমুদ্র উপকূলে পালিয়ে এলো ৫ রোহিঙ্গা

ছবি

টেকনাফগামী ট্রলারে মায়ানমারের গুলি

ছবি

কোটা আন্দোলন: রংপুরে সংঘর্ষ ও মৃত্যুর তদন্তে ৪ সদস্যের কমিটি গঠন

ছবি

শেখ হাসিনা ও মুক্তিযোদ্ধাদের বিরুদ্বে কুরুচিপূর্ন বক্তব্য দেওয়ায় গজারিয়ায় মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতিবাদ সভা

ছবি

নারীর প্রতি সকল প্রকার সহিংসতার প্রতিবাদে ও বিচারের দাবিতে বাংলাদেশ মহিলা পরিষদের না’গঞ্জে মানববন্ধন

ছবি

কোটা সংস্কার আন্দোলনে নিহত ওয়াসিমের দাফন সম্পন্ন

ছবি

রামুতে মাদকসেবী ভাইয়ের হাতে ভাই খুন

সারাদেশে স্কুল, কলেজ অনিদিষ্টকাল বন্ধ ঘোষণা

ছবি

কোটা সংস্কার আন্দোলন : কক্সবাজারে সংঘর্ষ, পাল্টাপাল্টি ধাওয়া

ছবি

চীন বা ভারত নয়, নিজস্ব অর্থায়নে তিস্তা মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়নের দাবী

ছবি

মায়ানমারে চলছে বোমা হামলা সীমান্তে এতো কড়াকড়িতেও রোহিঙ্গার অনুপ্রবেশ

tab

সারাদেশ

কেশবপুরে সকাল-সন্ধ্যা বাজারের দখল নিয়ে দু’পক্ষ মুখোমুখি উচ্ছেদ আতঙ্কে অর্ধশতাধিক ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী

সংবাদ অনলাইন রিপোর্ট

বৃহস্পতিবার, ১৮ এপ্রিল ২০২৪

কেশবপুর পৌর শহরের সকাল-সন্ধ্যা বাজারের জায়গার দখল ও পাল্টা দখলকে কেন্দ্র করে উচ্ছেদ আতঙ্কে রয়েছে ওই বাজারের ওপর নির্ভরশীল ৫৫ থেকে ৬০ জন ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী।

এ নিয়ে উভয়পক্ষের মধ্যে টান টান উত্তেজনা বিরাজ করছে। এরইমধ্যে পশুহাটের নালিশী জমির মালিকানা দাবি করে মুক্তিযোদ্ধা শহীদ দৌলত বিশ্বাসের ওয়ারেশ স্বপন বিশ্বাস। বৃহস্পতিবার কেশবপুর প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলন করেছেন।

লিখিত বক্তব্যে তিনি বলেন, কেশবপুর মৌজার হাল ৬৪৫, ৬৪৬ দাগে ৩৫ শতকের মধ্যে ১৮ শতক জমির ক্রয়সূত্রে মালিক মুক্তিযোদ্ধা শহীদ দৌলত বিশ্বাসের পিতা মৃত ইব্রাহিম বিশ্বাস। যার দলিল নং- ১৮৬১। আমরা ওয়ারেশ সূত্রে স্বত্ত্ববান ও দখলকার হয়ে দোকানঘর করে ব্যবসা পরিচালনাসহ ভাড়া প্রদান করে আসতে থাকি।

দীর্ঘদিন পর তফসিল জমি আর.এস চূড়ান্ত রেকর্ড প্রকাশিত হলে ওই জমি সরকারের ১নং খতিয়ানে রেকর্ড হয়। এরপর ২০০২ সালে কেশবপুর পৌরসভার তৎকালীন মেয়র আব্দুস সামাদ বিশ্বাস কোনো প্রকার নোটিস ছাড়ায় ক্ষমতার দাপট দেখিয়ে আমাদের ওই জমি থেকে উচ্ছেদ করে।

এ ঘটনায় আমরা যশোর সিনিয়র সহকারী জজ আদালতে দেওয়ানী- ১২৭/২৩ নং মামলা করি। দীর্ঘদিন পর গত ২০২৪ সালের ১৩ ফেব্রুয়ারি সর্বশেষ যশোর সহকারী জজ আদালতের রায় ও ডিগ্রি মোতাবেক মৃত ইব্রাহিম বিশ্বাসের ওয়ারিশগণই হাল- ৬৪৫, ৬৪৬নং দাগের ৩৫ শতকের মধ্যে ১৮ শতক জমির প্রকৃত মালিক বলে বায় প্রদান করে। রায় পাবার পরই আমরা ওই নালিশী জমির নামপত্তন করার জন্যে সহকারী কমিশনার ভূমির কাছে আবেদন করেছি।

ব্যবসায়ীদের সাথে কথা বলে জানা গেছে, ১৯৯৪ সাল থেকে পশুহাটের জায়গা পৌরসভার সকাল-সন্ধ্যা বাজার নামে পরিচালিত হয়ে আসছে। বাজারে মাছ, মাংস, শাক-সবজি, পান, সুপারি দুধ ও মশলাসহ নানাবিধ নিত্যপণ্য সামগ্রী বেচাকেনা হয়। সর্বসাধারণের ব্যবহার্য সম্পত্তি হওয়ায় বিভিন্ন এলাকার ৫৫ থেকে ৬০ জন ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী ওই বাজারে টিন ও পলিথিনের ছোট ছোট চালার ঘর করে ব্যবসা বাণিজ্য করছে। বর্তমান তারা ঘর তুলতে না পেরে তারা উচ্ছেদ আতঙ্কে রয়েছে।

সদর ইউনিয়নের ভূমি সহকারী কর্মকর্তা শহিদুল ইসলাম জানায়, কেশবপুর শহরের পুরাতন পশুহাটের হাল- ৬৪৫, ৬৪৬ দাগের এস,এ ও আর,এস রেকর্ডীয় জমির মালিক বাংলাদেশ সরকার। হাটটি পৌরসভার সকাল-সন্ধ্যা বাজার নামে পরিচালিত হচ্ছে। সম্প্রতি দেওয়ানী ১২৭/২৩নং মামলার রায় স্বপনগংরা নিজেদের অনুকূলে নেয়। রায় পেয়েই তারা মেইন সড়কের পাশে সতর্কীকরণ বিজ্ঞপ্তির একটি সাইন বোর্ড ঝুলিয়ে দেয়।

সরকার পক্ষও যশোর বিজ্ঞ জেলা জজ আদালতে রায়ের বিপক্ষে আপিল করেছে। যার নং- ২১/২৪। আগামী ১৫ মে এ মামলার শুনানির দিন ধার্য আছে।

এদিকে, গত ১৫ এপ্রিল মধ্যকুল গ্রামের মৃত ইব্রাহিম বিশ্বাসের ওয়ারেশগণ জমির মালিকানা দাবি করে বাজারের ছোট ছোট অস্থায়ী দোকান ঘরের টিন, বাঁশখুটি, খাট ও চৌকি ভাঙচুরসহ ক্ষতিসাধন করে। ১৭ এপ্রিল সকালে ক্ষতিগ্রস্ত ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীরা টিন ও বাঁশখুটি দিয়ে ঘর তুলতে গেলে মৃত ইব্রাহিম বিশ্বাসের ওয়ারেশগণ বাধা দিয়ে মুখোমুখি অবস্থান নেয়। পুলিশ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে নেয়।

কেশবপুর পৌরসভার মেয়র রফিকুল ইসলাম বলেন, সরকারের বিরুদ্ধে স্বপন বিশ্বাসগংরা মামলায় জয়ী হয়েছে। কিন্তু রেকর্ড ও নামজারি সরকারের নামে থেকে গেছে। রেকর্ড ও নামজারি তাদের পক্ষে না যাওয়া পর্যন্ত দখল ও উচ্ছেদে যাওয়া সম্পূর্ণ অবৈধ।

তাছাড়া, পুরনো পশুহাটের মোট জমি ৩৫ শতক। তারা ১৮ শতকের রায় পেয়েছে। অবশিষ্ট যে সরকারি খালি জায়গা আছে তার ৮ শতকের ওপর পৌর সুপার মার্কেট করার অনুমতি দিয়েছে সরকার। সেই সুপার মার্কেটের জায়গায় তারা অবৈধভাবে হানা দিয়েছে।

উপজেলা নির্বাহী অফিসার তুহিন হোসেন বলেন, যারা যে অবস্থায় ছিল তাদের সে অবস্থায় থাকতে বলা হয়েছে। আগামী ১৫/২০ দিন পর সাধারণ ব্যবসায়ী ও স্বপণগংদের ডেকে একটি শান্তিপূর্ণ সমাধান করার কথা বলা হয়েছে। শান্তি শৃঙ্খলা ভঙ্গ হলে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

back to top