সাতক্ষীরার কলারোয়া উপজেলার কেড়াগাছি ইউনিয়নের পাঁচপোতা গ্রামে আজহারুল ইসলাম(৩৫) নামে এক ব্যক্তিকে পুরুষ অঙ্গ কেটে নেওয়ার ঘটনা ঘটেছে।
শুক্রবার দিবাগত রাতে কোন এক সময় আজহারুল ইসলামের দ্বিতীয় স্ত্রী এই কাজ করে।
২০ এপ্রিল শনিবার সকাল সারে ৫ টায় স্থানীয়রা ঘর থেকে চিল্লাচিল্লি শুনতে পেয়ে ছুটে এসে রক্ত দেখতে পেলে কলারোয়া থানায় ৯৯৯ এ কল দেয়।
পরে পুলিশ এসে দরোজা ভেঙ্গে ভিতরে ঠুকলে স্বামী স্ত্রী দুইজন অচেতন অবস্থায় দেখতে পায়। তাদের চিকিৎসা জন্য কলারোয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লিট হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়েছে।
সেখানে প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়ার পরে দুই জনকে সাতক্ষীরা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়। সাতক্ষীরা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্বামীর চিকিৎসা অবনতি হলে তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। স্ত্রী ঝরনা খাতুন চিকিৎসাধিন অবস্থায় মৃত্যু হয়।
স্থানীয়দের সূত্রে জানাযায়, ৩ মাস আগে পাঁচ পোতা গ্রামের হাসের আলীর বাড়িতে ভাড়া আসে তারা। কিন্তু মাস খানিক আগে থেকে আজহারুল ইসলাম তার প্রথম স্ত্রী কাছে থাকা শুরু করে । এই নিয়ে দ্বিতীয় স্ত্রী সাথে ঝগড়াঝাটি হয়।
মেম্বার বেল্লাল হোসেন জানান,আজহারুল ইসলাম গ্রামে ভাড়া থাকতেন। স্থানীয় একজন ফোন করলে আমি আসি সাথে পুলিশ এসে তাদের অচেতন অবস্থায় দেখতে পাই।
এই সময় স্ত্রী বিষ পান করা অবস্থায় ছিলো এবং বোয়ালিয়া গ্রামের আজহারুল ইসলামে গোপন অঙ্গ কাটা ছিলো।
কলারোয়া থানা ওসি রফিকুল ইসলাম ঘটনা স্থানে ছুটে আসেন। তবে এই বিষয়ে কোন বক্তব্য নেওয়া সম্ভব হয়নি।
শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪
সাতক্ষীরার কলারোয়া উপজেলার কেড়াগাছি ইউনিয়নের পাঁচপোতা গ্রামে আজহারুল ইসলাম(৩৫) নামে এক ব্যক্তিকে পুরুষ অঙ্গ কেটে নেওয়ার ঘটনা ঘটেছে।
শুক্রবার দিবাগত রাতে কোন এক সময় আজহারুল ইসলামের দ্বিতীয় স্ত্রী এই কাজ করে।
২০ এপ্রিল শনিবার সকাল সারে ৫ টায় স্থানীয়রা ঘর থেকে চিল্লাচিল্লি শুনতে পেয়ে ছুটে এসে রক্ত দেখতে পেলে কলারোয়া থানায় ৯৯৯ এ কল দেয়।
পরে পুলিশ এসে দরোজা ভেঙ্গে ভিতরে ঠুকলে স্বামী স্ত্রী দুইজন অচেতন অবস্থায় দেখতে পায়। তাদের চিকিৎসা জন্য কলারোয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লিট হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়েছে।
সেখানে প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়ার পরে দুই জনকে সাতক্ষীরা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়। সাতক্ষীরা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্বামীর চিকিৎসা অবনতি হলে তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। স্ত্রী ঝরনা খাতুন চিকিৎসাধিন অবস্থায় মৃত্যু হয়।
স্থানীয়দের সূত্রে জানাযায়, ৩ মাস আগে পাঁচ পোতা গ্রামের হাসের আলীর বাড়িতে ভাড়া আসে তারা। কিন্তু মাস খানিক আগে থেকে আজহারুল ইসলাম তার প্রথম স্ত্রী কাছে থাকা শুরু করে । এই নিয়ে দ্বিতীয় স্ত্রী সাথে ঝগড়াঝাটি হয়।
মেম্বার বেল্লাল হোসেন জানান,আজহারুল ইসলাম গ্রামে ভাড়া থাকতেন। স্থানীয় একজন ফোন করলে আমি আসি সাথে পুলিশ এসে তাদের অচেতন অবস্থায় দেখতে পাই।
এই সময় স্ত্রী বিষ পান করা অবস্থায় ছিলো এবং বোয়ালিয়া গ্রামের আজহারুল ইসলামে গোপন অঙ্গ কাটা ছিলো।
কলারোয়া থানা ওসি রফিকুল ইসলাম ঘটনা স্থানে ছুটে আসেন। তবে এই বিষয়ে কোন বক্তব্য নেওয়া সম্ভব হয়নি।