কাল দেশে ফিরবে পালিয়ে আশ্রয় নেওয়া ২৮৫ জন মায়ানমারের নাগরিক
যে ১৫৩ বাংলাদেশী নাগরিক ফিরছেন তাদের মধ্যে অনেকে দেড় থেকে দুই বছর ধরে রাখাইন রাজ্যের রাজধানী সিথুয়ের (আকিয়াব) কারাগারে বন্দী ছিলেন। তারা আজ মায়ানমারের নৌবাহিনীর জাহাজে কক্সবাজার ফিরছেন।
যে জাহাজে বাংলাদেশীরা ফিরছেন সেই জাহাজেই পালিয়ে বাংলাদেশে আশ্রয় নেওয়া ২৮৫ জন মায়ানমার সীমান্তরক্ষী ও সেনা সদস্যদের কাল বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) সকালে ফেরত নেয়া হবে সিথুয়েতে।
বাংলাদেশীদের মধ্যে অন্তত ১০৯ জন কক্সবাজারের বাসিন্দা। তাদের বেশির ভাগ জেলে। অবশিষ্ট ৪৪ জনের বাড়ি বান্দরবান, রাঙামাটি, খাগড়াছড়ি, নরসিংদী, নীলফামারী, রাজবাড়ীসহ আট জেলায়।
তাদের কেউ বঙ্গোপসাগরে মাছ ধরতে গিয়ে, কেউ ‘অনুপ্রবেশের’ দায়ে গ্রেপ্তার হন।
পুলিশসহ একাধিক সূত্র জানায়, আজ বুধবার (২৪ এপ্রিল) সকাল ১০টার দিকে ১৫৩ বাংলাদেশি নাগরিককে নিয়ে আসা মায়ানমার নৌবাহিনীর জাহাজটি কক্সবাজার শহরের বিআইডব্লিউটিএ ঘাটে ভিড়বে। সেখান থেকে বাংলাদেশ সরকারের দায়িত্বশীলদের কাছে ১৫৩ জন বন্দীকে হস্তান্তর করবেন মায়ানমারের কর্মকর্তারা।
দুপুর ১ টার দিকে জাহাজে আসা মায়ানমার প্রতিনিধিদলটি সড়কপথে বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি সদরে যাবেন। সেখানে সম্প্রতি কয়েক দফায় সীমান্ত ও নাফনদী অতিক্রম করে পালিয়ে আশ্রয় নেওয়া ২৮৫ জন মায়ানমার সীমান্তরক্ষী বিজিপি ও সেনা সদস্যদের সঙ্গে তারা কথা বলবেন। পরদিন বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) সকালে ওই জাহাজে করে ২৮৫ জনকে ফেরত নেয়া হবে সিথুয়েতে।
বিষয়টি নিশ্চিত করে কক্সবাজার পুলিশের বিশেষ শাখার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার অলক কুমার বিশ্বাস বলেন, কক্সবাজার শহরের বিআইডব্লিউটিএ জেটিতে বাংলাদেশিদের গ্রহণ করা হবে। তারপর তাদের স্বাস্থ্য পরীক্ষা, খাবার পরিবেশন ও ইমিগ্রেশন সম্পন্ন করা হবে।
দুপুর ১টা দিকে তাদেরকে পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হবে। ইতোমধ্যে পরিবারগুলোকে খবরও দেয়া হয়েছে বলে তিনি জানান।
কাল দেশে ফিরবে পালিয়ে আশ্রয় নেওয়া ২৮৫ জন মায়ানমারের নাগরিক
বুধবার, ২৪ এপ্রিল ২০২৪
যে ১৫৩ বাংলাদেশী নাগরিক ফিরছেন তাদের মধ্যে অনেকে দেড় থেকে দুই বছর ধরে রাখাইন রাজ্যের রাজধানী সিথুয়ের (আকিয়াব) কারাগারে বন্দী ছিলেন। তারা আজ মায়ানমারের নৌবাহিনীর জাহাজে কক্সবাজার ফিরছেন।
যে জাহাজে বাংলাদেশীরা ফিরছেন সেই জাহাজেই পালিয়ে বাংলাদেশে আশ্রয় নেওয়া ২৮৫ জন মায়ানমার সীমান্তরক্ষী ও সেনা সদস্যদের কাল বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) সকালে ফেরত নেয়া হবে সিথুয়েতে।
বাংলাদেশীদের মধ্যে অন্তত ১০৯ জন কক্সবাজারের বাসিন্দা। তাদের বেশির ভাগ জেলে। অবশিষ্ট ৪৪ জনের বাড়ি বান্দরবান, রাঙামাটি, খাগড়াছড়ি, নরসিংদী, নীলফামারী, রাজবাড়ীসহ আট জেলায়।
তাদের কেউ বঙ্গোপসাগরে মাছ ধরতে গিয়ে, কেউ ‘অনুপ্রবেশের’ দায়ে গ্রেপ্তার হন।
পুলিশসহ একাধিক সূত্র জানায়, আজ বুধবার (২৪ এপ্রিল) সকাল ১০টার দিকে ১৫৩ বাংলাদেশি নাগরিককে নিয়ে আসা মায়ানমার নৌবাহিনীর জাহাজটি কক্সবাজার শহরের বিআইডব্লিউটিএ ঘাটে ভিড়বে। সেখান থেকে বাংলাদেশ সরকারের দায়িত্বশীলদের কাছে ১৫৩ জন বন্দীকে হস্তান্তর করবেন মায়ানমারের কর্মকর্তারা।
দুপুর ১ টার দিকে জাহাজে আসা মায়ানমার প্রতিনিধিদলটি সড়কপথে বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি সদরে যাবেন। সেখানে সম্প্রতি কয়েক দফায় সীমান্ত ও নাফনদী অতিক্রম করে পালিয়ে আশ্রয় নেওয়া ২৮৫ জন মায়ানমার সীমান্তরক্ষী বিজিপি ও সেনা সদস্যদের সঙ্গে তারা কথা বলবেন। পরদিন বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) সকালে ওই জাহাজে করে ২৮৫ জনকে ফেরত নেয়া হবে সিথুয়েতে।
বিষয়টি নিশ্চিত করে কক্সবাজার পুলিশের বিশেষ শাখার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার অলক কুমার বিশ্বাস বলেন, কক্সবাজার শহরের বিআইডব্লিউটিএ জেটিতে বাংলাদেশিদের গ্রহণ করা হবে। তারপর তাদের স্বাস্থ্য পরীক্ষা, খাবার পরিবেশন ও ইমিগ্রেশন সম্পন্ন করা হবে।
দুপুর ১টা দিকে তাদেরকে পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হবে। ইতোমধ্যে পরিবারগুলোকে খবরও দেয়া হয়েছে বলে তিনি জানান।