উপজেলা নির্বাচন
নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘনের দায়ে গাজীপুরের শ্রীপুর উপজেলার চেয়ারম্যান প্রার্থী মো. জামিল হাসানের প্রার্থিতা বাতিল করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।
আজ বুধবার নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ের প্রধান কমিশনারের সম্মেলন কক্ষে শুনানি শেষে সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান ইসির অতিরিক্ত সচিব অশোক কুমার দেবনাথ।
জামিল হাসান প্রয়াত আওয়ামী লীগ নেতা ও সাবেক প্রতিমন্ত্রী অ্যাডভোকেট রহমত আলীর ছেলে। তিনি গাজীপুর জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক। তার ছোট বোন রুমানা আলী টুসি প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রীর দায়িত্বে আছেন।
উপজেলা নির্বাচনের চার দফার মধ্যে দ্বিতীয় দফায় আগামী ২১ মে গাজীপুরের শ্রীপুর উপজেলার ভোট। জামিল হাসান নির্বাচনে ঘোড়া প্রতীকের চেয়ারম্যান প্রার্থী ছিলেন।
কারণ দর্শানোর নোটিশ দেওয়ার পরও বারবার আচরণবিধি লঙ্ঘন করতে থাকায় ‘কেন প্রার্থিতা বাতিল করা হবে না’– সেই প্রশ্নে তার ব্যাখ্যা চেয়েছিল ইসি। ব্যাখ্যা দিতে তাকে ডাকা হয়েছিল কমিশনে।
নির্বাচন ভবনে বেলা ১১টায় এ চেয়ারম্যান প্রার্থীর শুনানি ১৫ মিনিটে শেষ হয়। প্রধান নির্বাচন কমিশনা কাজী হাবিবুল আউয়ালসহ নির্বাচন কমিশনাররা এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
শুনানি থেকে বেরিয়ে আসার পর সাংবাদকর্মীদের সঙ্গে দুর্জয় কোনো কথা বলেননি। পরে ইসির সিদ্ধান্ত তুলে ধরেন অতিরিক্ত সচিব অশোক কুমার দেবনাথ।
তিনি বলেন, তিনি ধারাবাহিকভাবে নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘন করেছেন। ম্যাজিস্টেটের কাজে বাধা দিয়েছেন। মিছিল করেছেন। সকল অভিযোগ কমিশন আমলে নিয়ে তার প্রার্থিতা বাতিল করেছে।
উপজেলা নির্বাচন
বুধবার, ১৫ মে ২০২৪
নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘনের দায়ে গাজীপুরের শ্রীপুর উপজেলার চেয়ারম্যান প্রার্থী মো. জামিল হাসানের প্রার্থিতা বাতিল করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।
আজ বুধবার নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ের প্রধান কমিশনারের সম্মেলন কক্ষে শুনানি শেষে সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান ইসির অতিরিক্ত সচিব অশোক কুমার দেবনাথ।
জামিল হাসান প্রয়াত আওয়ামী লীগ নেতা ও সাবেক প্রতিমন্ত্রী অ্যাডভোকেট রহমত আলীর ছেলে। তিনি গাজীপুর জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক। তার ছোট বোন রুমানা আলী টুসি প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রীর দায়িত্বে আছেন।
উপজেলা নির্বাচনের চার দফার মধ্যে দ্বিতীয় দফায় আগামী ২১ মে গাজীপুরের শ্রীপুর উপজেলার ভোট। জামিল হাসান নির্বাচনে ঘোড়া প্রতীকের চেয়ারম্যান প্রার্থী ছিলেন।
কারণ দর্শানোর নোটিশ দেওয়ার পরও বারবার আচরণবিধি লঙ্ঘন করতে থাকায় ‘কেন প্রার্থিতা বাতিল করা হবে না’– সেই প্রশ্নে তার ব্যাখ্যা চেয়েছিল ইসি। ব্যাখ্যা দিতে তাকে ডাকা হয়েছিল কমিশনে।
নির্বাচন ভবনে বেলা ১১টায় এ চেয়ারম্যান প্রার্থীর শুনানি ১৫ মিনিটে শেষ হয়। প্রধান নির্বাচন কমিশনা কাজী হাবিবুল আউয়ালসহ নির্বাচন কমিশনাররা এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
শুনানি থেকে বেরিয়ে আসার পর সাংবাদকর্মীদের সঙ্গে দুর্জয় কোনো কথা বলেননি। পরে ইসির সিদ্ধান্ত তুলে ধরেন অতিরিক্ত সচিব অশোক কুমার দেবনাথ।
তিনি বলেন, তিনি ধারাবাহিকভাবে নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘন করেছেন। ম্যাজিস্টেটের কাজে বাধা দিয়েছেন। মিছিল করেছেন। সকল অভিযোগ কমিশন আমলে নিয়ে তার প্রার্থিতা বাতিল করেছে।