মৌলভীবাজারে একটি ধর্ষন ও হত্যা মামলার রায়ের দুইজন আসামীকে মৃত্যুদন্ডের রায় দেয়া হয়েছে। দন্ডিত আসামিদের জেলে প্রেরণ করা হয়েছে।
বুধবার দুপুরে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইবুনাল মৌলভীবাজারের বিচারক এবং সিনিয়র জেলা ও দায়রা জজ মোঃ সোলায়মান এ রায় প্রদান করেন।
ফাসির দন্ডে দন্ডিত আসামীরা হলেন, আবারক মিয়া, পিতা-মজমিল উরপে মজ মিয়া, সাং-ছিক্কা, উপজেলা রাজনগর এবং জয়নাল মিয়া, পিতা-মৃত হামদু মিয়া, সাং-দক্ষিণ কাসিমপুর, উপজেলা-রাজনগর, উভয়ের জেলা মৌলভীবাজার। রায় ঘোষণা শেষে আবারক মিয়া ও জয়নালকে সাজা পরোয়ানা মুলে কারাগারে প্রেরণ করা হয়।
মামলার বিষয়বস্তু সম্পর্কে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল মৌলভীবাজারের স্পেশাল পাবলিক প্রসিকিউটর নিখিল রঞ্জন দাশ বলেছেন, নারী ও শিশু নির্যাতন দমণ ট্রাইব্যুনালের ২০১৯ সনের ২৫৩ নম্বর মামলার রায়ে ভিকটিমকে ধর্ষন ও হত্যার দায়ের দুষি সাব্যস্থ ক্রমে এ দন্ড দিয়েছেন। রাষ্ট্রপক্ষ আসামিদের বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগ সন্দেহাতীত ভাবে প্রমাণ করতে সক্ষম হওয়ায় ভিকটিমের পরিবার ন্যায় বিচার পেয়েছে।
সিলেট জেলার বালাগঞ্জ উপজেলার ঐয়া গ্রামের মৃত ফরাসত আলীর কন্যা এ মামলার ভিকটিম রাশেদা বেগম খুন করে লাশ গুম করার অভিযোগ এতে ভিকটিমের ভাই আব্দুল খালিদ বাদী হয়ে রাজনগর থাকায় বিগত এ মামলা দায়ের করেন।
মামলার এজাহার সূত্রে জানাগেছে, ভিকটিম ২০১৮ সনের ৩০ মে বিকাল অনুমান ৩ ঘটিকার সময় ধান কেনার জন্য নগদ ৭০,০০০/-টাকা নিয়া রাজনগরের উদ্দেশ্যে বাড়ী হইতে বাহির হইয়া আসে এবং গন্তব্য স্থল রাজনগরে আসামী আরকের বাড়িতে পৌছে। ঐদিন রাত অনুমান ৮ পর থেকে ভিকটিম রাশেদা বেগম এর আর কোন খোঁজ পাওয়া যায় নাই। এ ঘটনায় ভিকটিমের ভাই বাদী হয়ে পরদিন রাজনগর থানায় একটি মামলা দায়ের করে। তদন্ত শেষে ২জনকে অভিযুক্ত করে আদালতে চার্জশীট দাখিল করে পুলিশ। পুলিশ ভিকটিমের লাশ উদ্ধার করে দন্ডিত দুই আসামিকে গ্রেফতার ও জিজ্ঞাসাবাদ শেষে তদন্তে প্রাপ্ত তথ্যের ভিত্তিতে আসামিদের বিরুদ্ধে ধর্ষণ ও হত্যার অভিযোগসহ তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল করে।
নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল মৌলভীবাজারের স্পেশাল পাবলিক প্রসিকিউটর নিখিল রঞ্জন দাশ জানিয়েছেন, আদালতের বিচারক ১৫ জন সাক্ষীর সাক্ষ্য গ্রহণ শেষে আসামিদের বিরুদ্ধে আনিত অভিযোগ সন্দেহাতীত প্রমানিত হলে এ রায় প্রদান করেন। দীর্ঘ বিচারিক প্রক্রিয়া শেষে আদালত ওই মামলার অভিযুক্ত আবারক মিয়া ও জয়নালকে ফাঁসির আদেশ দেন আদালত। একই সাথে প্রত্যেকেকে ১ লাখ টাকা করে জরিমানাও করা হয়।
বুধবার, ১৫ মে ২০২৪
মৌলভীবাজারে একটি ধর্ষন ও হত্যা মামলার রায়ের দুইজন আসামীকে মৃত্যুদন্ডের রায় দেয়া হয়েছে। দন্ডিত আসামিদের জেলে প্রেরণ করা হয়েছে।
বুধবার দুপুরে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইবুনাল মৌলভীবাজারের বিচারক এবং সিনিয়র জেলা ও দায়রা জজ মোঃ সোলায়মান এ রায় প্রদান করেন।
ফাসির দন্ডে দন্ডিত আসামীরা হলেন, আবারক মিয়া, পিতা-মজমিল উরপে মজ মিয়া, সাং-ছিক্কা, উপজেলা রাজনগর এবং জয়নাল মিয়া, পিতা-মৃত হামদু মিয়া, সাং-দক্ষিণ কাসিমপুর, উপজেলা-রাজনগর, উভয়ের জেলা মৌলভীবাজার। রায় ঘোষণা শেষে আবারক মিয়া ও জয়নালকে সাজা পরোয়ানা মুলে কারাগারে প্রেরণ করা হয়।
মামলার বিষয়বস্তু সম্পর্কে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল মৌলভীবাজারের স্পেশাল পাবলিক প্রসিকিউটর নিখিল রঞ্জন দাশ বলেছেন, নারী ও শিশু নির্যাতন দমণ ট্রাইব্যুনালের ২০১৯ সনের ২৫৩ নম্বর মামলার রায়ে ভিকটিমকে ধর্ষন ও হত্যার দায়ের দুষি সাব্যস্থ ক্রমে এ দন্ড দিয়েছেন। রাষ্ট্রপক্ষ আসামিদের বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগ সন্দেহাতীত ভাবে প্রমাণ করতে সক্ষম হওয়ায় ভিকটিমের পরিবার ন্যায় বিচার পেয়েছে।
সিলেট জেলার বালাগঞ্জ উপজেলার ঐয়া গ্রামের মৃত ফরাসত আলীর কন্যা এ মামলার ভিকটিম রাশেদা বেগম খুন করে লাশ গুম করার অভিযোগ এতে ভিকটিমের ভাই আব্দুল খালিদ বাদী হয়ে রাজনগর থাকায় বিগত এ মামলা দায়ের করেন।
মামলার এজাহার সূত্রে জানাগেছে, ভিকটিম ২০১৮ সনের ৩০ মে বিকাল অনুমান ৩ ঘটিকার সময় ধান কেনার জন্য নগদ ৭০,০০০/-টাকা নিয়া রাজনগরের উদ্দেশ্যে বাড়ী হইতে বাহির হইয়া আসে এবং গন্তব্য স্থল রাজনগরে আসামী আরকের বাড়িতে পৌছে। ঐদিন রাত অনুমান ৮ পর থেকে ভিকটিম রাশেদা বেগম এর আর কোন খোঁজ পাওয়া যায় নাই। এ ঘটনায় ভিকটিমের ভাই বাদী হয়ে পরদিন রাজনগর থানায় একটি মামলা দায়ের করে। তদন্ত শেষে ২জনকে অভিযুক্ত করে আদালতে চার্জশীট দাখিল করে পুলিশ। পুলিশ ভিকটিমের লাশ উদ্ধার করে দন্ডিত দুই আসামিকে গ্রেফতার ও জিজ্ঞাসাবাদ শেষে তদন্তে প্রাপ্ত তথ্যের ভিত্তিতে আসামিদের বিরুদ্ধে ধর্ষণ ও হত্যার অভিযোগসহ তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল করে।
নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল মৌলভীবাজারের স্পেশাল পাবলিক প্রসিকিউটর নিখিল রঞ্জন দাশ জানিয়েছেন, আদালতের বিচারক ১৫ জন সাক্ষীর সাক্ষ্য গ্রহণ শেষে আসামিদের বিরুদ্ধে আনিত অভিযোগ সন্দেহাতীত প্রমানিত হলে এ রায় প্রদান করেন। দীর্ঘ বিচারিক প্রক্রিয়া শেষে আদালত ওই মামলার অভিযুক্ত আবারক মিয়া ও জয়নালকে ফাঁসির আদেশ দেন আদালত। একই সাথে প্রত্যেকেকে ১ লাখ টাকা করে জরিমানাও করা হয়।