বান্দরবানের রোয়াংছড়ি উপজেলা থেকে তিন ব্যক্তির গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। ধারণা করা হচ্ছে, তারা পাহাড়ের সশস্ত্র সংগঠন কেএনএফের সদস্য।
বান্দরবানের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার হোসাইন মো. রায়হান কাজেমী বলেন, উপজেলার দুর্গম রৌনিনপাড়া এলাকা থেকে পুলিশ তিনটি মরদেহ উদ্ধার করেছে। এ সময় মরদেহের পাশ থেকে অস্ত্র ও গুলি উদ্ধার করা হয়।”
অতিরিক্ত পুলিশ সুপার বলেন, তিন যুবকের মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য সন্ধ্যায় সাড়ে ৭টায় বান্দরবান সদর হাসপাতালে নিয়ে আসা হয়েছে।
তিন যুবক কীভাবে গুলিবিদ্ধ হয়েছেন এ ব্যাপারে জানতে চাইলে তিনি বলেন, “আজকে ওই এলাকায় যৌথ বাহিনী অভিযানে গিয়েছিল। তাদের সঙ্গে কেএনএফ সদস্যদের সংঘর্ষ হয়েছে।”
২ এপ্রিল রুমা উপজেলার সোনালী ব্যাংকে ডাকাতি করে অর্থ লুট করে একদল সশস্ত্র লোক। পুলিশের ১০টি এবং আনসার সদস্যের ৪টি অস্ত্রও লুট করে নিয়ে যায় তারা। অপহরণ করা হয় ব্যাংকটির ম্যানেজার নেজাম উদ্দিনকে। তবে দুদিন পর রুমার একটা পাহাড়ি এলাকা থেকে ছাড়া পান তিনি।
রুমার ঘটনার পরদিনই থানচি উপজেলার সোনালী ও কৃষি ব্যাংকেও দিন-দুপুরে অর্থ লুটের ঘটনা ঘটে। দুটি ঘটনায় পাহাড়ে সশস্ত্র সংগঠন ‘কুকি চিন ন্যাশনাল ফ্রন্ট-কেএনএফ’ জড়িত বলে জানিয়েছেন আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী।
এরপর থেকে লুট হওয়া অস্ত্র-অর্থ উদ্ধার, সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে রুমা ও থানচিতে অভিযান চালাচ্ছে সেনাবাহিনী, বিজিবি, র্যাব ও পুলিশ সদস্যের যৌথ বাহিনী। অভিযান সমন্বয় করছেন সেনাবাহিনী।
যৌথ বাহিনীর এই অভিযানে বিভিন্ন এলাকা থেকে এখন পর্যন্ত ২২ নারীসহ ৭৮ জনকে গ্রেপ্তারের খবর জানিয়েছে পুলিশ।
রোববার, ১৯ মে ২০২৪
বান্দরবানের রোয়াংছড়ি উপজেলা থেকে তিন ব্যক্তির গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। ধারণা করা হচ্ছে, তারা পাহাড়ের সশস্ত্র সংগঠন কেএনএফের সদস্য।
বান্দরবানের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার হোসাইন মো. রায়হান কাজেমী বলেন, উপজেলার দুর্গম রৌনিনপাড়া এলাকা থেকে পুলিশ তিনটি মরদেহ উদ্ধার করেছে। এ সময় মরদেহের পাশ থেকে অস্ত্র ও গুলি উদ্ধার করা হয়।”
অতিরিক্ত পুলিশ সুপার বলেন, তিন যুবকের মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য সন্ধ্যায় সাড়ে ৭টায় বান্দরবান সদর হাসপাতালে নিয়ে আসা হয়েছে।
তিন যুবক কীভাবে গুলিবিদ্ধ হয়েছেন এ ব্যাপারে জানতে চাইলে তিনি বলেন, “আজকে ওই এলাকায় যৌথ বাহিনী অভিযানে গিয়েছিল। তাদের সঙ্গে কেএনএফ সদস্যদের সংঘর্ষ হয়েছে।”
২ এপ্রিল রুমা উপজেলার সোনালী ব্যাংকে ডাকাতি করে অর্থ লুট করে একদল সশস্ত্র লোক। পুলিশের ১০টি এবং আনসার সদস্যের ৪টি অস্ত্রও লুট করে নিয়ে যায় তারা। অপহরণ করা হয় ব্যাংকটির ম্যানেজার নেজাম উদ্দিনকে। তবে দুদিন পর রুমার একটা পাহাড়ি এলাকা থেকে ছাড়া পান তিনি।
রুমার ঘটনার পরদিনই থানচি উপজেলার সোনালী ও কৃষি ব্যাংকেও দিন-দুপুরে অর্থ লুটের ঘটনা ঘটে। দুটি ঘটনায় পাহাড়ে সশস্ত্র সংগঠন ‘কুকি চিন ন্যাশনাল ফ্রন্ট-কেএনএফ’ জড়িত বলে জানিয়েছেন আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী।
এরপর থেকে লুট হওয়া অস্ত্র-অর্থ উদ্ধার, সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে রুমা ও থানচিতে অভিযান চালাচ্ছে সেনাবাহিনী, বিজিবি, র্যাব ও পুলিশ সদস্যের যৌথ বাহিনী। অভিযান সমন্বয় করছেন সেনাবাহিনী।
যৌথ বাহিনীর এই অভিযানে বিভিন্ন এলাকা থেকে এখন পর্যন্ত ২২ নারীসহ ৭৮ জনকে গ্রেপ্তারের খবর জানিয়েছে পুলিশ।