চট্টগ্রামের আনোয়ারা উপজেলার মেরিন একাডেমি স্কুল অ্যান্ড কলেজের অধ্যক্ষের রুমে বিদ্যালয় শাখার সহকারী প্রধান শিক্ষক হামিদুল হক ও সহকারী শিক্ষক জামাল উদ্দিনের মধ্যে মারামারি ও হাতাহাতির ঘটনা ঘটেছে।
এই ঘটনায় বিদ্যালয় শাখার সহকারী প্রধান শিক্ষক হামিদুল হক বাদী হয়ে থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন। এদিকে অভিযুক্ত সহকারী শিক্ষক জামাল উদ্দিনের বিচার চেয়ে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ মিছিল করেছে শিক্ষার্র্থী ও স্থানীয়রা।
রোববার সকাল ১১টায় বন্দরস্থ মেরিন একাডেমির স্কুল অ্যান্ড কলেজের মাঠে এই মানববন্ধন ও বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত হয়।
এর আগে গত ১৮ মে দুপুরে একাডেমির অধ্যক্ষ (ভারপ্রাপ্ত) আকিমুল ইসলামের কক্ষে দুই শিক্ষকের এই হাতাহাতির ঘটনা ঘটে।
ঘটনার বিষয়ে একাডেমির বিদ্যালয় শাখার সহকারী প্রধান শিক্ষক হামিদুল হক জানান, বিদ্যালয়ের পরীক্ষার ফলাফল ভালো না হওয়ায় শিক্ষকদের পাঠদানের বিষয়ে জোর দেয়া হয়।
শনিবার দুপুরে হঠাৎ করে সহকারী শিক্ষক জামাল উদ্দিন ছুটি নিয়ে চলে যেতে চাইলে আমি ক্লাস শেষ করে যাওয়ার জন্য অনুরোধ করি। এতে তিনি ক্ষিপ্ত হয়ে আমার সঙ্গে তর্ক করতে থাকেন। ঘটনার বিষয়ে বিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থী সবাই অবগত আছে।
এরপর আমি অধ্যক্ষ আকিমুল ইসলামের কক্ষে গিয়ে অভিযোগ জানালে সেখানে শিক্ষক জামাল উদ্দিন উপস্থিত হয়ে অধ্যক্ষের সামনেই ক্ষিপ্ত হয়ে আমাকে মারধর করেন। এ বিষয়ে আমি বন্দর পুলিশ ফাঁড়িতে লিখিত অভিযোগ দিয়েছি।
তবে ঘটনার প্রেক্ষাপট অস্বীকার করে অভিযুক্ত সহকারী শিক্ষক জামাল উদ্দিন জানান, সহকারী প্রধান শিক্ষক হামিদুল হকের কাছে পিকনিকের টাকা জমা দেয়ার বিষয়ে জানতে চাইলে তার সঙ্গে আমার বাগবিতণ্ডা হয়।
পরবর্তীতে অধ্যক্ষের কাছে বিষয়টি জানাতে গেলে তখন অধ্যক্ষের রুমে হামিদুল হক স্যার সেখানে বসে ছিলেন।
এ সময় কথাবলার একপর্যায়ে হামিদুল হক স্যার ক্ষিপ্ত হয়ে আমাকে ঘুষি মারলে দুজনের মাঝে হাতাহাতি হয়। দুই শিক্ষকের হাতাহাতির বিষয়টি স্বীকার করেছেন।
সোমবার, ২০ মে ২০২৪
চট্টগ্রামের আনোয়ারা উপজেলার মেরিন একাডেমি স্কুল অ্যান্ড কলেজের অধ্যক্ষের রুমে বিদ্যালয় শাখার সহকারী প্রধান শিক্ষক হামিদুল হক ও সহকারী শিক্ষক জামাল উদ্দিনের মধ্যে মারামারি ও হাতাহাতির ঘটনা ঘটেছে।
এই ঘটনায় বিদ্যালয় শাখার সহকারী প্রধান শিক্ষক হামিদুল হক বাদী হয়ে থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন। এদিকে অভিযুক্ত সহকারী শিক্ষক জামাল উদ্দিনের বিচার চেয়ে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ মিছিল করেছে শিক্ষার্র্থী ও স্থানীয়রা।
রোববার সকাল ১১টায় বন্দরস্থ মেরিন একাডেমির স্কুল অ্যান্ড কলেজের মাঠে এই মানববন্ধন ও বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত হয়।
এর আগে গত ১৮ মে দুপুরে একাডেমির অধ্যক্ষ (ভারপ্রাপ্ত) আকিমুল ইসলামের কক্ষে দুই শিক্ষকের এই হাতাহাতির ঘটনা ঘটে।
ঘটনার বিষয়ে একাডেমির বিদ্যালয় শাখার সহকারী প্রধান শিক্ষক হামিদুল হক জানান, বিদ্যালয়ের পরীক্ষার ফলাফল ভালো না হওয়ায় শিক্ষকদের পাঠদানের বিষয়ে জোর দেয়া হয়।
শনিবার দুপুরে হঠাৎ করে সহকারী শিক্ষক জামাল উদ্দিন ছুটি নিয়ে চলে যেতে চাইলে আমি ক্লাস শেষ করে যাওয়ার জন্য অনুরোধ করি। এতে তিনি ক্ষিপ্ত হয়ে আমার সঙ্গে তর্ক করতে থাকেন। ঘটনার বিষয়ে বিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থী সবাই অবগত আছে।
এরপর আমি অধ্যক্ষ আকিমুল ইসলামের কক্ষে গিয়ে অভিযোগ জানালে সেখানে শিক্ষক জামাল উদ্দিন উপস্থিত হয়ে অধ্যক্ষের সামনেই ক্ষিপ্ত হয়ে আমাকে মারধর করেন। এ বিষয়ে আমি বন্দর পুলিশ ফাঁড়িতে লিখিত অভিযোগ দিয়েছি।
তবে ঘটনার প্রেক্ষাপট অস্বীকার করে অভিযুক্ত সহকারী শিক্ষক জামাল উদ্দিন জানান, সহকারী প্রধান শিক্ষক হামিদুল হকের কাছে পিকনিকের টাকা জমা দেয়ার বিষয়ে জানতে চাইলে তার সঙ্গে আমার বাগবিতণ্ডা হয়।
পরবর্তীতে অধ্যক্ষের কাছে বিষয়টি জানাতে গেলে তখন অধ্যক্ষের রুমে হামিদুল হক স্যার সেখানে বসে ছিলেন।
এ সময় কথাবলার একপর্যায়ে হামিদুল হক স্যার ক্ষিপ্ত হয়ে আমাকে ঘুষি মারলে দুজনের মাঝে হাতাহাতি হয়। দুই শিক্ষকের হাতাহাতির বিষয়টি স্বীকার করেছেন।