ইন্দুর উপজেলার সদর ইউনিয়ন ও পত্তাশী ইউনিয়নের মাধ্য দিয়ে চলা সড়কটি দীর্ঘদিন সংস্কার না করায় জনদুর্ভোগ দেখা দিয়েছে । দিনের বেলায় জীবনের ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করা গেলেও রাতে চলাচলের অযোগ্য হয়ে পড়ে এই সড়কটি।
সড়কটির এক অংশ সদর ইউনিয়নে ওপর অংশ প্রত্যাশা ইউনিয়নে তবে বেশি অংশ প্রত্তাশী ইউনিয়নের মধ্যে রয়েছে।
স্থানীয়দের অভিযোগ, দীর্ঘদিন ধরে সড়কটি সংস্কার না করায় এমন পরিস্থিতি হয়েছে। কিছু কিছু অংশে গাড়ি তো দূরের কথা মানুষ হাঁটাচলা ও নিরাপদ নয়। পত্তাশী ইউনিয়নের সব বাসিন্দারা সবাই এই রাস্তাটির ওপর নির্ভরশীল।
এই সড়কটি দিয়ে ইজিবাইক, মোটরসাইকেল অটোরিকশা ভ্যানসহ অন্য যানবাহন চলাচল করে মারাত্মক ঝুঁকি নিয়ে। স্থানীয় উৎপাদিত কৃষকদের কৃষিপণ্য হাট-বাজারে নিতে এই এক মাত্র মাধ্যম এই রাস্তাটি, বিভিন্ন সময়ে গাড়ি যেতে চায় না. গেলেও গুনতে হয় দ্বিগুণ ভাড়া।
উপজেলার ইন্দুরকানী সদর ইউনিয়নের দিয়ে সড়কটি বালুর রাস্তা হয়ে চলে গেছে পত্তাশী ইউনিয়নের শেষ প্রান্ত খুলনা বরিশালকে আলাদা করার বর্ডারের পাশে বাগলেরহাট বাজারে, সড়কটি দিয়ে প্রতিদিন চলাচল করছে , পত্তাশী, পশ্চিম চরনী পত্তাশী ও মোরেলগঞ্জ উপজেলা ও হাজারো মানুষ। সড়কের এক প্রান্তে ইন্দুরকানী উপজেলা ও অন্য প্রান্তে খুলনা বরিশালকে আলাদা করার খাল।
স্থানীয় বাসিন্দা চৌকিদার গিয়াস কাজী বলেন, ‘সড়কটির অবস্থা একেবারেই নাজুক। এটি জনগুরুত্বপূর্ণ সড়ক। কর্তৃপক্ষদের এটার ওপরে নজর দেয়া দরকার আর এক মাছ ব্যবসায়ী হাবীব ভান্ডারী বলেন রাতে ভ্যান চালিয়ে যাওয়ার সময় প্রায়ই রাস্তার খাদে পড়ে যাই পড়ে আমার ডান কাঁধের জয়েন্ট ছিঁড়ে গিয়েছিল। আগের মতো কোনো কাজকর্ম করতে পারি না।
অটোরিকশাচালক নুরু জাহিদুল ও সেলিম জানান, ‘সড়কটি এখন মরণফাঁদ। রাতে চলাচল করতে গিয়ে লোকজন দুর্ঘটনায় পড়েন রাস্তার চেয়ে গাড়ি রাস্তার বাহিরে ভালো চলে।’
স্থানীয় পত্তাশী ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) চেয়ারম্যান সাহিন বলেন, এই রাস্তাটা মেরামত অতি জরুরি আমার ইউনিয়নের হাজার হাজার মানুষ বর্তমানে এই রাস্তা দিয়ে চলাচল করে। তাদের অনেক ভোগান্তি হয়। আমি কর্তৃপক্ষের আছে বহুবার যোগাযোগ করেছি শীঘ্রই কাজ শুরু হবে।
ইন্দুরকানী উপজেলা প্রকৌশলী (এলজিইডি) কর্মকর্তা লায়লা মিথুন বলেন, ‘সড়কটি সংস্কারে প্রকল্প গ্রহণে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে ফাইল পাঠানো হয়েছে।’ ‘ওই সড়কটির বিষয়ে আমার জানা রয়েছে। জনভোগান্তি এড়াতে সড়কটি সংস্কারে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে।
সোমবার, ২০ মে ২০২৪
ইন্দুর উপজেলার সদর ইউনিয়ন ও পত্তাশী ইউনিয়নের মাধ্য দিয়ে চলা সড়কটি দীর্ঘদিন সংস্কার না করায় জনদুর্ভোগ দেখা দিয়েছে । দিনের বেলায় জীবনের ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করা গেলেও রাতে চলাচলের অযোগ্য হয়ে পড়ে এই সড়কটি।
সড়কটির এক অংশ সদর ইউনিয়নে ওপর অংশ প্রত্যাশা ইউনিয়নে তবে বেশি অংশ প্রত্তাশী ইউনিয়নের মধ্যে রয়েছে।
স্থানীয়দের অভিযোগ, দীর্ঘদিন ধরে সড়কটি সংস্কার না করায় এমন পরিস্থিতি হয়েছে। কিছু কিছু অংশে গাড়ি তো দূরের কথা মানুষ হাঁটাচলা ও নিরাপদ নয়। পত্তাশী ইউনিয়নের সব বাসিন্দারা সবাই এই রাস্তাটির ওপর নির্ভরশীল।
এই সড়কটি দিয়ে ইজিবাইক, মোটরসাইকেল অটোরিকশা ভ্যানসহ অন্য যানবাহন চলাচল করে মারাত্মক ঝুঁকি নিয়ে। স্থানীয় উৎপাদিত কৃষকদের কৃষিপণ্য হাট-বাজারে নিতে এই এক মাত্র মাধ্যম এই রাস্তাটি, বিভিন্ন সময়ে গাড়ি যেতে চায় না. গেলেও গুনতে হয় দ্বিগুণ ভাড়া।
উপজেলার ইন্দুরকানী সদর ইউনিয়নের দিয়ে সড়কটি বালুর রাস্তা হয়ে চলে গেছে পত্তাশী ইউনিয়নের শেষ প্রান্ত খুলনা বরিশালকে আলাদা করার বর্ডারের পাশে বাগলেরহাট বাজারে, সড়কটি দিয়ে প্রতিদিন চলাচল করছে , পত্তাশী, পশ্চিম চরনী পত্তাশী ও মোরেলগঞ্জ উপজেলা ও হাজারো মানুষ। সড়কের এক প্রান্তে ইন্দুরকানী উপজেলা ও অন্য প্রান্তে খুলনা বরিশালকে আলাদা করার খাল।
স্থানীয় বাসিন্দা চৌকিদার গিয়াস কাজী বলেন, ‘সড়কটির অবস্থা একেবারেই নাজুক। এটি জনগুরুত্বপূর্ণ সড়ক। কর্তৃপক্ষদের এটার ওপরে নজর দেয়া দরকার আর এক মাছ ব্যবসায়ী হাবীব ভান্ডারী বলেন রাতে ভ্যান চালিয়ে যাওয়ার সময় প্রায়ই রাস্তার খাদে পড়ে যাই পড়ে আমার ডান কাঁধের জয়েন্ট ছিঁড়ে গিয়েছিল। আগের মতো কোনো কাজকর্ম করতে পারি না।
অটোরিকশাচালক নুরু জাহিদুল ও সেলিম জানান, ‘সড়কটি এখন মরণফাঁদ। রাতে চলাচল করতে গিয়ে লোকজন দুর্ঘটনায় পড়েন রাস্তার চেয়ে গাড়ি রাস্তার বাহিরে ভালো চলে।’
স্থানীয় পত্তাশী ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) চেয়ারম্যান সাহিন বলেন, এই রাস্তাটা মেরামত অতি জরুরি আমার ইউনিয়নের হাজার হাজার মানুষ বর্তমানে এই রাস্তা দিয়ে চলাচল করে। তাদের অনেক ভোগান্তি হয়। আমি কর্তৃপক্ষের আছে বহুবার যোগাযোগ করেছি শীঘ্রই কাজ শুরু হবে।
ইন্দুরকানী উপজেলা প্রকৌশলী (এলজিইডি) কর্মকর্তা লায়লা মিথুন বলেন, ‘সড়কটি সংস্কারে প্রকল্প গ্রহণে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে ফাইল পাঠানো হয়েছে।’ ‘ওই সড়কটির বিষয়ে আমার জানা রয়েছে। জনভোগান্তি এড়াতে সড়কটি সংস্কারে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে।