বরগুনার তালতলী উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের পোস্টার ছেঁড়াকে কেন্দ্র করে ঘোড়া প্রতীকের প্রার্থীর এক কর্মীকে মারধরের অভিযোগ উঠেছে আনারস প্রতীকের প্রার্থীর কর্মীদের বিরুদ্ধে।
এ ঘটনায় ভুক্তভোগী চারজনের নাম উল্লেখ করে তালতলী থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন।
গতকাল বিকেল ৩টার দিকে উপজেলার সোনাকাটা ইউনিয়নের কবিরাজপাড়া বাজার নামক এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। তালতলী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা শহিদুল ইসলাম খান বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
অভিযুক্তরা হলেন, সোনাকাটা ইউনিয়নের কবিরাজপাড়া এলাকার মো. রাব্বি (২২), তারেক (২৪), মো. জাফর (৪০), মো. সোবহান (৫৫) ও জলিল (৩৫)।
অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, ভুক্তভোগী আলমগীর হোসেন ঘোড়া প্রতীকের চেয়ারম্যান প্রার্থী মো. রেজবি উল কবিরের একজন কর্মী।
এ কারণে তিনি তার ব্যবসা প্রতিষ্ঠান দোকানের সামনে রশি দিয়ে ঘোড়া প্রতীকের পোস্টার টাঙিয়ে রাখেন। পরে অভিযুক্তরা আলমগীরের দোকানে এসে ঘোড়া প্রতীকের টানানো পোস্টার টেনে ছিঁড়ে ফেলেন।
এ সময় আলমগীর এর কারণ জানতে চাইলে অভিযুক্তরা বলেন, তালতলীতে রেজবি উল কবিরের কোনো নির্বাচনী পোস্টার থাকবে না। শুধু মনিরুজ্জামান মিন্টুর পোস্টার থাকবে। পরে পোস্টার ছিড়তে বাঁধা ও পরবর্তীতে এমন কাজ করতে নিষেধ করলে অভিযুক্তরা ক্ষিপ্ত হয়ে ভুক্তভোগী আলমগীর তার দোকান থেকে রাস্তায় বের করে মারধর করেন। আশপাশের লোকজন ছুটে এসে আলমগীরকে উদ্ধার করে তালতলী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গিয়ে চিকিৎসা করান।
এ বিষয়ে আনারস প্রতীকের চেয়ারম্যান প্রার্থী মনিরুজ্জামান মিন্টু বলেন, এ রকম কোনো ঘটনা তলতলীতে ঘটেনি এবং তিনি শুনেননি। এগুলো মিথ্যে ও ভিত্তিহীন। উল্টো গত রাতে ঘোড়া প্রতীকের সমর্থকরা আমার আনারস প্রতীকের নির্বাচনী পোস্টর ছিঁড়ে ফেলেছে। পোস্টার ছেঁড়া এগুলো ছোটলোকি কাজ, তারা কখনোই এমন কাজ করেননা বলে দাবি করেন।
তালতলী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. শহিদুল ইসলাম খান বলেন, খবর পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছিল। ভুক্তভোগী আলমগীর মীর এ ঘটনায় থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন। তদন্ত সাপেক্ষে পরবর্তী আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়া হবে।
বরগুনার তালতলী উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের পোস্টার ছেঁড়াকে কেন্দ্র করে ঘোড়া প্রতীকের প্রার্থীর এক কর্মীকে মারধরের অভিযোগ উঠেছে আনারস প্রতীকের প্রার্থীর কর্মীদের বিরুদ্ধে।
এ ঘটনায় ভুক্তভোগী চারজনের নাম উল্লেখ করে তালতলী থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন।
গতকাল বিকেল ৩টার দিকে উপজেলার সোনাকাটা ইউনিয়নের কবিরাজপাড়া বাজার নামক এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। তালতলী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা শহিদুল ইসলাম খান বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
অভিযুক্তরা হলেন, সোনাকাটা ইউনিয়নের কবিরাজপাড়া এলাকার মো. রাব্বি (২২), তারেক (২৪), মো. জাফর (৪০), মো. সোবহান (৫৫) ও জলিল (৩৫)।
অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, ভুক্তভোগী আলমগীর হোসেন ঘোড়া প্রতীকের চেয়ারম্যান প্রার্থী মো. রেজবি উল কবিরের একজন কর্মী।
এ কারণে তিনি তার ব্যবসা প্রতিষ্ঠান দোকানের সামনে রশি দিয়ে ঘোড়া প্রতীকের পোস্টার টাঙিয়ে রাখেন। পরে অভিযুক্তরা আলমগীরের দোকানে এসে ঘোড়া প্রতীকের টানানো পোস্টার টেনে ছিঁড়ে ফেলেন।
এ সময় আলমগীর এর কারণ জানতে চাইলে অভিযুক্তরা বলেন, তালতলীতে রেজবি উল কবিরের কোনো নির্বাচনী পোস্টার থাকবে না। শুধু মনিরুজ্জামান মিন্টুর পোস্টার থাকবে। পরে পোস্টার ছিড়তে বাঁধা ও পরবর্তীতে এমন কাজ করতে নিষেধ করলে অভিযুক্তরা ক্ষিপ্ত হয়ে ভুক্তভোগী আলমগীর তার দোকান থেকে রাস্তায় বের করে মারধর করেন। আশপাশের লোকজন ছুটে এসে আলমগীরকে উদ্ধার করে তালতলী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গিয়ে চিকিৎসা করান।
এ বিষয়ে আনারস প্রতীকের চেয়ারম্যান প্রার্থী মনিরুজ্জামান মিন্টু বলেন, এ রকম কোনো ঘটনা তলতলীতে ঘটেনি এবং তিনি শুনেননি। এগুলো মিথ্যে ও ভিত্তিহীন। উল্টো গত রাতে ঘোড়া প্রতীকের সমর্থকরা আমার আনারস প্রতীকের নির্বাচনী পোস্টর ছিঁড়ে ফেলেছে। পোস্টার ছেঁড়া এগুলো ছোটলোকি কাজ, তারা কখনোই এমন কাজ করেননা বলে দাবি করেন।
তালতলী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. শহিদুল ইসলাম খান বলেন, খবর পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছিল। ভুক্তভোগী আলমগীর মীর এ ঘটনায় থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন। তদন্ত সাপেক্ষে পরবর্তী আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়া হবে।
বৃহস্পতিবার, ২৩ মে ২০২৪
বরগুনার তালতলী উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের পোস্টার ছেঁড়াকে কেন্দ্র করে ঘোড়া প্রতীকের প্রার্থীর এক কর্মীকে মারধরের অভিযোগ উঠেছে আনারস প্রতীকের প্রার্থীর কর্মীদের বিরুদ্ধে।
এ ঘটনায় ভুক্তভোগী চারজনের নাম উল্লেখ করে তালতলী থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন।
গতকাল বিকেল ৩টার দিকে উপজেলার সোনাকাটা ইউনিয়নের কবিরাজপাড়া বাজার নামক এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। তালতলী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা শহিদুল ইসলাম খান বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
অভিযুক্তরা হলেন, সোনাকাটা ইউনিয়নের কবিরাজপাড়া এলাকার মো. রাব্বি (২২), তারেক (২৪), মো. জাফর (৪০), মো. সোবহান (৫৫) ও জলিল (৩৫)।
অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, ভুক্তভোগী আলমগীর হোসেন ঘোড়া প্রতীকের চেয়ারম্যান প্রার্থী মো. রেজবি উল কবিরের একজন কর্মী।
এ কারণে তিনি তার ব্যবসা প্রতিষ্ঠান দোকানের সামনে রশি দিয়ে ঘোড়া প্রতীকের পোস্টার টাঙিয়ে রাখেন। পরে অভিযুক্তরা আলমগীরের দোকানে এসে ঘোড়া প্রতীকের টানানো পোস্টার টেনে ছিঁড়ে ফেলেন।
এ সময় আলমগীর এর কারণ জানতে চাইলে অভিযুক্তরা বলেন, তালতলীতে রেজবি উল কবিরের কোনো নির্বাচনী পোস্টার থাকবে না। শুধু মনিরুজ্জামান মিন্টুর পোস্টার থাকবে। পরে পোস্টার ছিড়তে বাঁধা ও পরবর্তীতে এমন কাজ করতে নিষেধ করলে অভিযুক্তরা ক্ষিপ্ত হয়ে ভুক্তভোগী আলমগীর তার দোকান থেকে রাস্তায় বের করে মারধর করেন। আশপাশের লোকজন ছুটে এসে আলমগীরকে উদ্ধার করে তালতলী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গিয়ে চিকিৎসা করান।
এ বিষয়ে আনারস প্রতীকের চেয়ারম্যান প্রার্থী মনিরুজ্জামান মিন্টু বলেন, এ রকম কোনো ঘটনা তলতলীতে ঘটেনি এবং তিনি শুনেননি। এগুলো মিথ্যে ও ভিত্তিহীন। উল্টো গত রাতে ঘোড়া প্রতীকের সমর্থকরা আমার আনারস প্রতীকের নির্বাচনী পোস্টর ছিঁড়ে ফেলেছে। পোস্টার ছেঁড়া এগুলো ছোটলোকি কাজ, তারা কখনোই এমন কাজ করেননা বলে দাবি করেন।
তালতলী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. শহিদুল ইসলাম খান বলেন, খবর পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছিল। ভুক্তভোগী আলমগীর মীর এ ঘটনায় থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন। তদন্ত সাপেক্ষে পরবর্তী আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়া হবে।
বরগুনার তালতলী উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের পোস্টার ছেঁড়াকে কেন্দ্র করে ঘোড়া প্রতীকের প্রার্থীর এক কর্মীকে মারধরের অভিযোগ উঠেছে আনারস প্রতীকের প্রার্থীর কর্মীদের বিরুদ্ধে।
এ ঘটনায় ভুক্তভোগী চারজনের নাম উল্লেখ করে তালতলী থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন।
গতকাল বিকেল ৩টার দিকে উপজেলার সোনাকাটা ইউনিয়নের কবিরাজপাড়া বাজার নামক এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। তালতলী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা শহিদুল ইসলাম খান বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
অভিযুক্তরা হলেন, সোনাকাটা ইউনিয়নের কবিরাজপাড়া এলাকার মো. রাব্বি (২২), তারেক (২৪), মো. জাফর (৪০), মো. সোবহান (৫৫) ও জলিল (৩৫)।
অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, ভুক্তভোগী আলমগীর হোসেন ঘোড়া প্রতীকের চেয়ারম্যান প্রার্থী মো. রেজবি উল কবিরের একজন কর্মী।
এ কারণে তিনি তার ব্যবসা প্রতিষ্ঠান দোকানের সামনে রশি দিয়ে ঘোড়া প্রতীকের পোস্টার টাঙিয়ে রাখেন। পরে অভিযুক্তরা আলমগীরের দোকানে এসে ঘোড়া প্রতীকের টানানো পোস্টার টেনে ছিঁড়ে ফেলেন।
এ সময় আলমগীর এর কারণ জানতে চাইলে অভিযুক্তরা বলেন, তালতলীতে রেজবি উল কবিরের কোনো নির্বাচনী পোস্টার থাকবে না। শুধু মনিরুজ্জামান মিন্টুর পোস্টার থাকবে। পরে পোস্টার ছিড়তে বাঁধা ও পরবর্তীতে এমন কাজ করতে নিষেধ করলে অভিযুক্তরা ক্ষিপ্ত হয়ে ভুক্তভোগী আলমগীর তার দোকান থেকে রাস্তায় বের করে মারধর করেন। আশপাশের লোকজন ছুটে এসে আলমগীরকে উদ্ধার করে তালতলী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গিয়ে চিকিৎসা করান।
এ বিষয়ে আনারস প্রতীকের চেয়ারম্যান প্রার্থী মনিরুজ্জামান মিন্টু বলেন, এ রকম কোনো ঘটনা তলতলীতে ঘটেনি এবং তিনি শুনেননি। এগুলো মিথ্যে ও ভিত্তিহীন। উল্টো গত রাতে ঘোড়া প্রতীকের সমর্থকরা আমার আনারস প্রতীকের নির্বাচনী পোস্টর ছিঁড়ে ফেলেছে। পোস্টার ছেঁড়া এগুলো ছোটলোকি কাজ, তারা কখনোই এমন কাজ করেননা বলে দাবি করেন।
তালতলী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. শহিদুল ইসলাম খান বলেন, খবর পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছিল। ভুক্তভোগী আলমগীর মীর এ ঘটনায় থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন। তদন্ত সাপেক্ষে পরবর্তী আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়া হবে।