আসন্ন ঈদুল আজহাকে সামনে রেখে গাইবান্ধা জেলায় এবার ১ লাখ ৪৫ হাজার ৩৮১টি পশু প্রস্তুত রাখা হয়েছে। এর মধ্যে গরু ৬৩ হাজার ২৪৬, মহিষ ১৪৭ ও ছাগল-ভেড়া ৮১ হাজার ৯৮৮টি।
গাইবান্ধা জেলা প্রাণিসম্পদ কার্যালয় থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
এবার গাইবান্ধা জেলার ৭টি উপজেলায় কোরবানির পশুর চাহিদা রয়েছে ১ লাখ ২৩ হাজার ৫১টি পশু। তবে চাহিদার তুলনায় ২২ হাজার ৩৩০টি পশু বেশি রয়েছে।
জানা যায়, কোরবানিযোগ্য এসব গবাদিপশুর মধ্যে গরু, মহিষ, ছাগল, ভেড়া কোরবানির জন্য প্রস্তÍত রয়েছে। স্থানীয়ভাবে এসব পশু বিক্রয়ের জন্য বিভিন্ন এলাকায় হাটবাজারের পাশাপাশি অনলাইন ও ওয়েবসাইটেও বিক্রির ব্যবস্থা রয়েছে।
ইতোমধ্যে এসব কোরবানির পশু কেনাবেচা শুরু হয়েছে। এদিকে গো-খাদ্যের দাম অস্বাভাবিকভাবে বৃদ্ধি পাওয়ায় বিপাকে পড়েছেন জেলার খামারি ও কৃষকরা। বেশি দামে খাদ্য খাওয়ায়ে বাজারে পশুর ভালো দাম পাওয়া নিয়ে শঙ্কায় আছেন তারা।
গাইবান্ধা সদর উপজেলা প্রাণীসম্পদ কর্মকর্তা তরুণ কুমার দত্ত জানান, এবার সদর উপজেলায় ২৫ হাজার ৩৫০টি পশু প্রস্তÍত রাখা হয়েছে। এর মধ্যে ষাড় গরু ৭ হাজার ২১০টি, বলদ ৪১৫টি, গাভী ৫৩৩০টি, মহিষ ২৫টি, ছাগল ১০ হাজার ৮৫০টি, ভেড়া ১৫২০টি। খামারিদের সতর্ক করা হয়েছে তারা যেন কোনো পশুকে মোটাতাজা করার জন্য স্ট্রয়েড জাতীয় ওষুধ প্রয়োগ না করে।
গাইবান্ধার সাঘাটা উপজেলার দিঘলকান্দি চরের বারেক সরকার জানান, কোরবানির জন্য ১০টি গরু বিক্রির পরিকল্পনা রয়েছে। তবে বাড়িতে খরচ হওয়ায় নায্যমূল্য পাবেন কি না এ নিয়ে চিন্তিত।
যেহেতু তাপদাহ চলমান রয়েছে এই প্রচণ্ড গরমে এসব পশুদের হিটস্ট্রোকসহ বিভিন্ন রোগ দেখা দিতে পারে১। সেজন্য আমরা সেবা দেয়ার জন্য সার্বক্ষণিক প্রস্তুত আছি এবং সেসব চিকিৎসাসেবা দিয়ে যাচ্ছি।
গাইবান্ধা জেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা. মাহফুজার রহমান জানান, এবার জেলার সাতটি উপজেলায় কোরবানির পশুর চাহিদা রয়েছে চাহিদা রয়েছে ১ লাখ ২৩ হাজার ৫১টি। জেলার ১৬ হাজার ৭৫৯টি খামারির মধ্যে থেকে প্রস্তুত রাখা হয়েছে ১ লাখ ৪৫ হাজার ৩৮১টি পশু।
খামারিরা যাতে ভালো দাম পায়, সে বিষয়ে তাদের সর্বাত্নক চেষ্টা করা হচ্ছে। সেই সঙ্গে পশুর স্বাস্থ্যের পরীক্ষার-নিরীক্ষার জন্য আমাদের মেডিকেল টিম সার্বক্ষণিক প্রস্তÍত রয়েছে।
বৃহস্পতিবার, ২৩ মে ২০২৪
আসন্ন ঈদুল আজহাকে সামনে রেখে গাইবান্ধা জেলায় এবার ১ লাখ ৪৫ হাজার ৩৮১টি পশু প্রস্তুত রাখা হয়েছে। এর মধ্যে গরু ৬৩ হাজার ২৪৬, মহিষ ১৪৭ ও ছাগল-ভেড়া ৮১ হাজার ৯৮৮টি।
গাইবান্ধা জেলা প্রাণিসম্পদ কার্যালয় থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
এবার গাইবান্ধা জেলার ৭টি উপজেলায় কোরবানির পশুর চাহিদা রয়েছে ১ লাখ ২৩ হাজার ৫১টি পশু। তবে চাহিদার তুলনায় ২২ হাজার ৩৩০টি পশু বেশি রয়েছে।
জানা যায়, কোরবানিযোগ্য এসব গবাদিপশুর মধ্যে গরু, মহিষ, ছাগল, ভেড়া কোরবানির জন্য প্রস্তÍত রয়েছে। স্থানীয়ভাবে এসব পশু বিক্রয়ের জন্য বিভিন্ন এলাকায় হাটবাজারের পাশাপাশি অনলাইন ও ওয়েবসাইটেও বিক্রির ব্যবস্থা রয়েছে।
ইতোমধ্যে এসব কোরবানির পশু কেনাবেচা শুরু হয়েছে। এদিকে গো-খাদ্যের দাম অস্বাভাবিকভাবে বৃদ্ধি পাওয়ায় বিপাকে পড়েছেন জেলার খামারি ও কৃষকরা। বেশি দামে খাদ্য খাওয়ায়ে বাজারে পশুর ভালো দাম পাওয়া নিয়ে শঙ্কায় আছেন তারা।
গাইবান্ধা সদর উপজেলা প্রাণীসম্পদ কর্মকর্তা তরুণ কুমার দত্ত জানান, এবার সদর উপজেলায় ২৫ হাজার ৩৫০টি পশু প্রস্তÍত রাখা হয়েছে। এর মধ্যে ষাড় গরু ৭ হাজার ২১০টি, বলদ ৪১৫টি, গাভী ৫৩৩০টি, মহিষ ২৫টি, ছাগল ১০ হাজার ৮৫০টি, ভেড়া ১৫২০টি। খামারিদের সতর্ক করা হয়েছে তারা যেন কোনো পশুকে মোটাতাজা করার জন্য স্ট্রয়েড জাতীয় ওষুধ প্রয়োগ না করে।
গাইবান্ধার সাঘাটা উপজেলার দিঘলকান্দি চরের বারেক সরকার জানান, কোরবানির জন্য ১০টি গরু বিক্রির পরিকল্পনা রয়েছে। তবে বাড়িতে খরচ হওয়ায় নায্যমূল্য পাবেন কি না এ নিয়ে চিন্তিত।
যেহেতু তাপদাহ চলমান রয়েছে এই প্রচণ্ড গরমে এসব পশুদের হিটস্ট্রোকসহ বিভিন্ন রোগ দেখা দিতে পারে১। সেজন্য আমরা সেবা দেয়ার জন্য সার্বক্ষণিক প্রস্তুত আছি এবং সেসব চিকিৎসাসেবা দিয়ে যাচ্ছি।
গাইবান্ধা জেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা. মাহফুজার রহমান জানান, এবার জেলার সাতটি উপজেলায় কোরবানির পশুর চাহিদা রয়েছে চাহিদা রয়েছে ১ লাখ ২৩ হাজার ৫১টি। জেলার ১৬ হাজার ৭৫৯টি খামারির মধ্যে থেকে প্রস্তুত রাখা হয়েছে ১ লাখ ৪৫ হাজার ৩৮১টি পশু।
খামারিরা যাতে ভালো দাম পায়, সে বিষয়ে তাদের সর্বাত্নক চেষ্টা করা হচ্ছে। সেই সঙ্গে পশুর স্বাস্থ্যের পরীক্ষার-নিরীক্ষার জন্য আমাদের মেডিকেল টিম সার্বক্ষণিক প্রস্তÍত রয়েছে।