রাজশাহী প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের এক শিক্ষার্থীর ঝুলন্ত মরদেহ তার ভাড়া বাসা থেকে উদ্ধার করা হয়েছে। পুলিশের ধারণা তিনি ‘আত্মহত্যা’ করেছেন।
শনিবার (২৫ মে) বিকাল ৩টার নগরীর সাধুর মোড় এলাকার একটি বাসা থেকে তার লাশ উদ্ধার করা হয়।
মৃত ২১ বছরের সৌভিক মল্লিক বিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং (সিএসই) বিভাগের ২০২২-২৩ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী। তিনি মাগুরা জেলার রামকান্তপুর এলাকার সমির কুমার মল্লিকের ছেলে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রকল্যাণ পরিচালক অধ্যাপক কামরুজ্জামান রিপন জানান, ওই শিক্ষার্থী সাধুর মোড়ে বাসা ভাড়া নিয়ে থাকত। তার বাসার দরজা ভেতর থেকেই লাগানো ছিল। অন্য ছাত্ররা ডাকাডাকি করেও সাড়া না পেয়ে পুলিশকে খবর দেয়।
“পরে পুলিশ গিয়ে দরজা ভেঙে সৌভিককে উদ্ধার করে দ্রুত রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যায়। সেখানে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।“
সৌভিক ‘আত্মহত্যা’ করেছে বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করছেন জানিয়ে অধ্যাপক কামরুজ্জামান বলেন, কেন ওই শিক্ষার্থী এরকম করেছে সে বিষয়ে তার রুমমেটের সঙ্গেও কথা বলেছেন। সে জানিয়েছে কিছুদিন ধরে সৌভিক মানসিক অবসাদে ভুগছিল। কিন্তু কী নিয়ে মানসিক অবসাদ তা এখনো জানা যায়নি।
বোয়ালিয়া মডেল থানা ওসি হুমায়ুন কবির জানান, রুয়েট শিক্ষার্থীর স্বজনদের খবর দেওয়া হয়েছে। পরবর্তী আইনি পদক্ষেপের পর লাশ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হবে।
শনিবার, ২৫ মে ২০২৪
রাজশাহী প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের এক শিক্ষার্থীর ঝুলন্ত মরদেহ তার ভাড়া বাসা থেকে উদ্ধার করা হয়েছে। পুলিশের ধারণা তিনি ‘আত্মহত্যা’ করেছেন।
শনিবার (২৫ মে) বিকাল ৩টার নগরীর সাধুর মোড় এলাকার একটি বাসা থেকে তার লাশ উদ্ধার করা হয়।
মৃত ২১ বছরের সৌভিক মল্লিক বিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং (সিএসই) বিভাগের ২০২২-২৩ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী। তিনি মাগুরা জেলার রামকান্তপুর এলাকার সমির কুমার মল্লিকের ছেলে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রকল্যাণ পরিচালক অধ্যাপক কামরুজ্জামান রিপন জানান, ওই শিক্ষার্থী সাধুর মোড়ে বাসা ভাড়া নিয়ে থাকত। তার বাসার দরজা ভেতর থেকেই লাগানো ছিল। অন্য ছাত্ররা ডাকাডাকি করেও সাড়া না পেয়ে পুলিশকে খবর দেয়।
“পরে পুলিশ গিয়ে দরজা ভেঙে সৌভিককে উদ্ধার করে দ্রুত রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যায়। সেখানে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।“
সৌভিক ‘আত্মহত্যা’ করেছে বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করছেন জানিয়ে অধ্যাপক কামরুজ্জামান বলেন, কেন ওই শিক্ষার্থী এরকম করেছে সে বিষয়ে তার রুমমেটের সঙ্গেও কথা বলেছেন। সে জানিয়েছে কিছুদিন ধরে সৌভিক মানসিক অবসাদে ভুগছিল। কিন্তু কী নিয়ে মানসিক অবসাদ তা এখনো জানা যায়নি।
বোয়ালিয়া মডেল থানা ওসি হুমায়ুন কবির জানান, রুয়েট শিক্ষার্থীর স্বজনদের খবর দেওয়া হয়েছে। পরবর্তী আইনি পদক্ষেপের পর লাশ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হবে।