প্রবল ঘূর্ণিঝড় রেমালের প্রভাবে উপকূলীয় জেলা বাগেরহাটের সব নদ-নদীর পানি বিপদসীমার ওপর দিয়ে বইছে। ফলে নদী তীরবর্তী বিভিন্ন নিম্নাঞ্চল ও লোকালয়ে পানি ঢুকে পড়েছে।
ঘূর্ণিঝড় শুরুর আগেই রোববার দুপুরে জেলা সদর, মোড়েলগঞ্জ, শরণখোলা, মোংলা ও রামপাল উপজেলার নদীর তীরবর্তী এলাকার দুই শতাধিক বাড়িঘর প্লাবিত হয়েছে।
বাগেরহাট পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী আবু রায়হান মোহাম্মদ আল-বিরুনী বলেন, “ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে বাগেরহাটের প্রধান প্রধান নদ-নদীর পানি রোববার দুপুরে বিপদসীমার উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছিল। সবচেয়ে বেশি পানি বেড়েছে জেলার মোংলা উপজেলার পশুর নদে।
“মোংলা বন্দরের এই নদে দুপুরে বিপদসীমার ৫ ফুট ওপর দিয়ে পানি প্রবাহিত হয়েছে। আর বলেশ্বর ও ভৈরব নদে বিপদসীমার দুই থেকে তিন ফুট উপর দিয়ে পানি প্রবাহিত হচ্ছে।”
বাগেরহাট সদরের লুইস বিশ্বাস ফরাজী বলেন, “ শহরের দড়াটানা সেতুর পাশে মারিয়া পল্লী ও পাশের দড়াটানা নদীর তীরবর্তী এই এলাকায় দেড় শতাধিক পরিবারের বসবাস।
“দুপুরের জোয়ারে নদীর পানি উপচে লোকালয়ে ঘরবাড়িতে ঢুকে পড়েছে।”
বাগেরহাটের জেলা ত্রাণ ও পুনর্বাসন কর্মকর্তা মাসুদুর রহমান বলেন, “উপকূলীয় বাগেরহাটের ঘুর্ণিঝড় আশ্রয়কেন্দ্রে স্থানীয় লোকজন আসতে শুরু করেছে। রোববার দুপুর থেকে সবচেয়ে ঝুঁকিতে থাকা শরণখোলা, মোংলা, মোরেলগঞ্জ ও রামপাল উপজেলার নদী তীরবর্তী এলাকার বাসিন্দারা এসে আশ্রয় নিচ্ছে।
“তবে এসব কেন্দ্রে এখন পর্যন্ত কত মানুষ আশ্রয় নিয়েছে তা এখনই বলতে পারছি না।”
বাগেরহাটের জেলা প্রশাসক মো. হানিফ হোসেন বলেন, ঘূর্ণিঝড় রেমালের প্রভাবে উপকূলীয় জেলা বাগেরহাটের সব নদ-নদীর পানি বিপদসীমার ওপর দিয়ে বইছে। জোয়ারের পানিতে নদী তীরবর্তী নিম্নাঞ্চলের দুই শতাধিক বাড়িঘর প্লাবিত হয়েছে।
রোববার, ২৬ মে ২০২৪
প্রবল ঘূর্ণিঝড় রেমালের প্রভাবে উপকূলীয় জেলা বাগেরহাটের সব নদ-নদীর পানি বিপদসীমার ওপর দিয়ে বইছে। ফলে নদী তীরবর্তী বিভিন্ন নিম্নাঞ্চল ও লোকালয়ে পানি ঢুকে পড়েছে।
ঘূর্ণিঝড় শুরুর আগেই রোববার দুপুরে জেলা সদর, মোড়েলগঞ্জ, শরণখোলা, মোংলা ও রামপাল উপজেলার নদীর তীরবর্তী এলাকার দুই শতাধিক বাড়িঘর প্লাবিত হয়েছে।
বাগেরহাট পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী আবু রায়হান মোহাম্মদ আল-বিরুনী বলেন, “ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে বাগেরহাটের প্রধান প্রধান নদ-নদীর পানি রোববার দুপুরে বিপদসীমার উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছিল। সবচেয়ে বেশি পানি বেড়েছে জেলার মোংলা উপজেলার পশুর নদে।
“মোংলা বন্দরের এই নদে দুপুরে বিপদসীমার ৫ ফুট ওপর দিয়ে পানি প্রবাহিত হয়েছে। আর বলেশ্বর ও ভৈরব নদে বিপদসীমার দুই থেকে তিন ফুট উপর দিয়ে পানি প্রবাহিত হচ্ছে।”
বাগেরহাট সদরের লুইস বিশ্বাস ফরাজী বলেন, “ শহরের দড়াটানা সেতুর পাশে মারিয়া পল্লী ও পাশের দড়াটানা নদীর তীরবর্তী এই এলাকায় দেড় শতাধিক পরিবারের বসবাস।
“দুপুরের জোয়ারে নদীর পানি উপচে লোকালয়ে ঘরবাড়িতে ঢুকে পড়েছে।”
বাগেরহাটের জেলা ত্রাণ ও পুনর্বাসন কর্মকর্তা মাসুদুর রহমান বলেন, “উপকূলীয় বাগেরহাটের ঘুর্ণিঝড় আশ্রয়কেন্দ্রে স্থানীয় লোকজন আসতে শুরু করেছে। রোববার দুপুর থেকে সবচেয়ে ঝুঁকিতে থাকা শরণখোলা, মোংলা, মোরেলগঞ্জ ও রামপাল উপজেলার নদী তীরবর্তী এলাকার বাসিন্দারা এসে আশ্রয় নিচ্ছে।
“তবে এসব কেন্দ্রে এখন পর্যন্ত কত মানুষ আশ্রয় নিয়েছে তা এখনই বলতে পারছি না।”
বাগেরহাটের জেলা প্রশাসক মো. হানিফ হোসেন বলেন, ঘূর্ণিঝড় রেমালের প্রভাবে উপকূলীয় জেলা বাগেরহাটের সব নদ-নদীর পানি বিপদসীমার ওপর দিয়ে বইছে। জোয়ারের পানিতে নদী তীরবর্তী নিম্নাঞ্চলের দুই শতাধিক বাড়িঘর প্লাবিত হয়েছে।