কক্সবাজারে দেবরের হাতে ভাবি খুনের দায়ে কামরুল নামের এক আসামীকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছে আদালত। একইসাথে এক লক্ষ টাকা অর্থদণ্ড অনাদায়ে আরো ২ বছর সশ্রম কারাদণ্ড দেয়া হয়েছে।
সোমবার (২৭ মে) কক্সবাজারের জেলা ও দায়রা জজ মুনসী আব্দুল মজিদ এ রায় ঘোষণা করেন। কক্সবাজারের পাবলিক প্রসিকিউটর ( পিপি) সৈয়দ মো.রেজাউর রহমান রেজা এ তথ্য জানিয়েছেন।
দণ্ডিত আসামী হলো কক্সবাজারের চকরিয়ার পূর্ব বড় ভেওলা ইউনিয়নের ৯ নম্বর ওয়ার্ডের নয়াপাড়া এলাকার বাসিন্দা কামরুল হাসান ছোটন। নিহত হলেন কামরুলের বড়ভাই সাহাবউদ্দিনের স্ত্রী ইয়াছমিন আক্তার।
মামলা সুত্রে জানা যায়, কামরুল হাসান ছোটন তার ভাবি ইয়াছমিন আক্তারের জিম্মায় প্রতিবেশী হোছনে আরা থেকে স্টাম্প দিয়ে ৫০ হাজার টাকা ধার নিয়েছিল। ধার করা টাকা ফেরত দিতে কামরুল হাসান ছোটনকে চাপ দিলে ২০১৯ সালের ২৯ জুন দুপুর আড়াইটার দিকে ইয়াছমিন আক্তারের বাড়িতে প্রবেশ করে ইয়াছমিনকে লাঠি দিয়ে পিটিয়ে গুরুতর আহত করা হয়। পরে শ্বাসরোধ করে তাকে হত্যা করে কামরুল। নিহত ইয়াসমিন ৩ সন্তানের মা।
এই মামলা পরিচালনা করেন রাষ্ট্র পক্ষের আইনজীবী কক্সবাজার জেলা ও দায়রা আদালতের পিপি অ্যাডভোকেট সৈয়দ মো. রেজাউর রহমান রেজা এবং আসামি পক্ষে ছিলেন অ্যাডভোকেট নাছির উদ্দিন।
মঙ্গলবার, ২৮ মে ২০২৪
কক্সবাজারে দেবরের হাতে ভাবি খুনের দায়ে কামরুল নামের এক আসামীকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছে আদালত। একইসাথে এক লক্ষ টাকা অর্থদণ্ড অনাদায়ে আরো ২ বছর সশ্রম কারাদণ্ড দেয়া হয়েছে।
সোমবার (২৭ মে) কক্সবাজারের জেলা ও দায়রা জজ মুনসী আব্দুল মজিদ এ রায় ঘোষণা করেন। কক্সবাজারের পাবলিক প্রসিকিউটর ( পিপি) সৈয়দ মো.রেজাউর রহমান রেজা এ তথ্য জানিয়েছেন।
দণ্ডিত আসামী হলো কক্সবাজারের চকরিয়ার পূর্ব বড় ভেওলা ইউনিয়নের ৯ নম্বর ওয়ার্ডের নয়াপাড়া এলাকার বাসিন্দা কামরুল হাসান ছোটন। নিহত হলেন কামরুলের বড়ভাই সাহাবউদ্দিনের স্ত্রী ইয়াছমিন আক্তার।
মামলা সুত্রে জানা যায়, কামরুল হাসান ছোটন তার ভাবি ইয়াছমিন আক্তারের জিম্মায় প্রতিবেশী হোছনে আরা থেকে স্টাম্প দিয়ে ৫০ হাজার টাকা ধার নিয়েছিল। ধার করা টাকা ফেরত দিতে কামরুল হাসান ছোটনকে চাপ দিলে ২০১৯ সালের ২৯ জুন দুপুর আড়াইটার দিকে ইয়াছমিন আক্তারের বাড়িতে প্রবেশ করে ইয়াছমিনকে লাঠি দিয়ে পিটিয়ে গুরুতর আহত করা হয়। পরে শ্বাসরোধ করে তাকে হত্যা করে কামরুল। নিহত ইয়াসমিন ৩ সন্তানের মা।
এই মামলা পরিচালনা করেন রাষ্ট্র পক্ষের আইনজীবী কক্সবাজার জেলা ও দায়রা আদালতের পিপি অ্যাডভোকেট সৈয়দ মো. রেজাউর রহমান রেজা এবং আসামি পক্ষে ছিলেন অ্যাডভোকেট নাছির উদ্দিন।