গাজীপুরের কাপাসিয়াতে পুলিশ পিটিয়ে দন্ডপ্রাপ্ত আসামী ছিনিয়ে নেয়ার মামলায় আসামী টোক ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সভাপতি ও ইউপি চেয়ারম্যান এম এ জলিলসহ দুই জনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
বৃহস্পতিবার (১৩ই জুন) ভোররাতে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেফতার চেয়ারম্যান এমএ জলিল (৬৫) উপজেলার উজলী দিঘিরপাড় গ্রামের মোহর আলী ব্যাপারীর ছেলে ও একই গ্রামের আব্দুস ছোবহানের ছেলে ফাইজ উদ্দিন (৫৫)। এমএ জলিল কাপাসিয়ার টোক ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ও ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সভাপতি।
পুলিশ জানায়, বুধবার (১২ জুন) বিকেলে কাপাসিয়ার উজলী দিঘিরপাড় বাজারে ইজারা না নিয়ে ঢাকা-কিশোরগঞ্জ মহাসড়কের পাশে গরুর হাট বসিয়ে যান চলাচলে বিগ্ন সৃষ্টির অভিযোগে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আবুল কালাম মো: লুৎফর রহমান ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেন। পরে ওই হাটের ইজারাদারকে হাট সরিয়ে নিতে বলেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা। এ সময় ইউপি চেয়ারম্যানের ভাই আব্দুল জব্বারের ছেলে বাজার ইজারাদার আমান উল্লাহকে ভ্রাম্যমান আদালতে এক মাসের কারাদন্ড দেন। পরে পুলিশ তাকে হেফাজতে নিয়ে ঘটনাস্থল থেকে চলে আসতে চাইলে ইউপি চেয়ারম্যান এমএ জলিলের নেতৃত্বে স্থানীয়রা পুলিশের কাছ থেকে আমান উল্লাহকে ছিনিয়ে নেয় এবং পুলিশকে মারধর করে। পরে বুধবার রাতে ইউএনও ও পুলিশ কনস্টেবলকে লাঞ্ছিত করার ঘটনায় টোক তদন্ত কেন্দ্রের এ এসআই লুৎফুল রহমান বাদী হয়ে ইউপি চেয়ারম্যানসহ ২৩ জনের নামে মামলা করেন। বৃহস্পতিবার ভোরে দায়ের হওয়া সেই মামলায় ইউপি চেয়ারম্যান এমএ জলিলসহ ফাইজ উদ্দিনকে গ্রেফতার করা হয়।
কাপাসিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা একেএম লুৎফর রহমান বলেন, ভ্রাম্যমাণ আদালতের কাজে বাধা এবং আসামি ছিনিয়ে নেওয়ার ঘটনায় পুলিশ বাদী হয়ে মামলা করেছে। ওই ঘটনায় জলিল চেয়ারম্যানকে পুলিশ গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
কাপাসিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবু বকর সিদ্দিক বলেন, বুধবার উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট একেএম লুৎফর রহমান ভ্রাম্যমান আদালত পরিচালনা করতে গিয়েছিলেন কাপাসিয়ার উজলী দিঘিরপাড় বাজারে। সেখানে এক আসামীকে সাজা দেয় ভ্র্যাম্যমান আদালতের বিচারক। সেই সাজাপ্রাপ্ত আসামী নিয়ে আসার প্রাক্কালে সেখানে এই আসামীরাসহ অজ্ঞাতনামা আসামীরা তাদের মারপিট করে, সরকারী কাজে বাধা দিয়েছে। পরে আসামী ছিনিয়ে নিয়ে যায়। পরে পুলিশ বাদী হয়ে কাপাসিয়া থানায় মামলা দায়ের করলে চেয়ারম্যানসহ দুইজনকে গ্রেফতার করা হয়।
বৃহস্পতিবার, ১৩ জুন ২০২৪
গাজীপুরের কাপাসিয়াতে পুলিশ পিটিয়ে দন্ডপ্রাপ্ত আসামী ছিনিয়ে নেয়ার মামলায় আসামী টোক ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সভাপতি ও ইউপি চেয়ারম্যান এম এ জলিলসহ দুই জনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
বৃহস্পতিবার (১৩ই জুন) ভোররাতে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেফতার চেয়ারম্যান এমএ জলিল (৬৫) উপজেলার উজলী দিঘিরপাড় গ্রামের মোহর আলী ব্যাপারীর ছেলে ও একই গ্রামের আব্দুস ছোবহানের ছেলে ফাইজ উদ্দিন (৫৫)। এমএ জলিল কাপাসিয়ার টোক ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ও ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সভাপতি।
পুলিশ জানায়, বুধবার (১২ জুন) বিকেলে কাপাসিয়ার উজলী দিঘিরপাড় বাজারে ইজারা না নিয়ে ঢাকা-কিশোরগঞ্জ মহাসড়কের পাশে গরুর হাট বসিয়ে যান চলাচলে বিগ্ন সৃষ্টির অভিযোগে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আবুল কালাম মো: লুৎফর রহমান ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেন। পরে ওই হাটের ইজারাদারকে হাট সরিয়ে নিতে বলেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা। এ সময় ইউপি চেয়ারম্যানের ভাই আব্দুল জব্বারের ছেলে বাজার ইজারাদার আমান উল্লাহকে ভ্রাম্যমান আদালতে এক মাসের কারাদন্ড দেন। পরে পুলিশ তাকে হেফাজতে নিয়ে ঘটনাস্থল থেকে চলে আসতে চাইলে ইউপি চেয়ারম্যান এমএ জলিলের নেতৃত্বে স্থানীয়রা পুলিশের কাছ থেকে আমান উল্লাহকে ছিনিয়ে নেয় এবং পুলিশকে মারধর করে। পরে বুধবার রাতে ইউএনও ও পুলিশ কনস্টেবলকে লাঞ্ছিত করার ঘটনায় টোক তদন্ত কেন্দ্রের এ এসআই লুৎফুল রহমান বাদী হয়ে ইউপি চেয়ারম্যানসহ ২৩ জনের নামে মামলা করেন। বৃহস্পতিবার ভোরে দায়ের হওয়া সেই মামলায় ইউপি চেয়ারম্যান এমএ জলিলসহ ফাইজ উদ্দিনকে গ্রেফতার করা হয়।
কাপাসিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা একেএম লুৎফর রহমান বলেন, ভ্রাম্যমাণ আদালতের কাজে বাধা এবং আসামি ছিনিয়ে নেওয়ার ঘটনায় পুলিশ বাদী হয়ে মামলা করেছে। ওই ঘটনায় জলিল চেয়ারম্যানকে পুলিশ গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
কাপাসিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবু বকর সিদ্দিক বলেন, বুধবার উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট একেএম লুৎফর রহমান ভ্রাম্যমান আদালত পরিচালনা করতে গিয়েছিলেন কাপাসিয়ার উজলী দিঘিরপাড় বাজারে। সেখানে এক আসামীকে সাজা দেয় ভ্র্যাম্যমান আদালতের বিচারক। সেই সাজাপ্রাপ্ত আসামী নিয়ে আসার প্রাক্কালে সেখানে এই আসামীরাসহ অজ্ঞাতনামা আসামীরা তাদের মারপিট করে, সরকারী কাজে বাধা দিয়েছে। পরে আসামী ছিনিয়ে নিয়ে যায়। পরে পুলিশ বাদী হয়ে কাপাসিয়া থানায় মামলা দায়ের করলে চেয়ারম্যানসহ দুইজনকে গ্রেফতার করা হয়।