ঈদুল আজহা উৎযাপন করতে ঘরে ফিরতে শুরু করছে ঘরমুখো মানুষ। স্বজন, পরিবার নিয়ে ছুটছেন তারা। এজন্য বৃহস্পতিবার সকাল থেকেই ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কের গাজীপুরের চন্দ্রায় ও ঢাকা ময়মনসিংহ মহাসড়কের চান্দনা চৌরাস্তায় যানবাহনের চাপ বাড়তে শুরু করেছে। এছাড়া বিকেলে গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি ঘরমুখো মানুষের দুর্ভোগ কিছুটা বাড়িয়েছে। যার কারণে গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টে থেমে থেমে যানজটের সৃষ্টি হয়েছে। যানজট নিরসন ও যাত্রা নির্বিঘ্ন রাখতে গাজীপুর মহানগর, জেলা ও হাইওয়ে পুলিশ নানামুখী পদক্ষেপ নিয়েছেন৷
পুলিশ, যাত্রী ও পরিবহন সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, উত্তরবঙ্গের প্রবেশদ্বার হিসাবে পরিচিত গাজীপুরের কালিয়াকৈর উপজেলার চন্দ্রা ত্রিমোড় হয়ে উত্তরবঙ্গে ২২ জেলার প্রায় ১১৭ টি রুটের যানবাহন চলাচল করে। কর্মের তাগিদে উত্তরবঙ্গের লাখ লাখ মানুষ গাজীপুর ও আশপাশের জেলায় বসবাস করে। ঈদের ছুটিতে এসব অঞ্চলের মানুষ একসঙ্গে গ্রামের বাড়ির পথে যাত্রা শুরু করে। এই সময়ে সড়ক ও মহাসড়কে স্বাভাবিক সময়ের চেয়ে কয়েকগুণ বেশি যানবাহন চলাচল করে। এতে মহাসড়কের কোথাও থেমে থেমে আবার কোথাও দীর্ঘ সময় ধরে যানজটের সৃষ্টি হয়। ঈদের চারদিন বাকি থাকলেও শিল্পনগরী গাজীপুরে অনেক কারখানা বৃহস্পতিবার ছুটি হয়। আগামী কয়েকদিনে পোশাক কারখানায় গুলো ছুটি হয়ে যাবে । এতে শেষ মুহূর্তে যানজটের শঙ্কা করছেন স্থানীয়রা। ফলে অনেকে যানজটের ভয়ে আগে ভাগেই স্ত্রী-সন্তানদের গ্রামের বাড়িতে এখনই পাঠিয়ে দিচ্ছেন। যার কারণে বুধবার সকাল থেকেই ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কে যানবাহনের চাপ বাড়তে শুরু করে। এদিকে ঢাকা-ময়মনসিংহ মহসাড়কেও যানবাহনের চাপ বেড়ছে। এর মধ্যে ভোগড়া থেকে টঙ্গীর কলেজগেইট পযন্ত বিআরটি প্রকল্পের মাঝের লেনদিয়ে যানবাহন চলাচল বন্ধ রাখায় দুই পাশের যানবাহনে স্বাভাবিক গতিতে চলতে পারছে না। এতে করে ওই সড়কে যেসকল স্থানে বিআরটি স্টেশন নির্মান করা হয়েছে সেইসকল স্থানসহ বোর্ডবাজার ও টঙ্গী কলেজগেইট এলাকায় থেমে থেমে যানবাহন চলাচল করতে দেখা গেছে। সবচেয়ে বেশি যাত্রীর ভীড় চান্দনা চৌরাস্তা এলাকায়।
ইমতিয়াজ হোসেন নামে এক যাত্রীর সঙ্গে কথা হয় চান্দনা চৌরাস্তায়। তিনি বলেন ১১ টা পর্যন্ত ডিউটি করে আমাদের কারখানা ১০ দিন ছুটি দিয়েছে। সকালেই ব্যাগ গুছিয়ে এসেছিলাম এখন রওনা হয়েছি।
স্থানীয় বাসিন্দা রমজান আলী বলেন, বিকেলে চান্দনা চৌরাস্তা এলাকায় গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি হয়েছে। বৃষ্টিতে ভিজে একাকার হয়েছেন ঘরমুখো মানুষ। অনেকে খোলা ট্রাকে যাত্রা করেছেন। বৃষ্টি পাতে তারাই বেশি কাবু হয়েছেন।
চন্দ্রা এলাকায় বাস চালক মাহবুব আলম বলেন, ঈদ যাত্রায় সাভার, আশুলিয়ায় রাস্তায় কিছুটা সমস্যা আছে। এছাড়া চন্দ্রা ত্রিমোড় এলাকায় গাড়ির চাপ অনেক বেড়ে যাওয়ায় এখন গাড়ির জটলা সৃষ্টি হয়েছে।
নাওজোড় হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. শাহাদাত হোসেন বলেন, ঈদ উপলক্ষে এরই মধ্যে মানুষ তাদের গ্রামের বাড়িতে যাওয়া শুরু করেছে। এতে মহাসড়কে যানবাহনের চাপ অনেকটা বেড়েছে। মহাসড়কে অতিরিক্ত পুলিশ সদস্য মোতায়েন করা হয়েছে। তারা যানজট নিরসনে দায়িত্ব পালন করছে। আজ থেকে যাত্রীর চাপ বেড়েছে আগামী ২-৩ দিনদিন থাকবে।
গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের উপ-কমিশনার (ট্রাফিক) আলমগীর হোসেন বলেন, যানজট নিরসনে ঢাকা ময়মনসিংহ মহাসড়কের বিভিন্ন স্থানে ৫০০ পুলিশ সদস্য দায়িত্ব পালন করবে। যানজট নিরসনের জন্য বিআরটি প্রকল্পের মাঝের লেন দিয়ে ময়মনসিংহগামী যানবাহনের চলাচলের জন্য খুলে দেয়া হবে। এছাড়া চান্দনা চৌরাস্তা ও ভোগড়া বাইপাস এলাকায় আমাদের আলাদা নজরদারি থাকবে।
গাজীপুরে পুলিশ সুপার কাজী শফিকুল আলম বলেন, ঈদযাত্রা স্বস্তিদায়ক করতে বিভিন্ন পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে। জেলার বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টে ৪০০ জন পুলিশ সদস্য মোতায়েন করা হয়েছে।
অতিরিক্ত আইজিপির সড়ক পরিদর্শন:
ঈদযাত্রায় শ্রমিক অধ্যুষিত গাজীপুরসহ আশেপাশের শিল্পাঞ্চলের শ্রমিকদের বাড়ি ফেরা নির্বিঘ্ন করতে নানা উদ্যোগ নেয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন পুলিশের অতিরিক্ত মহাপরিদর্শক মো. শাহাবুদ্দিন খান। তিনি বৃহস্পতিবার দুপুরে গাজীপুরের চন্দ্রা ত্রিমোড় এলাকায় ঢাকা টাঙ্গাইল মহাসড়ক পরিদর্শন করে এসব কথা বলেন।
পরিদর্শনকালে তিনি বলেন, বিভিন্নভাবে চন্দ্রা ও আশেপাশের শিল্প এলাকায় মানুষের বিপুল সমাগম ঘটে, গাড়ি গুলো মন্থর হয়ে যায়। এজন্য যাত্রীরা কিছুটা হলেও ভোগান্তিতে পড়েন। দুর্ভোগ লাঘবে আমরা সমন্বিতভাবে ব্যবস্থা নেব। গার্মেন্টসের মালিক ও বিজিএমইএ এর সাথে আলাপ আলোচনা হয়েছে। তাদের আমরা ধাপে ধাপে ছুটি দেয়ার কথা বলেছি। কারখানার শ্রমিকরা যখন ছুটি পান তারা যেন কারখানার ভেতরে গাড়িতে উঠতে পারেন। এ ব্যাপারে বিজিএমইএ একমত হয়েছেন এবং তারা ব্যবস্থা নেবেন। অধিকাংশ ক্ষেত্রে তারা যেন আগেই ঠিক রাখা গাড়িতে চড়তে পারে। এটা বাস্তবায়ন হলে এখানে যে সমস্যাটি হয় তা কিছুটা হলেও কমবে।
ঈদ যাত্রায় প্রস্তুতি নিয়ে তিনি বলেন, এবার ঈদে মানুষ যাতে স্বাচ্ছন্দে বাড়ি পৌঁছাতে পারে সে জন্য পুলিশের সকল রকমের প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে। ইতোমধ্যেই মহাসড়কে ট্রাফিক কার্যক্রম নিয়ন্ত্রণের জন্য ড্রোন ব্যবহার করে কাজ করা হবে। খোলা গাড়িতে কোন যাত্রী উঠতে পারে তাদের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ নেয়া হবে। মহাসড়কের বিভিন্ন স্থানে সাদা পোশাকে ও পোশাকে পুলিশ কাজ করছে।
এসময় তার সঙ্গে পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
বৃহস্পতিবার, ১৩ জুন ২০২৪
ঈদুল আজহা উৎযাপন করতে ঘরে ফিরতে শুরু করছে ঘরমুখো মানুষ। স্বজন, পরিবার নিয়ে ছুটছেন তারা। এজন্য বৃহস্পতিবার সকাল থেকেই ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কের গাজীপুরের চন্দ্রায় ও ঢাকা ময়মনসিংহ মহাসড়কের চান্দনা চৌরাস্তায় যানবাহনের চাপ বাড়তে শুরু করেছে। এছাড়া বিকেলে গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি ঘরমুখো মানুষের দুর্ভোগ কিছুটা বাড়িয়েছে। যার কারণে গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টে থেমে থেমে যানজটের সৃষ্টি হয়েছে। যানজট নিরসন ও যাত্রা নির্বিঘ্ন রাখতে গাজীপুর মহানগর, জেলা ও হাইওয়ে পুলিশ নানামুখী পদক্ষেপ নিয়েছেন৷
পুলিশ, যাত্রী ও পরিবহন সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, উত্তরবঙ্গের প্রবেশদ্বার হিসাবে পরিচিত গাজীপুরের কালিয়াকৈর উপজেলার চন্দ্রা ত্রিমোড় হয়ে উত্তরবঙ্গে ২২ জেলার প্রায় ১১৭ টি রুটের যানবাহন চলাচল করে। কর্মের তাগিদে উত্তরবঙ্গের লাখ লাখ মানুষ গাজীপুর ও আশপাশের জেলায় বসবাস করে। ঈদের ছুটিতে এসব অঞ্চলের মানুষ একসঙ্গে গ্রামের বাড়ির পথে যাত্রা শুরু করে। এই সময়ে সড়ক ও মহাসড়কে স্বাভাবিক সময়ের চেয়ে কয়েকগুণ বেশি যানবাহন চলাচল করে। এতে মহাসড়কের কোথাও থেমে থেমে আবার কোথাও দীর্ঘ সময় ধরে যানজটের সৃষ্টি হয়। ঈদের চারদিন বাকি থাকলেও শিল্পনগরী গাজীপুরে অনেক কারখানা বৃহস্পতিবার ছুটি হয়। আগামী কয়েকদিনে পোশাক কারখানায় গুলো ছুটি হয়ে যাবে । এতে শেষ মুহূর্তে যানজটের শঙ্কা করছেন স্থানীয়রা। ফলে অনেকে যানজটের ভয়ে আগে ভাগেই স্ত্রী-সন্তানদের গ্রামের বাড়িতে এখনই পাঠিয়ে দিচ্ছেন। যার কারণে বুধবার সকাল থেকেই ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কে যানবাহনের চাপ বাড়তে শুরু করে। এদিকে ঢাকা-ময়মনসিংহ মহসাড়কেও যানবাহনের চাপ বেড়ছে। এর মধ্যে ভোগড়া থেকে টঙ্গীর কলেজগেইট পযন্ত বিআরটি প্রকল্পের মাঝের লেনদিয়ে যানবাহন চলাচল বন্ধ রাখায় দুই পাশের যানবাহনে স্বাভাবিক গতিতে চলতে পারছে না। এতে করে ওই সড়কে যেসকল স্থানে বিআরটি স্টেশন নির্মান করা হয়েছে সেইসকল স্থানসহ বোর্ডবাজার ও টঙ্গী কলেজগেইট এলাকায় থেমে থেমে যানবাহন চলাচল করতে দেখা গেছে। সবচেয়ে বেশি যাত্রীর ভীড় চান্দনা চৌরাস্তা এলাকায়।
ইমতিয়াজ হোসেন নামে এক যাত্রীর সঙ্গে কথা হয় চান্দনা চৌরাস্তায়। তিনি বলেন ১১ টা পর্যন্ত ডিউটি করে আমাদের কারখানা ১০ দিন ছুটি দিয়েছে। সকালেই ব্যাগ গুছিয়ে এসেছিলাম এখন রওনা হয়েছি।
স্থানীয় বাসিন্দা রমজান আলী বলেন, বিকেলে চান্দনা চৌরাস্তা এলাকায় গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি হয়েছে। বৃষ্টিতে ভিজে একাকার হয়েছেন ঘরমুখো মানুষ। অনেকে খোলা ট্রাকে যাত্রা করেছেন। বৃষ্টি পাতে তারাই বেশি কাবু হয়েছেন।
চন্দ্রা এলাকায় বাস চালক মাহবুব আলম বলেন, ঈদ যাত্রায় সাভার, আশুলিয়ায় রাস্তায় কিছুটা সমস্যা আছে। এছাড়া চন্দ্রা ত্রিমোড় এলাকায় গাড়ির চাপ অনেক বেড়ে যাওয়ায় এখন গাড়ির জটলা সৃষ্টি হয়েছে।
নাওজোড় হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. শাহাদাত হোসেন বলেন, ঈদ উপলক্ষে এরই মধ্যে মানুষ তাদের গ্রামের বাড়িতে যাওয়া শুরু করেছে। এতে মহাসড়কে যানবাহনের চাপ অনেকটা বেড়েছে। মহাসড়কে অতিরিক্ত পুলিশ সদস্য মোতায়েন করা হয়েছে। তারা যানজট নিরসনে দায়িত্ব পালন করছে। আজ থেকে যাত্রীর চাপ বেড়েছে আগামী ২-৩ দিনদিন থাকবে।
গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের উপ-কমিশনার (ট্রাফিক) আলমগীর হোসেন বলেন, যানজট নিরসনে ঢাকা ময়মনসিংহ মহাসড়কের বিভিন্ন স্থানে ৫০০ পুলিশ সদস্য দায়িত্ব পালন করবে। যানজট নিরসনের জন্য বিআরটি প্রকল্পের মাঝের লেন দিয়ে ময়মনসিংহগামী যানবাহনের চলাচলের জন্য খুলে দেয়া হবে। এছাড়া চান্দনা চৌরাস্তা ও ভোগড়া বাইপাস এলাকায় আমাদের আলাদা নজরদারি থাকবে।
গাজীপুরে পুলিশ সুপার কাজী শফিকুল আলম বলেন, ঈদযাত্রা স্বস্তিদায়ক করতে বিভিন্ন পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে। জেলার বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টে ৪০০ জন পুলিশ সদস্য মোতায়েন করা হয়েছে।
অতিরিক্ত আইজিপির সড়ক পরিদর্শন:
ঈদযাত্রায় শ্রমিক অধ্যুষিত গাজীপুরসহ আশেপাশের শিল্পাঞ্চলের শ্রমিকদের বাড়ি ফেরা নির্বিঘ্ন করতে নানা উদ্যোগ নেয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন পুলিশের অতিরিক্ত মহাপরিদর্শক মো. শাহাবুদ্দিন খান। তিনি বৃহস্পতিবার দুপুরে গাজীপুরের চন্দ্রা ত্রিমোড় এলাকায় ঢাকা টাঙ্গাইল মহাসড়ক পরিদর্শন করে এসব কথা বলেন।
পরিদর্শনকালে তিনি বলেন, বিভিন্নভাবে চন্দ্রা ও আশেপাশের শিল্প এলাকায় মানুষের বিপুল সমাগম ঘটে, গাড়ি গুলো মন্থর হয়ে যায়। এজন্য যাত্রীরা কিছুটা হলেও ভোগান্তিতে পড়েন। দুর্ভোগ লাঘবে আমরা সমন্বিতভাবে ব্যবস্থা নেব। গার্মেন্টসের মালিক ও বিজিএমইএ এর সাথে আলাপ আলোচনা হয়েছে। তাদের আমরা ধাপে ধাপে ছুটি দেয়ার কথা বলেছি। কারখানার শ্রমিকরা যখন ছুটি পান তারা যেন কারখানার ভেতরে গাড়িতে উঠতে পারেন। এ ব্যাপারে বিজিএমইএ একমত হয়েছেন এবং তারা ব্যবস্থা নেবেন। অধিকাংশ ক্ষেত্রে তারা যেন আগেই ঠিক রাখা গাড়িতে চড়তে পারে। এটা বাস্তবায়ন হলে এখানে যে সমস্যাটি হয় তা কিছুটা হলেও কমবে।
ঈদ যাত্রায় প্রস্তুতি নিয়ে তিনি বলেন, এবার ঈদে মানুষ যাতে স্বাচ্ছন্দে বাড়ি পৌঁছাতে পারে সে জন্য পুলিশের সকল রকমের প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে। ইতোমধ্যেই মহাসড়কে ট্রাফিক কার্যক্রম নিয়ন্ত্রণের জন্য ড্রোন ব্যবহার করে কাজ করা হবে। খোলা গাড়িতে কোন যাত্রী উঠতে পারে তাদের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ নেয়া হবে। মহাসড়কের বিভিন্ন স্থানে সাদা পোশাকে ও পোশাকে পুলিশ কাজ করছে।
এসময় তার সঙ্গে পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।