বরিশাল জেলার ১০ উপজেলাকে গৃহহীন ও ভূমিহীন ঘোষণা করা হয়েছে। একইসঙ্গে এ সব প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর মাঝে ফিরে এসেছে আত্মবিশ্বাস ও আত্মমর্যাদা।
সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, আসন্ন ঈদকে কেন্দ্র করে বর্তমান সরকার প্রধান উপহার হিসেবে এ ঘরগুলো প্রদান করেছেন। বর্তমান সরকারের বিভিন্ন দিক-নির্দেশনায় ‘আশ্রয়ণ-২ প্রকল্প’-এর ৫ম পর্যায়ের ২য় ধাপে জেলার ভূমিহীনদের মাঝে সর্বমোট ৮০৭টি পরিবারকে জমিসহ ঘর হস্তান্তর করে জেলাকে গৃহ ও ভূমিহীন ঘোষণা করা হয়েছে। জেলার দুস্থ বেদে সম্প্রদায়, অসহায় ভূমিহীন সেই সব মানুষগুলো বর্তমানে স্বপ্ন দেখছে সুন্দরভাবে বেঁচে থাকার।
সংশ্লিষ্ট সূত্র আরও জানায়, ৫ম পর্যায়ের ২য় ধাপে জেলার সদর উপজেলায় ২১৫টি, গৌরনদী উপজেলায় ৩২টি, হিজলা উপজেলায় ৩০টি, আগৈলঝাড়া উপজেলায় ২৮টি ও বানারীপাড়া উপজেলায় ৪০টি পরিবারের মাঝে এ জমিসহ গৃহ হস্তান্তর করা হয়। এছাড়াও ‘আশ্রয়ণ-২ প্রকল্প’-এর আওতায় এরপূর্বে জেলার বানারীপাড়া উপজেলার জরাজীর্ণ ব্রাককে ১৩৫টি ও জেলার বিভিন্ন স্থানে ভূমিহীনদের মাঝে ৩২৭টি সর্বমোট ৮০৭টি পরিবারকে জমিসহ গৃহ হস্তান্তর করা হয়েছে। পাশাপাশি আশ্রয়ণ-২ প্রকল্পের হস্তান্তর করা জমিসহ গৃহগুলোর মাঝে নির্মাণ করে দেয়া হয়েছে শিশুদের খেলাধুলার জন্য একটি পার্ক। ব্যবস্থা করে দেয়া হয়েছে বিদ্যুতায়ন ও বিশুদ্ধ পানির। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গণভবন থেকে ভার্চ্যুয়ালি আশ্রয়ণ-২ প্রকল্পের আওতায় ৫ম পর্যায়ের ২য় ধাপে জমিসহ গৃহ হস্তান্তর কার্যক্রম’র উদ্ধোধন করার পর এ জমিসহ গৃহগুলো স্ব-স্ব উপজেলার ইউএনও বর্গ তা প্রদান করেন।
এ বিষয়ে বরিশাল সরকারি শহীদ আবদুর রব সেরনিয়াবাত কলেজে-এর ইংরেজি বিভাগের প্রফেসর ইসমাইল হোসাইন বলেন, আশ্রয়ণ-২ প্রকল্প বরিশাল জেলার দারিদ্র্য বিমোচন ও টেকসই উন্নয়নে গৌরবময় অধ্যায় পার করছে। এ প্রকল্পের আওতায় অসহায় ভূমিহীনদের বর্তমান সরকার শুধু থাকার সুযোগই সৃষ্টি করেনি। তাদের কর্মসংস্থানের, স্বাস্থ্য সেবা, স্যানিটেশন, বিশুদ্ধ পানির ব্যবস্থা, বিদ্যুতায়ন, শিশুপার্ক এবং তাদের সন্তানদের শিক্ষার ব্যবস্থাও করে দিয়েছেন।
এ প্রসঙ্গে আলাপকালে বরিশাল জেলা প্রশাসক শহিদুল ইসলাম বলেন, সমাজের পিছিয়ে পড়া দুস্থ, অসহায় ও ছিন্নমূল প্রান্তিক জনগাষ্ঠীর মৌলিক চাহিদা পূরণে ‘আশ্রয়ণ’ প্রকল্প বিশেষ ভূমিকা রাখছে।
তিনি আরও বলেন, একটি গৃহ কিভাবে সামগ্রিক পারিবারিক কল্যাণে এবং সামাজিক উন্নয়নের প্রধান হাতিয়ার হতে পারে তার অনন্য দৃষ্টান্ত ‘আশ্রয়ণ’ প্রকল্প।
রোববার, ১৬ জুন ২০২৪
বরিশাল জেলার ১০ উপজেলাকে গৃহহীন ও ভূমিহীন ঘোষণা করা হয়েছে। একইসঙ্গে এ সব প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর মাঝে ফিরে এসেছে আত্মবিশ্বাস ও আত্মমর্যাদা।
সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, আসন্ন ঈদকে কেন্দ্র করে বর্তমান সরকার প্রধান উপহার হিসেবে এ ঘরগুলো প্রদান করেছেন। বর্তমান সরকারের বিভিন্ন দিক-নির্দেশনায় ‘আশ্রয়ণ-২ প্রকল্প’-এর ৫ম পর্যায়ের ২য় ধাপে জেলার ভূমিহীনদের মাঝে সর্বমোট ৮০৭টি পরিবারকে জমিসহ ঘর হস্তান্তর করে জেলাকে গৃহ ও ভূমিহীন ঘোষণা করা হয়েছে। জেলার দুস্থ বেদে সম্প্রদায়, অসহায় ভূমিহীন সেই সব মানুষগুলো বর্তমানে স্বপ্ন দেখছে সুন্দরভাবে বেঁচে থাকার।
সংশ্লিষ্ট সূত্র আরও জানায়, ৫ম পর্যায়ের ২য় ধাপে জেলার সদর উপজেলায় ২১৫টি, গৌরনদী উপজেলায় ৩২টি, হিজলা উপজেলায় ৩০টি, আগৈলঝাড়া উপজেলায় ২৮টি ও বানারীপাড়া উপজেলায় ৪০টি পরিবারের মাঝে এ জমিসহ গৃহ হস্তান্তর করা হয়। এছাড়াও ‘আশ্রয়ণ-২ প্রকল্প’-এর আওতায় এরপূর্বে জেলার বানারীপাড়া উপজেলার জরাজীর্ণ ব্রাককে ১৩৫টি ও জেলার বিভিন্ন স্থানে ভূমিহীনদের মাঝে ৩২৭টি সর্বমোট ৮০৭টি পরিবারকে জমিসহ গৃহ হস্তান্তর করা হয়েছে। পাশাপাশি আশ্রয়ণ-২ প্রকল্পের হস্তান্তর করা জমিসহ গৃহগুলোর মাঝে নির্মাণ করে দেয়া হয়েছে শিশুদের খেলাধুলার জন্য একটি পার্ক। ব্যবস্থা করে দেয়া হয়েছে বিদ্যুতায়ন ও বিশুদ্ধ পানির। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গণভবন থেকে ভার্চ্যুয়ালি আশ্রয়ণ-২ প্রকল্পের আওতায় ৫ম পর্যায়ের ২য় ধাপে জমিসহ গৃহ হস্তান্তর কার্যক্রম’র উদ্ধোধন করার পর এ জমিসহ গৃহগুলো স্ব-স্ব উপজেলার ইউএনও বর্গ তা প্রদান করেন।
এ বিষয়ে বরিশাল সরকারি শহীদ আবদুর রব সেরনিয়াবাত কলেজে-এর ইংরেজি বিভাগের প্রফেসর ইসমাইল হোসাইন বলেন, আশ্রয়ণ-২ প্রকল্প বরিশাল জেলার দারিদ্র্য বিমোচন ও টেকসই উন্নয়নে গৌরবময় অধ্যায় পার করছে। এ প্রকল্পের আওতায় অসহায় ভূমিহীনদের বর্তমান সরকার শুধু থাকার সুযোগই সৃষ্টি করেনি। তাদের কর্মসংস্থানের, স্বাস্থ্য সেবা, স্যানিটেশন, বিশুদ্ধ পানির ব্যবস্থা, বিদ্যুতায়ন, শিশুপার্ক এবং তাদের সন্তানদের শিক্ষার ব্যবস্থাও করে দিয়েছেন।
এ প্রসঙ্গে আলাপকালে বরিশাল জেলা প্রশাসক শহিদুল ইসলাম বলেন, সমাজের পিছিয়ে পড়া দুস্থ, অসহায় ও ছিন্নমূল প্রান্তিক জনগাষ্ঠীর মৌলিক চাহিদা পূরণে ‘আশ্রয়ণ’ প্রকল্প বিশেষ ভূমিকা রাখছে।
তিনি আরও বলেন, একটি গৃহ কিভাবে সামগ্রিক পারিবারিক কল্যাণে এবং সামাজিক উন্নয়নের প্রধান হাতিয়ার হতে পারে তার অনন্য দৃষ্টান্ত ‘আশ্রয়ণ’ প্রকল্প।