ঈদুল আযহা উপলক্ষে সহায় সম্বলহীন হতদরিদ্র মানুষদের জন্য বরাদ্দ করা ভিজিএফের চাল তাদের মাঝে বিতরন না করে কালোবাজারে বিক্রি এবং গুদামে গোপনে ফেলে রাখার অভিযোগ পাওয়া গেছে। প্রায় ৪ হাজার ৪০ কেজি চাল উদ্ধার করেছে পুলিশ। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বৈরাতিহাট পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের ইনচার্জ রফিকুজ্জামান।
পুলিশ জানায় আজ রোববার দুপুরে গোপন সংবাদের উপর ভিত্তি করে মিঠাপুকুর উপজেলার মির্জাপুর ও ইমাদপুর ইউনিয়নের ঈদ উপলক্ষে হতদরিদ্র পরিবারদের জন্য বরাদ্দ করা চালের মধ্যে ৩শ ২০ কেজি চাল এক ব্যাবসায়ীর কাছ থেকে উদ্ধার করা হয়েছে। এ ছাড়াও ৬৭ বস্তা চাল ওই দুটি ইউনিয়নের গোডাউনে লুকিয়ে রাখা হয়েছিলো।
অন্যদিকে ইমাদপুর ইউনিয়ন পরিষদের ৪ নং ওয়ার্ডের ১৬৪ জন উপকারভোগী অনুপস্থিত থাকায় ১৭১০ কেজি চাল ট্যাগ অফিসার আটকে দিয়েছে বলে জানিয়েছেন ওই ইউনিয়নের চেয়ারম্যান শফিকুল ইসলাম ডানো।
পুলিশ জানায় আজ রোববার চাল বিতরণ শেষে মির্জাপুর ও ইমাদপুর ইউনিয়ন থেকে মোট ৪ হাজার ৪০ কেজি চাল জব্দ করা হয়েছে।
এ ব্যাপারে মিঠাপুকুর উপজেলার বৈরাতিহাট পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের ইনচার্জ রফিকুজ্জামান জানান ভিজিএফের চাল গুলো বিতরন না করে ব্যাবসায়ীদের কাছে বিক্রি করে দেবার অভিযোগের ভিত্তিতে চালগুলো আটক করা হয়। বর্তমানে চালগুলো মিঠাপুকুর থানা হেফাজতে রাখা রয়েছে।
অপরদিকে মিঠাপুকুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) বিকাশ চন্দ্র বর্মণ বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, ঈদের পরে যদি উপকারভোগি আসলে তাদের মাঝে চালগুলো বিতরন করা হবে। না হলে নতুন করে উপকারভোগী যাচাই বাছাই করে বিতরণ করা হবে।
এদিকে প্রতিটি গ্রুপের জন্য ভিজিএফের চাল বরাদ্দ ছিলো ১০ কেজি করে চাল। এদের মধ্যে ঈদের আগে মির্জাপুর ও ইমাদপুর ইউনিয়নের ৪০৪ জন উপকারভোগী এখনো চাল না পাওয়ায় ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন হতদরিদ্র কার্ডধারীরা।
রোববার, ১৬ জুন ২০২৪
ঈদুল আযহা উপলক্ষে সহায় সম্বলহীন হতদরিদ্র মানুষদের জন্য বরাদ্দ করা ভিজিএফের চাল তাদের মাঝে বিতরন না করে কালোবাজারে বিক্রি এবং গুদামে গোপনে ফেলে রাখার অভিযোগ পাওয়া গেছে। প্রায় ৪ হাজার ৪০ কেজি চাল উদ্ধার করেছে পুলিশ। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বৈরাতিহাট পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের ইনচার্জ রফিকুজ্জামান।
পুলিশ জানায় আজ রোববার দুপুরে গোপন সংবাদের উপর ভিত্তি করে মিঠাপুকুর উপজেলার মির্জাপুর ও ইমাদপুর ইউনিয়নের ঈদ উপলক্ষে হতদরিদ্র পরিবারদের জন্য বরাদ্দ করা চালের মধ্যে ৩শ ২০ কেজি চাল এক ব্যাবসায়ীর কাছ থেকে উদ্ধার করা হয়েছে। এ ছাড়াও ৬৭ বস্তা চাল ওই দুটি ইউনিয়নের গোডাউনে লুকিয়ে রাখা হয়েছিলো।
অন্যদিকে ইমাদপুর ইউনিয়ন পরিষদের ৪ নং ওয়ার্ডের ১৬৪ জন উপকারভোগী অনুপস্থিত থাকায় ১৭১০ কেজি চাল ট্যাগ অফিসার আটকে দিয়েছে বলে জানিয়েছেন ওই ইউনিয়নের চেয়ারম্যান শফিকুল ইসলাম ডানো।
পুলিশ জানায় আজ রোববার চাল বিতরণ শেষে মির্জাপুর ও ইমাদপুর ইউনিয়ন থেকে মোট ৪ হাজার ৪০ কেজি চাল জব্দ করা হয়েছে।
এ ব্যাপারে মিঠাপুকুর উপজেলার বৈরাতিহাট পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের ইনচার্জ রফিকুজ্জামান জানান ভিজিএফের চাল গুলো বিতরন না করে ব্যাবসায়ীদের কাছে বিক্রি করে দেবার অভিযোগের ভিত্তিতে চালগুলো আটক করা হয়। বর্তমানে চালগুলো মিঠাপুকুর থানা হেফাজতে রাখা রয়েছে।
অপরদিকে মিঠাপুকুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) বিকাশ চন্দ্র বর্মণ বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, ঈদের পরে যদি উপকারভোগি আসলে তাদের মাঝে চালগুলো বিতরন করা হবে। না হলে নতুন করে উপকারভোগী যাচাই বাছাই করে বিতরণ করা হবে।
এদিকে প্রতিটি গ্রুপের জন্য ভিজিএফের চাল বরাদ্দ ছিলো ১০ কেজি করে চাল। এদের মধ্যে ঈদের আগে মির্জাপুর ও ইমাদপুর ইউনিয়নের ৪০৪ জন উপকারভোগী এখনো চাল না পাওয়ায় ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন হতদরিদ্র কার্ডধারীরা।