আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে নরসিংদী সদর উপজেলার নজরপুর ইউনিয়নের অলিপুরা গ্রামে প্রতিপক্ষের হামলায় গুলি ও টেটাবিদ্ধ হয়ে পুলিশের এএসআইসহ অন্তঃত ২০জন আহত হয়েছে। তাদের মধ্যে নরসিংদী সদর হাসপাতালে ১০ জনকে নেয়া হয়েছে। গ্রেফতার এড়াতে অন্যান্য আহতদের মাধবদী, গোপালদিসহ বিভিন্ন প্রাইভেট ক্লিনিকে নেয়া হয়েছে। আহতরা হলেন; নরসিংদী সদর মডেল থানায় কর্মরত সহকারী উপ-পুলিশ পরিদর্শক (এএসআই) জয় বণিক (৩১), অলিপুরা গ্রামের সাইফুল ইসলাম (১৯), দাউদ মনা (৪১), ফারুক আহমেদ (৪৫), ফারুক মিয়া (৩৫), জামিলা বেগম (৬৫), ফরহাদ মিয়া (৩৫)সহ ১০ জন।
এলাকার ইসমাইল কোম্পানী ও তার সমর্থক কামাল মেম্বার গ্রুপ এর সাথে তাদের প্রতিপক্ষ শাহজাহান মনা গ্রুপের মধ্যে এলাকার আধিপত্য বিস্তারসহ দীর্ঘ দিন ধরে বিরোধ চলে আসছিল। এরই জের হিসেবে বুধবার (১৯ জুন) বেলা সাড়ে ১১টার দিকে দুই গ্রুপের মধ্যে সংঘর্ষ বাধে।
খবর পেয়ে নরসিংদী সদর থানার কর্তব্যরত এএসআই জয় বণিকসহ পুলিশের একটি দল উভয় দলকে প্রতিরোধ করার চেষ্টা করলে ইসমাইল কোম্পানীর সমর্থকরা প্রতিপক্ষের উপর গুলি ছুড়তে থাকে। গুলিতে আহত হন পুলিশ সদস্য জয় বণিকসহ অন্যান্যরা। খবর পেয়ে অতিরিক্ত পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। পাশাপাশি আহতদের উদ্ধার করে নরসিংদী সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়। তবে গুলিবিদ্ধরা গ্রেপ্তারি ঝামেলা এড়াতে প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়েই অনেকেই হাসপাতাল ত্যাগ করেন এবং বিভিন্ন প্রাইভেট হাসপাতাল ও ক্লিনিকে চিকিৎসা নিচ্ছেন।
নরসিংদী সদর হাসপাতালের আবাসিক মেডিকেল অফিসার ডা. মোহাম্মদ মাহমুদুল কবীর বাশার বলেন, টেটাবিদ্ধ ১ জন এবং ছোঁড়া গুলিতে পুলিশ সদস্যসহ ৫ জনকে হাসপাতালে আনা হলে প্রাথমিক চিকিৎসার পর টেটাবিদ্ধ একজনকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়েছে।
নরসিংদীর অতিরিক্ত পুলিশ সুপার শামসুল আরেফীন জানান, বর্তমানে এলাকার পরিস্থিতি স্বাভাবিক রয়েছে। ঘটনাস্থলে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।
বুধবার, ১৯ জুন ২০২৪
আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে নরসিংদী সদর উপজেলার নজরপুর ইউনিয়নের অলিপুরা গ্রামে প্রতিপক্ষের হামলায় গুলি ও টেটাবিদ্ধ হয়ে পুলিশের এএসআইসহ অন্তঃত ২০জন আহত হয়েছে। তাদের মধ্যে নরসিংদী সদর হাসপাতালে ১০ জনকে নেয়া হয়েছে। গ্রেফতার এড়াতে অন্যান্য আহতদের মাধবদী, গোপালদিসহ বিভিন্ন প্রাইভেট ক্লিনিকে নেয়া হয়েছে। আহতরা হলেন; নরসিংদী সদর মডেল থানায় কর্মরত সহকারী উপ-পুলিশ পরিদর্শক (এএসআই) জয় বণিক (৩১), অলিপুরা গ্রামের সাইফুল ইসলাম (১৯), দাউদ মনা (৪১), ফারুক আহমেদ (৪৫), ফারুক মিয়া (৩৫), জামিলা বেগম (৬৫), ফরহাদ মিয়া (৩৫)সহ ১০ জন।
এলাকার ইসমাইল কোম্পানী ও তার সমর্থক কামাল মেম্বার গ্রুপ এর সাথে তাদের প্রতিপক্ষ শাহজাহান মনা গ্রুপের মধ্যে এলাকার আধিপত্য বিস্তারসহ দীর্ঘ দিন ধরে বিরোধ চলে আসছিল। এরই জের হিসেবে বুধবার (১৯ জুন) বেলা সাড়ে ১১টার দিকে দুই গ্রুপের মধ্যে সংঘর্ষ বাধে।
খবর পেয়ে নরসিংদী সদর থানার কর্তব্যরত এএসআই জয় বণিকসহ পুলিশের একটি দল উভয় দলকে প্রতিরোধ করার চেষ্টা করলে ইসমাইল কোম্পানীর সমর্থকরা প্রতিপক্ষের উপর গুলি ছুড়তে থাকে। গুলিতে আহত হন পুলিশ সদস্য জয় বণিকসহ অন্যান্যরা। খবর পেয়ে অতিরিক্ত পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। পাশাপাশি আহতদের উদ্ধার করে নরসিংদী সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়। তবে গুলিবিদ্ধরা গ্রেপ্তারি ঝামেলা এড়াতে প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়েই অনেকেই হাসপাতাল ত্যাগ করেন এবং বিভিন্ন প্রাইভেট হাসপাতাল ও ক্লিনিকে চিকিৎসা নিচ্ছেন।
নরসিংদী সদর হাসপাতালের আবাসিক মেডিকেল অফিসার ডা. মোহাম্মদ মাহমুদুল কবীর বাশার বলেন, টেটাবিদ্ধ ১ জন এবং ছোঁড়া গুলিতে পুলিশ সদস্যসহ ৫ জনকে হাসপাতালে আনা হলে প্রাথমিক চিকিৎসার পর টেটাবিদ্ধ একজনকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়েছে।
নরসিংদীর অতিরিক্ত পুলিশ সুপার শামসুল আরেফীন জানান, বর্তমানে এলাকার পরিস্থিতি স্বাভাবিক রয়েছে। ঘটনাস্থলে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।