গাজীপুরের টঙ্গীতে গত ঈদের দিন খুন হওয়া রিফাত হত্যা মামলার পলাতক আসামি সিয়ামকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব-১। সিয়াম আহম্মেদ (১৯), ময়মনসিংহ জেলার মৃত মঞ্জু মিয়ার ছেলে।
রোববার রাতে র্যাব-১ উত্তরা, পলাতক আসামি সিয়ামকে আব্দুল্লাহপুর থেকে গ্রেপ্তার করে।
গতকাল সোমবার সকাল ৯টায় র্যাব-১, সহকারী পুলিশ সুপার সহকারী পরিচালক (অপস্ অ্যান্ড মিডিয়া অফিসার) মো. মাহফুজুর রহমান এ তথ্য জানান। তিনি বলেন, আসামি সিয়াম আহম্মেদ (১৯) তার সহযোগীরা রিফাত মোল্লা হত্যার কথা স্বীকার করেছে।
গ্রেপ্তারকৃত আসামির নিকট থেকে দুটি মোবাইল ফোন ও দুটি সিমকার্ড উদ্ধার করা হয়।
র্যাাব জানায়, গত ১৭ জুন ঈদ-উল-আযহার দিন সন্ধ্যা ৬টা সময় রিফাত মোল্লা তার ফুফুর বাসা থেকে কোরবানির গরুর মাংস নিয়ে মা মোছলিমা আক্তারের বর্তমান বাসা-আদর্শ পাড়া বড়দেওড়া, মকবুলের বাড়ি, থানা-টঙ্গী পশ্চিম, গাজীপুরে যায়।
একই দিন রাত সাড়ে ৮টায় রিফাত মোল্লা বাহিরে ঘুরতে যাওয়ার উদ্দেশ্যে তার মায়ের বাসা থেকে বাহির হন। একই তারিখ রাত অনুমান সাড়ে ৯টায় সময় মায়ের সঙ্গে মোবাইলে সর্বশেষ কথা হয়। পরে একই তারিখ রাত ১০টার পর রিফাত মোল্লার মোবাইল ফোন বন্ধ পায়।
তাহার মা সম্ভাব্য সকল স্থানে খোঁজাখুঁজি করে। গত ১৮ জুন বিকেল ৪টা সময় ভিকটিমের বন্ধু-বান্ধবের মাধ্যমে ভিকটিমের মা সংবাদ পান যে, তাহার ছেলেকে-কে বা কাহারা হত্যা করে লাশ গুম করার জন্য টঙ্গী পশ্চিম থানাধীন প্রত্যাশা ব্রিজের নিচে তুরাগ নদীতে ফেলে দেয়। পরে পুলিশ এসে লাশ উদ্ধার করে।
এ ঘটনায় ভিকটিমের মা মোছলিমা আক্তার টঙ্গী পশ্চিম থানায় একটি এজাহার দায়ের করেন। এই মামলায় ছায়া তদন্ত করে পুলিশ আসামি সিয়ামকে গ্রেপ্তার করে।
সোমবার, ২৪ জুন ২০২৪
গাজীপুরের টঙ্গীতে গত ঈদের দিন খুন হওয়া রিফাত হত্যা মামলার পলাতক আসামি সিয়ামকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব-১। সিয়াম আহম্মেদ (১৯), ময়মনসিংহ জেলার মৃত মঞ্জু মিয়ার ছেলে।
রোববার রাতে র্যাব-১ উত্তরা, পলাতক আসামি সিয়ামকে আব্দুল্লাহপুর থেকে গ্রেপ্তার করে।
গতকাল সোমবার সকাল ৯টায় র্যাব-১, সহকারী পুলিশ সুপার সহকারী পরিচালক (অপস্ অ্যান্ড মিডিয়া অফিসার) মো. মাহফুজুর রহমান এ তথ্য জানান। তিনি বলেন, আসামি সিয়াম আহম্মেদ (১৯) তার সহযোগীরা রিফাত মোল্লা হত্যার কথা স্বীকার করেছে।
গ্রেপ্তারকৃত আসামির নিকট থেকে দুটি মোবাইল ফোন ও দুটি সিমকার্ড উদ্ধার করা হয়।
র্যাাব জানায়, গত ১৭ জুন ঈদ-উল-আযহার দিন সন্ধ্যা ৬টা সময় রিফাত মোল্লা তার ফুফুর বাসা থেকে কোরবানির গরুর মাংস নিয়ে মা মোছলিমা আক্তারের বর্তমান বাসা-আদর্শ পাড়া বড়দেওড়া, মকবুলের বাড়ি, থানা-টঙ্গী পশ্চিম, গাজীপুরে যায়।
একই দিন রাত সাড়ে ৮টায় রিফাত মোল্লা বাহিরে ঘুরতে যাওয়ার উদ্দেশ্যে তার মায়ের বাসা থেকে বাহির হন। একই তারিখ রাত অনুমান সাড়ে ৯টায় সময় মায়ের সঙ্গে মোবাইলে সর্বশেষ কথা হয়। পরে একই তারিখ রাত ১০টার পর রিফাত মোল্লার মোবাইল ফোন বন্ধ পায়।
তাহার মা সম্ভাব্য সকল স্থানে খোঁজাখুঁজি করে। গত ১৮ জুন বিকেল ৪টা সময় ভিকটিমের বন্ধু-বান্ধবের মাধ্যমে ভিকটিমের মা সংবাদ পান যে, তাহার ছেলেকে-কে বা কাহারা হত্যা করে লাশ গুম করার জন্য টঙ্গী পশ্চিম থানাধীন প্রত্যাশা ব্রিজের নিচে তুরাগ নদীতে ফেলে দেয়। পরে পুলিশ এসে লাশ উদ্ধার করে।
এ ঘটনায় ভিকটিমের মা মোছলিমা আক্তার টঙ্গী পশ্চিম থানায় একটি এজাহার দায়ের করেন। এই মামলায় ছায়া তদন্ত করে পুলিশ আসামি সিয়ামকে গ্রেপ্তার করে।