পাবনার রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রে কর্মরত কাজাখস্তান নাগরিক হত্যা মামলায় বেলারুশ নাগরিককে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছে আদালত।
বুধবার পাবনা আদালতের জ্যেষ্ঠ জেলা ও দায়রা জজ মো. ওয়ালিউল ইসলাম আসামির উপস্থিতিতে এ রায় ঘোষণা করেন।
দণ্ডিত মাতসিভয়ে ভ্লাদিমির বেলারুশ নাগরিক।
অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় দুই বেলারুশ নাগরিক উরবানোভিচাস ভিটালি এবং ফেডারোভিচ গেনেডিকে খালাস দেওয়া হয়েছে রায়ে।
মামলার নথি থেকে জানা যায়, ২০২২ সালের ২৬ মার্চ রাতে রূপপুর প্রকল্পের বিদেশি নাগরিকদের আবাসিক এলাকা গ্রিন সিটির একটি ভবনের কক্ষে আর্থিক লেনদেনের বিরোধের জেরে ছুরিকাঘাতে কাজাখস্তানের নাগরিক শভেটস ভ্লাদিমির খুন হন।
শভেটস রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রের নিকিমথ নামের একটি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানে ফোরম্যান হিসেবে কর্মরত ছিলেন।
এ হামলায় একই দেশের বেরেজনয় অ্যান্ড্রে আহত হন। এ ঘটনায় ঈশ্বরদী থানায় তিন বেলারুশ নাগরিককে আসামিকে হত্যা মামলা করা হয়।
তদন্ত শেষে ২০২২ সালের ২৭ মে তিন বেলারুশ নাগরিকের নাম উল্লেখ করে আদালতে অভিযোগপত্র জমা দেন তদন্তকারী কর্মকর্তা।
সাক্ষ্যগ্রহণ শেষে আদালত বেলারুশ নাগরিক মাতসিভয়ে ভ্লাদিমিরকে দোষী সাব্যস্ত করে এ রায় দেয়।
বুধবার, ২৬ জুন ২০২৪
পাবনার রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রে কর্মরত কাজাখস্তান নাগরিক হত্যা মামলায় বেলারুশ নাগরিককে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছে আদালত।
বুধবার পাবনা আদালতের জ্যেষ্ঠ জেলা ও দায়রা জজ মো. ওয়ালিউল ইসলাম আসামির উপস্থিতিতে এ রায় ঘোষণা করেন।
দণ্ডিত মাতসিভয়ে ভ্লাদিমির বেলারুশ নাগরিক।
অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় দুই বেলারুশ নাগরিক উরবানোভিচাস ভিটালি এবং ফেডারোভিচ গেনেডিকে খালাস দেওয়া হয়েছে রায়ে।
মামলার নথি থেকে জানা যায়, ২০২২ সালের ২৬ মার্চ রাতে রূপপুর প্রকল্পের বিদেশি নাগরিকদের আবাসিক এলাকা গ্রিন সিটির একটি ভবনের কক্ষে আর্থিক লেনদেনের বিরোধের জেরে ছুরিকাঘাতে কাজাখস্তানের নাগরিক শভেটস ভ্লাদিমির খুন হন।
শভেটস রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রের নিকিমথ নামের একটি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানে ফোরম্যান হিসেবে কর্মরত ছিলেন।
এ হামলায় একই দেশের বেরেজনয় অ্যান্ড্রে আহত হন। এ ঘটনায় ঈশ্বরদী থানায় তিন বেলারুশ নাগরিককে আসামিকে হত্যা মামলা করা হয়।
তদন্ত শেষে ২০২২ সালের ২৭ মে তিন বেলারুশ নাগরিকের নাম উল্লেখ করে আদালতে অভিযোগপত্র জমা দেন তদন্তকারী কর্মকর্তা।
সাক্ষ্যগ্রহণ শেষে আদালত বেলারুশ নাগরিক মাতসিভয়ে ভ্লাদিমিরকে দোষী সাব্যস্ত করে এ রায় দেয়।