নোয়াখালীর কবিরহাটে এনজিওর ঋণের চাপে এক নারী আত্মহত্যা করেছে। আজ বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ১০ টার দিকে কবির হাট উপজেলার কবিরহাট পৌরসভার ৬ নম্বর ওয়ার্ডের ইন্দ্রপুর গ্রামের মতি মিয়ার বাড়িতে এই ঘটনা ঘটে।
বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে মরদেহ ময়না তদন্তের জন্য ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালের মর্গে প্রেরণ করা হয়েছে।
নিহত নাসরিন আক্তার (৩১) একই গ্রামের মতি মিয়া বাড়ির ওমান প্রবাসী জহির উদ্দিনের স্ত্রী এবং দুই সন্তানের জননী ছিলেন।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, আড়াই বছর আগে জীবিকার তাগিদে নাসরিনের স্বামী বিভিন্ন এনজিও ও ব্যক্তির কাছ থেকে ঋণ নিয়ে ওমান যায়। কিছু দিন ধরে ঋণদাতা প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তারা পাওনা টাকার জন্য চাপ দিলে গৃহবধূ নিজের শয়ন কক্ষে গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করে।
আজ সকালে এনজিও কর্মিরা পাওনা টাকার জন্য তার বাড়িতে যায়। বাড়িতে গিয়ে বসত ঘরের দরজা বন্ধ দেখে তাকে খোঁজাখুঁজির একপর্যায়ে তার ঝুলন্ত মরদেহ দেখতে পায় এনজিও কর্মিরা। পরে খবর পেয়ে পুলিশ লাশ উদ্ধার করে।
কবিরহাট থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মো.আব্দুল বাতেন বলেন, খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে লাশের সুরতহাল প্রতিবেদন তৈরী করে মরদেহ উদ্ধার করে থানায় নিয়ে আসে।
নিহতের এক আত্মীয় জানায় আজকে তার ঋণের টাকা পরিশোধ করার কথা ছিল। ঋণের চাপে ওই গৃহবধূ আত্মহত্যা করেন। লাশ ময়না তদন্তের জন্য ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। কবির হাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জানায় এ ঘটনায় একটি অপমৃত্যু মামলা নেওয়া হবে এবং ময়নাতদন্তের পর রিপোর্ট পাওয়ার পর আইন গত ব্যাবস্হা নেয়া হবে।
বৃহস্পতিবার, ২৭ জুন ২০২৪
নোয়াখালীর কবিরহাটে এনজিওর ঋণের চাপে এক নারী আত্মহত্যা করেছে। আজ বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ১০ টার দিকে কবির হাট উপজেলার কবিরহাট পৌরসভার ৬ নম্বর ওয়ার্ডের ইন্দ্রপুর গ্রামের মতি মিয়ার বাড়িতে এই ঘটনা ঘটে।
বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে মরদেহ ময়না তদন্তের জন্য ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালের মর্গে প্রেরণ করা হয়েছে।
নিহত নাসরিন আক্তার (৩১) একই গ্রামের মতি মিয়া বাড়ির ওমান প্রবাসী জহির উদ্দিনের স্ত্রী এবং দুই সন্তানের জননী ছিলেন।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, আড়াই বছর আগে জীবিকার তাগিদে নাসরিনের স্বামী বিভিন্ন এনজিও ও ব্যক্তির কাছ থেকে ঋণ নিয়ে ওমান যায়। কিছু দিন ধরে ঋণদাতা প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তারা পাওনা টাকার জন্য চাপ দিলে গৃহবধূ নিজের শয়ন কক্ষে গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করে।
আজ সকালে এনজিও কর্মিরা পাওনা টাকার জন্য তার বাড়িতে যায়। বাড়িতে গিয়ে বসত ঘরের দরজা বন্ধ দেখে তাকে খোঁজাখুঁজির একপর্যায়ে তার ঝুলন্ত মরদেহ দেখতে পায় এনজিও কর্মিরা। পরে খবর পেয়ে পুলিশ লাশ উদ্ধার করে।
কবিরহাট থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মো.আব্দুল বাতেন বলেন, খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে লাশের সুরতহাল প্রতিবেদন তৈরী করে মরদেহ উদ্ধার করে থানায় নিয়ে আসে।
নিহতের এক আত্মীয় জানায় আজকে তার ঋণের টাকা পরিশোধ করার কথা ছিল। ঋণের চাপে ওই গৃহবধূ আত্মহত্যা করেন। লাশ ময়না তদন্তের জন্য ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। কবির হাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জানায় এ ঘটনায় একটি অপমৃত্যু মামলা নেওয়া হবে এবং ময়নাতদন্তের পর রিপোর্ট পাওয়ার পর আইন গত ব্যাবস্হা নেয়া হবে।