শেরপুরের ‘জমির বিরোধের জেরে’ এক কৃষককে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ উঠেছে।
শনিবার সকাল ৯টার সদর উপজেলার চরশেরপুর ইউনিয়নের যোগিনীমুরা নামাপাড়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
নিহত ছামেদুল হক কেনা (৬৫) ওই গ্রামের মৃত সায়েদ আলী মন্ডলের ছেলে।
সদর থানার ওসি মো. এমদাদুল হক বলেন, কৃষক ছামেদুলের সঙ্গে প্রতিবেশী পল্লী চিকিৎসক মো. হারুন ও সিদ্দিক খলিফার এক খণ্ড জমি নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে বিরোধ চলে আসছিল।
“সকালে ওই জমিতে কলাগাছ লাগাতে যান হারুন ও সিদ্দিকসহ কয়েকজন। এ সময় ছামেদুল বাধা দিতে গেলে প্রতিপক্ষের লোকজন তার ওপর হামলা চালিয়ে মারপিট করে গুরুতর আহত করেন।”
এমদাদুল বলেন,“পরে তাকে আহত অবস্থায় উদ্ধার করে শেরপুর জেলা সদর হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।”
ওসি বলেন, এ ঘটনায় ছামেদুলের ছেলে পারভেজ ও ছোট ভাই ফজলুল হকসহ তিনজন আহত হয়েছেন। লাশ ময়নাতদন্তের জন্য হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে।
এ ব্যাপারে মামলা প্রক্রিয়াধীন বলে জানান পুলিশের এই কর্মকর্তা।
নিহতের ছেলে পারভেজ বলেন, “আমাদের জমি জোরপূর্বক দখল করতে গিয়েছিল প্রতিবেশী হারুন ও সিদ্দিকরা। তাদের বাধা দিতে গিয়ে খুন হয়েছেন আমার বাবা। এ সময় আমরা বাধা দিতে গেলে আমাদেরকে মারপিট করা হয়েছে।”
শনিবার, ২৯ জুন ২০২৪
শেরপুরের ‘জমির বিরোধের জেরে’ এক কৃষককে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ উঠেছে।
শনিবার সকাল ৯টার সদর উপজেলার চরশেরপুর ইউনিয়নের যোগিনীমুরা নামাপাড়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
নিহত ছামেদুল হক কেনা (৬৫) ওই গ্রামের মৃত সায়েদ আলী মন্ডলের ছেলে।
সদর থানার ওসি মো. এমদাদুল হক বলেন, কৃষক ছামেদুলের সঙ্গে প্রতিবেশী পল্লী চিকিৎসক মো. হারুন ও সিদ্দিক খলিফার এক খণ্ড জমি নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে বিরোধ চলে আসছিল।
“সকালে ওই জমিতে কলাগাছ লাগাতে যান হারুন ও সিদ্দিকসহ কয়েকজন। এ সময় ছামেদুল বাধা দিতে গেলে প্রতিপক্ষের লোকজন তার ওপর হামলা চালিয়ে মারপিট করে গুরুতর আহত করেন।”
এমদাদুল বলেন,“পরে তাকে আহত অবস্থায় উদ্ধার করে শেরপুর জেলা সদর হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।”
ওসি বলেন, এ ঘটনায় ছামেদুলের ছেলে পারভেজ ও ছোট ভাই ফজলুল হকসহ তিনজন আহত হয়েছেন। লাশ ময়নাতদন্তের জন্য হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে।
এ ব্যাপারে মামলা প্রক্রিয়াধীন বলে জানান পুলিশের এই কর্মকর্তা।
নিহতের ছেলে পারভেজ বলেন, “আমাদের জমি জোরপূর্বক দখল করতে গিয়েছিল প্রতিবেশী হারুন ও সিদ্দিকরা। তাদের বাধা দিতে গিয়ে খুন হয়েছেন আমার বাবা। এ সময় আমরা বাধা দিতে গেলে আমাদেরকে মারপিট করা হয়েছে।”