সার্টিফিকেট ভূয়া প্রমাণিত,
কক্সবাজারের টেকনাফ সাব রেজিস্ট্রার কার্যালয়ের
৬ জন দলিল লেখকের সনদ বাতিল করা হয়েছে। গত রবিবার ( ৩০ জুন ) জেলা সাব রেজিস্ট্রার মোহাম্মদ মনিরুল ইসলাম এর স্বাক্ষরিত এক অফিস আদেশে সরকারি সনদধারী এসব দলিল লেখকের সনদ বাতিল করা হয়।
অফিস আদেশে বলা হয় , বিভিন্ন অভিযোগ ও তথ্যের প্রেক্ষিতে গত ১২ মার্চ জেলা রেজিস্ট্রার এর কার্যালয় কক্সবাজার এর ২৩২ (১৪৯) নং স্মারকাদেশে এস. এস. সি পরীক্ষার মূল সনদ, মার্কসীট ও প্রশংসা পত্র চাওয়া হলে, তাদের দেওয়া সার্টিফিকেট online verification এ জাল প্রমানিত হয়। তাদের বিরুদ্ধে জালিয়াতি ছাড়াও আইন অমান্য এবং পেশাগত অসদাচরণের দায়ে দোষী সাব্যস্ত করে ছয়জন দলিল
লেখকের সনদ বাতিল করার আদেশ দেওয়া হয়।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক মুন্সি জানান, ওই ছয়জন দলিল লেখক সনদ জালিয়াতি, ভূমি অফিসের ভুয়া খাজনার দাখিলা সরবরাহ সহ নকল বিভিন্ন অনিয়মের সঙ্গে জড়িত।
সনদ বাতিলকৃত দলিল লেখকরা হলেন-মোহাম্মদ জামাল (সনদ নং–১৩৭/২০১২), মোহাম্মদ ইলিয়াস (সনদ নং–২০৯/২০১৮), মোহাম্মদ ইদ্রিস (সনদ নং–৭২/২০০৭), মোহাম্মদ রাশেদুল ইসলাম (সনদ নং–৮৫/২০০৯), মোহাম্মদ আলী আকবর (সনদ নং– ৮৭/২০০৯), .সৈয়দ আকবর (সনদ নং–১২০/২০১০)
জেলা সাব রেজিস্ট্রার মোঃ মনিরুল ইসলাম বলেন, ‘দলিল লেখক (সনদ) বিধিমালা ২০১৪ এর ১২ নম্বর বিধিমতে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের আইন সংগত আদেশ অমান্য করে গুরুতর পেশাগত অসদাচরণের দায়ে দোষী সাব্যস্ত করে উক্ত ছয় দলিল লেখকের সনদ বাতিল করা হয়েছে।
তিনি আরো বলেন, ৬ দলিল লিখকের সনদপত্র বাতিলের জারিকৃত অনুলিপি টেকনাফ মডেল থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা বারাবরও প্রেরণ করা হয়।এবং তাদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করার নির্দেশ প্রদান করেছে।
এবিষয়ে জানতে চাইলে টেকনাফ মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ মুহাম্মদ ওসমান গনি জানান জেলা সাব-রেজিস্ট্রার কার্যালয় থেকে প্রেরণকৃত দলিল লেখকদ্বয়ের বাতিল হওয়া অনুলিপি পত্র গুলো হাতে পেলে অভিযুক্ত দলিল লেখকদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে বলেও জানান এই কর্মকর্তা।
সার্টিফিকেট ভূয়া প্রমাণিত,
শুক্রবার, ০৫ জুলাই ২০২৪
কক্সবাজারের টেকনাফ সাব রেজিস্ট্রার কার্যালয়ের
৬ জন দলিল লেখকের সনদ বাতিল করা হয়েছে। গত রবিবার ( ৩০ জুন ) জেলা সাব রেজিস্ট্রার মোহাম্মদ মনিরুল ইসলাম এর স্বাক্ষরিত এক অফিস আদেশে সরকারি সনদধারী এসব দলিল লেখকের সনদ বাতিল করা হয়।
অফিস আদেশে বলা হয় , বিভিন্ন অভিযোগ ও তথ্যের প্রেক্ষিতে গত ১২ মার্চ জেলা রেজিস্ট্রার এর কার্যালয় কক্সবাজার এর ২৩২ (১৪৯) নং স্মারকাদেশে এস. এস. সি পরীক্ষার মূল সনদ, মার্কসীট ও প্রশংসা পত্র চাওয়া হলে, তাদের দেওয়া সার্টিফিকেট online verification এ জাল প্রমানিত হয়। তাদের বিরুদ্ধে জালিয়াতি ছাড়াও আইন অমান্য এবং পেশাগত অসদাচরণের দায়ে দোষী সাব্যস্ত করে ছয়জন দলিল
লেখকের সনদ বাতিল করার আদেশ দেওয়া হয়।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক মুন্সি জানান, ওই ছয়জন দলিল লেখক সনদ জালিয়াতি, ভূমি অফিসের ভুয়া খাজনার দাখিলা সরবরাহ সহ নকল বিভিন্ন অনিয়মের সঙ্গে জড়িত।
সনদ বাতিলকৃত দলিল লেখকরা হলেন-মোহাম্মদ জামাল (সনদ নং–১৩৭/২০১২), মোহাম্মদ ইলিয়াস (সনদ নং–২০৯/২০১৮), মোহাম্মদ ইদ্রিস (সনদ নং–৭২/২০০৭), মোহাম্মদ রাশেদুল ইসলাম (সনদ নং–৮৫/২০০৯), মোহাম্মদ আলী আকবর (সনদ নং– ৮৭/২০০৯), .সৈয়দ আকবর (সনদ নং–১২০/২০১০)
জেলা সাব রেজিস্ট্রার মোঃ মনিরুল ইসলাম বলেন, ‘দলিল লেখক (সনদ) বিধিমালা ২০১৪ এর ১২ নম্বর বিধিমতে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের আইন সংগত আদেশ অমান্য করে গুরুতর পেশাগত অসদাচরণের দায়ে দোষী সাব্যস্ত করে উক্ত ছয় দলিল লেখকের সনদ বাতিল করা হয়েছে।
তিনি আরো বলেন, ৬ দলিল লিখকের সনদপত্র বাতিলের জারিকৃত অনুলিপি টেকনাফ মডেল থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা বারাবরও প্রেরণ করা হয়।এবং তাদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করার নির্দেশ প্রদান করেছে।
এবিষয়ে জানতে চাইলে টেকনাফ মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ মুহাম্মদ ওসমান গনি জানান জেলা সাব-রেজিস্ট্রার কার্যালয় থেকে প্রেরণকৃত দলিল লেখকদ্বয়ের বাতিল হওয়া অনুলিপি পত্র গুলো হাতে পেলে অভিযুক্ত দলিল লেখকদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে বলেও জানান এই কর্মকর্তা।