শ্রীনগর উপজেলায় পরিবেশ বিধ্বংসী শিষা গলানো কারখানা চলছে ছাড়পত্র বিহীন। জনবসতিপূর্ন ও দু’তিন ফসলী জমির এলাকায় এসব শিষা গালানো কারখানা স্থাপনের ফলে স্বাস্থ্য ঝুঁকিতে রয়েছেন স্থানীয় বাসিন্দারা। বিষাক্ত কালো ধোঁয়া ও বর্জ্যে বিপন্ন হচ্ছে পরিবেশ ।প্রাথমিক বিদ্যালয়, কিন্ডারগার্টেন ও মাদ্রাসার কোমলপ্রাণ শিক্ষার্থীরা কাশি শ্বাস কষ্ট সহ নানা রোগে আক্রান্ত হচ্ছে বলে জানিয়েছেন শিক্ষক বৃন্দ। কৃষকরা মার খেয়ে যাচ্ছে ফসল,. উৎপাদনের ক্ষেত্রে ।
সরজমিনে গিয়ে স্থানীয় সুত্রে জানা যায় , ইতিপূর্বে ভ্রাম্যমাণ আদালত একাধিক বার অর্থদন্ড আদায় করলে কারখানা গুলো সাময়িক ভাবে বন্ধ থাকে। কয়েক মাস যাবৎ তাদের কার্যক্রম ফের শুরু করেছে।
এলাকাবাসীর অভিযোগ, শিষা গালানোর পাশাপাশি এ-সব কারখানায় তামা, পিতল, সিলভার গালানো হয় বলে টোকাই এবং সিচকে চোরের উপদ্রব ও বেড়ে গেছে ।
২০২২ সালে ইউ, এন, ও প্রনব কুমার ঘোষ অভিযান চালিয়ে ষোলঘড়ের কারখানাটি ধ্বংস করে দেন। সম্প্রতি ঐ কারখানাটি সোরহাব আলী নামক জনৈক ব্যক্তি শ্রীনগর মুন্সী গন্জ সড়কের কল্লিগাও গ্রামে স্থাপন করে বহাল তবিয়তে রয়েছেন৷।
বাকী ৩ টি কারখানার অবস্থান হচ্ছে , শ্রীনগর তন্তর সড়কের বাড়ৈগাও নামক স্থানে একটি রুহুল ও অপরটি মাজেদ মিয়ার তত্ত্বাবধানে চলছে । চতুর্থ ভাট্টি কারখানাটি রয়েছে টুনিয়ামান্দ্রা সড়কের পাশে ।
তথ্যানুসন্ধানে জানা যায় , এক সময় এ-সব ঢালাই কারখানা গুলো ডেমরা থানার বিলাঞ্চলে ছিলো। ফসলী জমি ও পরিবেশ বিপর্যয়ের কারণে প্রশাসন জ্বালিয়ে পুরিয়ে ধ্বংস করে দেয়।
এরপর থেকেই সোরহাব আলীর নেতৃত্বে শ্রীনগরের বিভিন্ন ফসলের মাঠ ও জনবসতি এলাকায় গড়ে উঠে পরিবেশ বিধ্বংসী এ-সব অবৈধ কারখানা ।
এ বিষয়ে সোরহাব আলীর কাছে জানতে চাইলে , তিনি বলেন , এমনে ব্যাবসা করতে আহি নাই । জাগামত দিয়া লাইনঘাট বাইন্ধা বইছি। আপনে অহন যান। ছবি ছুবি তুইল্লেননা ।
পরিবেশ বিধ্বংসী এ-সব অবৈধ কারখানার বিরুদ্ধে শ্রীনগর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার পদক্ষেপ সম্পর্কে জানতে চাইলে, মোশারেফ হোসাইন বলেন , বিষয়টি আমার জানা ছিল না। দু’চার দিনের মধ্যেই ব্যাবস্থা নেয়া হবে।
রোববার, ০৭ জুলাই ২০২৪
শ্রীনগর উপজেলায় পরিবেশ বিধ্বংসী শিষা গলানো কারখানা চলছে ছাড়পত্র বিহীন। জনবসতিপূর্ন ও দু’তিন ফসলী জমির এলাকায় এসব শিষা গালানো কারখানা স্থাপনের ফলে স্বাস্থ্য ঝুঁকিতে রয়েছেন স্থানীয় বাসিন্দারা। বিষাক্ত কালো ধোঁয়া ও বর্জ্যে বিপন্ন হচ্ছে পরিবেশ ।প্রাথমিক বিদ্যালয়, কিন্ডারগার্টেন ও মাদ্রাসার কোমলপ্রাণ শিক্ষার্থীরা কাশি শ্বাস কষ্ট সহ নানা রোগে আক্রান্ত হচ্ছে বলে জানিয়েছেন শিক্ষক বৃন্দ। কৃষকরা মার খেয়ে যাচ্ছে ফসল,. উৎপাদনের ক্ষেত্রে ।
সরজমিনে গিয়ে স্থানীয় সুত্রে জানা যায় , ইতিপূর্বে ভ্রাম্যমাণ আদালত একাধিক বার অর্থদন্ড আদায় করলে কারখানা গুলো সাময়িক ভাবে বন্ধ থাকে। কয়েক মাস যাবৎ তাদের কার্যক্রম ফের শুরু করেছে।
এলাকাবাসীর অভিযোগ, শিষা গালানোর পাশাপাশি এ-সব কারখানায় তামা, পিতল, সিলভার গালানো হয় বলে টোকাই এবং সিচকে চোরের উপদ্রব ও বেড়ে গেছে ।
২০২২ সালে ইউ, এন, ও প্রনব কুমার ঘোষ অভিযান চালিয়ে ষোলঘড়ের কারখানাটি ধ্বংস করে দেন। সম্প্রতি ঐ কারখানাটি সোরহাব আলী নামক জনৈক ব্যক্তি শ্রীনগর মুন্সী গন্জ সড়কের কল্লিগাও গ্রামে স্থাপন করে বহাল তবিয়তে রয়েছেন৷।
বাকী ৩ টি কারখানার অবস্থান হচ্ছে , শ্রীনগর তন্তর সড়কের বাড়ৈগাও নামক স্থানে একটি রুহুল ও অপরটি মাজেদ মিয়ার তত্ত্বাবধানে চলছে । চতুর্থ ভাট্টি কারখানাটি রয়েছে টুনিয়ামান্দ্রা সড়কের পাশে ।
তথ্যানুসন্ধানে জানা যায় , এক সময় এ-সব ঢালাই কারখানা গুলো ডেমরা থানার বিলাঞ্চলে ছিলো। ফসলী জমি ও পরিবেশ বিপর্যয়ের কারণে প্রশাসন জ্বালিয়ে পুরিয়ে ধ্বংস করে দেয়।
এরপর থেকেই সোরহাব আলীর নেতৃত্বে শ্রীনগরের বিভিন্ন ফসলের মাঠ ও জনবসতি এলাকায় গড়ে উঠে পরিবেশ বিধ্বংসী এ-সব অবৈধ কারখানা ।
এ বিষয়ে সোরহাব আলীর কাছে জানতে চাইলে , তিনি বলেন , এমনে ব্যাবসা করতে আহি নাই । জাগামত দিয়া লাইনঘাট বাইন্ধা বইছি। আপনে অহন যান। ছবি ছুবি তুইল্লেননা ।
পরিবেশ বিধ্বংসী এ-সব অবৈধ কারখানার বিরুদ্ধে শ্রীনগর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার পদক্ষেপ সম্পর্কে জানতে চাইলে, মোশারেফ হোসাইন বলেন , বিষয়টি আমার জানা ছিল না। দু’চার দিনের মধ্যেই ব্যাবস্থা নেয়া হবে।