বগুড়ার নারুলী এলাকা থেকে উধাও হওয়া একই পরিবারের ৭ সদস্যের খোঁজ অবশেষে মিলেছে। রাঙ্গামাটি ডিবি পুলিশ তাদের উদ্ধার করে বগুড়া পিবিআইকে হস্তান্তর করে। ৩ জুলাই থেকে নারী শিশু ও কিশোরীসহ একই পরিবারের ৭ জন নিখোঁজ হওয়ায় এ নিয়ে চাঞ্চল্য তৈরি হয়।
বগুড়ার নারুলী পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ তরিকুল ইসলাম রাঙ্গামাটি ডিবি পুলিশের অভিযানে নিখোঁজ নারী ও শিশুকে উদ্ধারেরর বিষয়টি নিশ্চিত করেন। বগুড়া সদর থানা পুলিশ জানিয়েছে পিবিআই রাঙ্গামাটি ডিবি পুলিশের সহযোগিতায় নিখোঁজ ৭ জনকে উদ্ধার করেছে। পুলিশ সুত্র জানায় পারিাবারিক কারণেই তারা বাড়ি ছেড়েছিলেন। বাড়ি ছেড়ে যাওয়াদের মধ্যে ফাতেমা ও রুমি খাতুন তাদের স্বামীদের বিরুদ্ধে মানসিক নির্যাতন ও খারাপ আচারণের কথা জানিয়েছেন। একারণে স্বাবলম্বি হওয়ার জন্য পূর্ব পরিকল্পনা অনুযায়ী তারা সন্তানদের নিয়ে রাঙ্গামাটি জেলার বুড়িরহাট এলাকায় ফাতেমা বেগমের নানার বাড়িতে পালিয়ে গিয়েছিলেন। পুলিশ জানিয়েছে এর আগেও ফাতেমা একই কারণে বাড়ি থেকে পালিয়েছি।
ফাতেমা বেগম তার বড় ও ছোট মেয়ে এবং সন্তান ও নাতিসহ মোট ৭ জন পালিয়ে যায়। ফাতেমা নারুলি পুলিশ ফঁাঁড়িতে পুলিশ সদস্যেদের রান্নার কাজ করতেন। ২ জুলাই তিনি সেখান থেকে ছুটি নিয়ে পরের দিন পরিবারের অন্য সদস্যদের নিয়ে নিখোঁজ হন। এরা হলেন- ফাতেমা বেগম, তার বড় মেয়ে রুমি বেগম, ছোট মেয়ে রুনা খাতুন, ছেলে বিক্রিম আলী, নাতনি বৃষ্টি ও যমজ নাতি হাসান ও হোসেন। ফাতেমার বাড়ি লালমনির হাট জেলায়। তিনি স্বামী সন্তানসহ বগুড়ার নারুলি পূর্ব পাড়াতে থাকতেন। তার বড় মেয়ে জামাই ও সন্তানসহ একই এলাকাতে ভাড়া বাসায় বসবাস করে আসছেন। নিখোঁজ হওয়ার পর এব্যাপারে ফাতেমার স্বামী আবদুর রহমান বগুড়া সদর থানায় জিডি করেন। বগুড়া পুলিশ বিষয়টি তদন্ত করছিল। বগুড়া সদর থানার ওসি সাইহান ওয়ালিউল্লাহ গতকাল দুপুরে জানিয়েছেন, রাঙ্গামাটি থেকে নিখোঁজদের নিয়ে আসা হয়েছে। অন্য দিকে নারুলী ফাঁড়ি পুলিশ জানিয়েছে, সংসারের অভাব অনটনের কারণে রাঙ্গামাটিতে ওই ৭ জন কাজের সন্ধানে গিয়েছিল। নারুলী পুলিশ ফাঁড়ি, রাঙ্গামাটি ডিবি পুলিশ ও পিবিআই সোমবার তাদের উদ্ধার করে গতকাল দুপুরে বগুড়ায় আনা হয়।
বুধবার, ১০ জুলাই ২০২৪
বগুড়ার নারুলী এলাকা থেকে উধাও হওয়া একই পরিবারের ৭ সদস্যের খোঁজ অবশেষে মিলেছে। রাঙ্গামাটি ডিবি পুলিশ তাদের উদ্ধার করে বগুড়া পিবিআইকে হস্তান্তর করে। ৩ জুলাই থেকে নারী শিশু ও কিশোরীসহ একই পরিবারের ৭ জন নিখোঁজ হওয়ায় এ নিয়ে চাঞ্চল্য তৈরি হয়।
বগুড়ার নারুলী পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ তরিকুল ইসলাম রাঙ্গামাটি ডিবি পুলিশের অভিযানে নিখোঁজ নারী ও শিশুকে উদ্ধারেরর বিষয়টি নিশ্চিত করেন। বগুড়া সদর থানা পুলিশ জানিয়েছে পিবিআই রাঙ্গামাটি ডিবি পুলিশের সহযোগিতায় নিখোঁজ ৭ জনকে উদ্ধার করেছে। পুলিশ সুত্র জানায় পারিাবারিক কারণেই তারা বাড়ি ছেড়েছিলেন। বাড়ি ছেড়ে যাওয়াদের মধ্যে ফাতেমা ও রুমি খাতুন তাদের স্বামীদের বিরুদ্ধে মানসিক নির্যাতন ও খারাপ আচারণের কথা জানিয়েছেন। একারণে স্বাবলম্বি হওয়ার জন্য পূর্ব পরিকল্পনা অনুযায়ী তারা সন্তানদের নিয়ে রাঙ্গামাটি জেলার বুড়িরহাট এলাকায় ফাতেমা বেগমের নানার বাড়িতে পালিয়ে গিয়েছিলেন। পুলিশ জানিয়েছে এর আগেও ফাতেমা একই কারণে বাড়ি থেকে পালিয়েছি।
ফাতেমা বেগম তার বড় ও ছোট মেয়ে এবং সন্তান ও নাতিসহ মোট ৭ জন পালিয়ে যায়। ফাতেমা নারুলি পুলিশ ফঁাঁড়িতে পুলিশ সদস্যেদের রান্নার কাজ করতেন। ২ জুলাই তিনি সেখান থেকে ছুটি নিয়ে পরের দিন পরিবারের অন্য সদস্যদের নিয়ে নিখোঁজ হন। এরা হলেন- ফাতেমা বেগম, তার বড় মেয়ে রুমি বেগম, ছোট মেয়ে রুনা খাতুন, ছেলে বিক্রিম আলী, নাতনি বৃষ্টি ও যমজ নাতি হাসান ও হোসেন। ফাতেমার বাড়ি লালমনির হাট জেলায়। তিনি স্বামী সন্তানসহ বগুড়ার নারুলি পূর্ব পাড়াতে থাকতেন। তার বড় মেয়ে জামাই ও সন্তানসহ একই এলাকাতে ভাড়া বাসায় বসবাস করে আসছেন। নিখোঁজ হওয়ার পর এব্যাপারে ফাতেমার স্বামী আবদুর রহমান বগুড়া সদর থানায় জিডি করেন। বগুড়া পুলিশ বিষয়টি তদন্ত করছিল। বগুড়া সদর থানার ওসি সাইহান ওয়ালিউল্লাহ গতকাল দুপুরে জানিয়েছেন, রাঙ্গামাটি থেকে নিখোঁজদের নিয়ে আসা হয়েছে। অন্য দিকে নারুলী ফাঁড়ি পুলিশ জানিয়েছে, সংসারের অভাব অনটনের কারণে রাঙ্গামাটিতে ওই ৭ জন কাজের সন্ধানে গিয়েছিল। নারুলী পুলিশ ফাঁড়ি, রাঙ্গামাটি ডিবি পুলিশ ও পিবিআই সোমবার তাদের উদ্ধার করে গতকাল দুপুরে বগুড়ায় আনা হয়।