রংপুরে কোটা সংস্কার আন্দোলন চলাকালে সংঘর্ষ ও মৃত্যুর ঘটনায় রংপুর মহানগর পুলিশ একটি চার সদস্যের অনুসন্ধান কমিটি গঠন করেছে। এই কমিটি কোটা সংস্কার আন্দোলনকারীদের সঙ্গে পুলিশ ও ছাত্রলীগের সংঘর্ষের সময় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী আবু সাঈদের মৃত্যুর ঘটনাটিও খতিয়ে দেখবে।
বুধবার বিকেলে রংপুর মহানগর পুলিশ কমিশনার মো. মনিরুজ্জামান জানান, কমিটির প্রধান করা হয়েছে অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (প্রশাসন ও অর্থ) মো. সায়ফুজ্জামান ফারুকীকে। কমিটিকে সাত কার্যদিবসের মধ্যে প্রতিবেদন জমা দিতে বলা হয়েছে।
আবু সাঈদের মৃত্যুর ঘটনাকে কেন্দ্র করে কমিটি গঠন করা হয়েছে কি না জানতে চাইলে কমিশনার বলেন, “টোটাল ঘটনা নিয়ে আমরা একটি অনুসন্ধান কমিটি করেছি। মৃত্যুর ঘটনাসহ সার্বিক বিষয় কমিটি অনুসন্ধান করবে।”
মঙ্গলবার দুপুর ১টার দিকে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা রংপুর জেলা স্কুল মোড় থেকে মিছিল বের করে। লালবাগ খামার মোড়ে আরেকটি মিছিল তাদের সঙ্গে যোগ দেয় এবং রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ১ নম্বর ফটক দিয়ে ক্যাম্পাসে ঢোকার চেষ্টা করে।
এসময় ছাত্রলীগের সঙ্গে ধাওয়া পাল্টা ধাওয়া চলাকালে পুলিশের সঙ্গেও শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ বাঁধে। এতে আবু সাঈদসহ পুলিশ ও বেশ কয়েকজন শিক্ষার্থী আহত হন। আহতদের রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হলে আবু সাঈদের চিকিৎসা শুরুর আগেই তাকে মৃত ঘোষণা করেন কর্তব্যরত চিকিৎসক।
বুধবার রংপুরের পীরগঞ্জ উপজেলার মদনখালী ইউনিয়নের বাবনপুর গ্রামে জাফরপাড়া মাদরাসা মাঠে সাঈদের জানাজা অনুষ্ঠিত হয় এবং পরে পারিবারিক কবরস্থানে তাকে দাফন করা হয়।
বুধবার, ১৭ জুলাই ২০২৪
রংপুরে কোটা সংস্কার আন্দোলন চলাকালে সংঘর্ষ ও মৃত্যুর ঘটনায় রংপুর মহানগর পুলিশ একটি চার সদস্যের অনুসন্ধান কমিটি গঠন করেছে। এই কমিটি কোটা সংস্কার আন্দোলনকারীদের সঙ্গে পুলিশ ও ছাত্রলীগের সংঘর্ষের সময় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী আবু সাঈদের মৃত্যুর ঘটনাটিও খতিয়ে দেখবে।
বুধবার বিকেলে রংপুর মহানগর পুলিশ কমিশনার মো. মনিরুজ্জামান জানান, কমিটির প্রধান করা হয়েছে অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (প্রশাসন ও অর্থ) মো. সায়ফুজ্জামান ফারুকীকে। কমিটিকে সাত কার্যদিবসের মধ্যে প্রতিবেদন জমা দিতে বলা হয়েছে।
আবু সাঈদের মৃত্যুর ঘটনাকে কেন্দ্র করে কমিটি গঠন করা হয়েছে কি না জানতে চাইলে কমিশনার বলেন, “টোটাল ঘটনা নিয়ে আমরা একটি অনুসন্ধান কমিটি করেছি। মৃত্যুর ঘটনাসহ সার্বিক বিষয় কমিটি অনুসন্ধান করবে।”
মঙ্গলবার দুপুর ১টার দিকে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা রংপুর জেলা স্কুল মোড় থেকে মিছিল বের করে। লালবাগ খামার মোড়ে আরেকটি মিছিল তাদের সঙ্গে যোগ দেয় এবং রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ১ নম্বর ফটক দিয়ে ক্যাম্পাসে ঢোকার চেষ্টা করে।
এসময় ছাত্রলীগের সঙ্গে ধাওয়া পাল্টা ধাওয়া চলাকালে পুলিশের সঙ্গেও শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ বাঁধে। এতে আবু সাঈদসহ পুলিশ ও বেশ কয়েকজন শিক্ষার্থী আহত হন। আহতদের রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হলে আবু সাঈদের চিকিৎসা শুরুর আগেই তাকে মৃত ঘোষণা করেন কর্তব্যরত চিকিৎসক।
বুধবার রংপুরের পীরগঞ্জ উপজেলার মদনখালী ইউনিয়নের বাবনপুর গ্রামে জাফরপাড়া মাদরাসা মাঠে সাঈদের জানাজা অনুষ্ঠিত হয় এবং পরে পারিবারিক কবরস্থানে তাকে দাফন করা হয়।