কক্সবাজারের টেকনাফের বাহারছড়া ইউনিয়নের নোয়াখালীপাড়া সমুদ্র উপকূলীয় এলাকায় মিয়ানমার থেকে পালিয়ে এলো ৫ রোহিঙ্গা। বুধবার (১৭ জুলাই) বিকেলে ট্রলার নিয়ে বঙ্গোপসাগর অতিক্রম করে দুই নারীসহ ৫ রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ করেন৷
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন টেকনাফের বাহারছড়া পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের পরিদর্শক মো. ছমি উদ্দিন।
তিনি বলেন, বিকেলে স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান এসব রোহিঙ্গাদের আটক করেন। নোয়াখালীপাড়ার ঘাট থেকে এই পাঁচ রোহিঙ্গাকে আটক করা হয়।
বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে। এ বিষয়ে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে বলে তিনি জানান।
জানাগেছে, অনুপ্রবেশকারী এসব রোহিঙ্গারা মিয়ানমারের আলিপাড়ার বাসিন্দা। তারা রাত ৩টার দিকে ট্রলারে উঠে। ঘাটে পৌঁছার পর ট্রলার রেখে দালালরা পালিয়ে গেছে।
আটক রোহিঙ্গারা হলেন আলিপাড়ার হারুনের ছেলে এনামুল হাছান, একরাম উল্লাহর ছেলে মোশাররফ, একরামের স্ত্রী ওমমুল কাইর, একরামের ছেলে মোফশ্শর এবং আবু বক্করের স্ত্রী শাহনাজ।
টেকনাফ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. আদনান চৌধুরী বলেন, পাঁচ রোহিঙ্গাকে বিজিবি হেফাজতে নেওয়া হয়েছে। তাদের বিষয়ে পরবর্তী ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।
একই সঙ্গে ট্রলারটি জব্দ করা হয়েছে জানিয়ে তিনি বলেন, রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশে সহায়তাকারী ট্রলার মালিক, চালকসহ দালালদের চিহ্নিত করে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে। মিয়ানমারের সংঘাতের জের ধরে সীমান্ত দিয়ে কোনো প্রকার অনুপ্রবেশ করতে দেওয়া হবে না।
বুধবার, ১৭ জুলাই ২০২৪
কক্সবাজারের টেকনাফের বাহারছড়া ইউনিয়নের নোয়াখালীপাড়া সমুদ্র উপকূলীয় এলাকায় মিয়ানমার থেকে পালিয়ে এলো ৫ রোহিঙ্গা। বুধবার (১৭ জুলাই) বিকেলে ট্রলার নিয়ে বঙ্গোপসাগর অতিক্রম করে দুই নারীসহ ৫ রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ করেন৷
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন টেকনাফের বাহারছড়া পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের পরিদর্শক মো. ছমি উদ্দিন।
তিনি বলেন, বিকেলে স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান এসব রোহিঙ্গাদের আটক করেন। নোয়াখালীপাড়ার ঘাট থেকে এই পাঁচ রোহিঙ্গাকে আটক করা হয়।
বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে। এ বিষয়ে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে বলে তিনি জানান।
জানাগেছে, অনুপ্রবেশকারী এসব রোহিঙ্গারা মিয়ানমারের আলিপাড়ার বাসিন্দা। তারা রাত ৩টার দিকে ট্রলারে উঠে। ঘাটে পৌঁছার পর ট্রলার রেখে দালালরা পালিয়ে গেছে।
আটক রোহিঙ্গারা হলেন আলিপাড়ার হারুনের ছেলে এনামুল হাছান, একরাম উল্লাহর ছেলে মোশাররফ, একরামের স্ত্রী ওমমুল কাইর, একরামের ছেলে মোফশ্শর এবং আবু বক্করের স্ত্রী শাহনাজ।
টেকনাফ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. আদনান চৌধুরী বলেন, পাঁচ রোহিঙ্গাকে বিজিবি হেফাজতে নেওয়া হয়েছে। তাদের বিষয়ে পরবর্তী ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।
একই সঙ্গে ট্রলারটি জব্দ করা হয়েছে জানিয়ে তিনি বলেন, রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশে সহায়তাকারী ট্রলার মালিক, চালকসহ দালালদের চিহ্নিত করে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে। মিয়ানমারের সংঘাতের জের ধরে সীমান্ত দিয়ে কোনো প্রকার অনুপ্রবেশ করতে দেওয়া হবে না।