রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্র হত্যার প্রতিবাদে শিক্ষক নেটওয়ার্কের আয়োজন করা মৌন মিছিল থেকে শিক্ষার্থীদের জোর করে তুলে নেওয়ার চেষ্টা করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের বুদ্ধিজীবী স্মৃতিফলকের সামনে এ ঘটনা ঘটে। শিক্ষকদের বাধার মুখে পুলিশ শিক্ষার্থীদের আটক করতে ব্যর্থ হয়। এ ঘটনার পর থেকে ক্যাম্পাসে থমথমে পরিস্থিতি বিরাজ করছে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, ছাত্র জনতার খুনিদের প্রতিহত করুন ষব্যানারে মুখে ও মাথায় লাল কাপড় বেঁধে শিক্ষক নেটওয়ার্ক বুদ্ধিজীবী স্মৃতিফলকের সামনে অবস্থান নেয়। সেখানে তাদের সঙ্গে বৈষম্যবিরোধী শিক্ষার্থীরাও যোগ দেন। শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের চলমান অবস্থান কর্মসূচিতে পুলিশ অতর্কিত হামলা চালায় বলে অভিযোগ।
শিক্ষার্থীদের ভাষ্য, এ সময় পাঁচজন ছাত্রকে আটক করে নিয়ে যাওয়ার পথে শিক্ষকরা তাদের ছিনিয়ে নেন। পরে শিক্ষকদের পাহারায় শিক্ষার্থীরা ক্যাম্পাস ত্যাগ করেন। শিক্ষকেরা এ ঘটনার তীব্র প্রতিবাদ জানান।
আন্দোলনে অংশ নেওয়া আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ (এআইইউবি) এর শিক্ষার্থী সাফিউল ইসলাম অনিক বলেন, “কর্মসূচি শেষে শিক্ষকদের অনুরোধ করেছিলাম তারা যেন আমাদের ক্যাম্পাসের গেটের বাইরে দিয়ে নিয়ে আসেন। সে অনুযায়ী শিক্ষকরা আমাদের গেটের দিকে নিয়ে যাচ্ছিলেন। এ সময় পুলিশ এসে আমাকেসহ পাঁচজন শিক্ষার্থীকে ধরে চেং-দোলা করে নিয়ে যাচ্ছিল। পরে শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা পুলিশের কাছ থেকে আমাদের ছিনিয়ে নেয়।”
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের অধ্যাপক আবদুল্লাহ আল মামুন বলেন, “শিক্ষকদের মৌন মিছিলে ছাত্ররা অংশ নেয়। এ সময় সাদা পোশাকে অস্ত্রধারী কিছু লোকজন তাদের ওপর হামলা করে। কিন্তু তারা কারা, সেটা আমরা জানি না।”
শিক্ষার্থীদের তুলে নেওয়ার চেষ্টা হয়েছিল কিনা জানতে চাইলে রাজশাহী মেট্রোপলিটন পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার হেমায়েতুল ইসলাম বলেন, ছাত্ররা তাদের সঙ্গে আগে বাকবিতণ্ডায় জড়িয়েছিল। জিজ্ঞাসাবাদের জন্য কয়েকজনকে আটক করা হয়েছিল, পরে তাদের ছেড়ে দেওয়া হয়েছে।
বৃহস্পতিবার, ০১ আগস্ট ২০২৪
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্র হত্যার প্রতিবাদে শিক্ষক নেটওয়ার্কের আয়োজন করা মৌন মিছিল থেকে শিক্ষার্থীদের জোর করে তুলে নেওয়ার চেষ্টা করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের বুদ্ধিজীবী স্মৃতিফলকের সামনে এ ঘটনা ঘটে। শিক্ষকদের বাধার মুখে পুলিশ শিক্ষার্থীদের আটক করতে ব্যর্থ হয়। এ ঘটনার পর থেকে ক্যাম্পাসে থমথমে পরিস্থিতি বিরাজ করছে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, ছাত্র জনতার খুনিদের প্রতিহত করুন ষব্যানারে মুখে ও মাথায় লাল কাপড় বেঁধে শিক্ষক নেটওয়ার্ক বুদ্ধিজীবী স্মৃতিফলকের সামনে অবস্থান নেয়। সেখানে তাদের সঙ্গে বৈষম্যবিরোধী শিক্ষার্থীরাও যোগ দেন। শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের চলমান অবস্থান কর্মসূচিতে পুলিশ অতর্কিত হামলা চালায় বলে অভিযোগ।
শিক্ষার্থীদের ভাষ্য, এ সময় পাঁচজন ছাত্রকে আটক করে নিয়ে যাওয়ার পথে শিক্ষকরা তাদের ছিনিয়ে নেন। পরে শিক্ষকদের পাহারায় শিক্ষার্থীরা ক্যাম্পাস ত্যাগ করেন। শিক্ষকেরা এ ঘটনার তীব্র প্রতিবাদ জানান।
আন্দোলনে অংশ নেওয়া আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ (এআইইউবি) এর শিক্ষার্থী সাফিউল ইসলাম অনিক বলেন, “কর্মসূচি শেষে শিক্ষকদের অনুরোধ করেছিলাম তারা যেন আমাদের ক্যাম্পাসের গেটের বাইরে দিয়ে নিয়ে আসেন। সে অনুযায়ী শিক্ষকরা আমাদের গেটের দিকে নিয়ে যাচ্ছিলেন। এ সময় পুলিশ এসে আমাকেসহ পাঁচজন শিক্ষার্থীকে ধরে চেং-দোলা করে নিয়ে যাচ্ছিল। পরে শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা পুলিশের কাছ থেকে আমাদের ছিনিয়ে নেয়।”
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের অধ্যাপক আবদুল্লাহ আল মামুন বলেন, “শিক্ষকদের মৌন মিছিলে ছাত্ররা অংশ নেয়। এ সময় সাদা পোশাকে অস্ত্রধারী কিছু লোকজন তাদের ওপর হামলা করে। কিন্তু তারা কারা, সেটা আমরা জানি না।”
শিক্ষার্থীদের তুলে নেওয়ার চেষ্টা হয়েছিল কিনা জানতে চাইলে রাজশাহী মেট্রোপলিটন পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার হেমায়েতুল ইসলাম বলেন, ছাত্ররা তাদের সঙ্গে আগে বাকবিতণ্ডায় জড়িয়েছিল। জিজ্ঞাসাবাদের জন্য কয়েকজনকে আটক করা হয়েছিল, পরে তাদের ছেড়ে দেওয়া হয়েছে।