পাহাড়ি ঢলে সৃষ্ট বন্যার পানিতে রাঙামাটির বাঘাইছড়ি উপজেলার বাঘাইহাট ও মাচালংয়ের সড়ক তলিয়ে গেছে, ফলে সাজেক ভ্যালিতে প্রায় তিন শতাধিক পর্যটক আটকা পড়েছেন।
শনিবার সকালে সাজেক রিসোর্ট কটেজ মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক রাহুল চাকমা জানান, কয়েকদিনের টানা বৃষ্টির ফলে উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে সড়কে পানি উঠেছে। ফলে খাগড়াছড়ির সঙ্গে সাজেকের যান চলাচল বন্ধ রয়েছে।
তিনি বলেন, “শনিবার সকালে সাজেক থেকে কোনো গাড়ি ছেড়ে যায়নি এবং খাগড়াছড়ি থেকেও কোনো গাড়ি সাজেক আসেনি। ফলে শুক্রবার সাজেকে আসা ৩৪০-৩৫০ জন পর্যটক বর্তমানে সাজেকে আটকা পড়েছেন।”
সাজেক হিলভিউ রিসোর্টের সত্ত্বাধিকারী ইন্দ্রজিৎ চাকমা বলেন, “পর্যটকরা বর্তমানে সাজেকে ঘুরে ফিরে সময় কাটাচ্ছেন। কোনো অসুবিধা নেই। পানি কমলে হয়তো বিকালে পর্যটকরা চলে যেতে পারবেন।”
সাজেক-খাগড়াছড়ি কাউন্টারের লাইনম্যান সৈকত চাকমা জানান, বিভিন্ন স্থানে বন্যার পানিতে ডুবে যাওয়ায় খাগড়াছড়ি থেকে সাজেকের উদ্দেশ্যে কোনো গাড়ি ছেড়ে যায়নি এবং সাজেক থেকেও কোনো গাড়ি আসেনি। তবে শনিবার সকাল থেকে বৃষ্টিপাত বন্ধ রয়েছে। তিনি আশা প্রকাশ করেন, সড়ক থেকে পানি নেমে গেলে বিকালে যান চলাচল স্বাভাবিক হবে।
শনিবার, ০৩ আগস্ট ২০২৪
পাহাড়ি ঢলে সৃষ্ট বন্যার পানিতে রাঙামাটির বাঘাইছড়ি উপজেলার বাঘাইহাট ও মাচালংয়ের সড়ক তলিয়ে গেছে, ফলে সাজেক ভ্যালিতে প্রায় তিন শতাধিক পর্যটক আটকা পড়েছেন।
শনিবার সকালে সাজেক রিসোর্ট কটেজ মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক রাহুল চাকমা জানান, কয়েকদিনের টানা বৃষ্টির ফলে উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে সড়কে পানি উঠেছে। ফলে খাগড়াছড়ির সঙ্গে সাজেকের যান চলাচল বন্ধ রয়েছে।
তিনি বলেন, “শনিবার সকালে সাজেক থেকে কোনো গাড়ি ছেড়ে যায়নি এবং খাগড়াছড়ি থেকেও কোনো গাড়ি সাজেক আসেনি। ফলে শুক্রবার সাজেকে আসা ৩৪০-৩৫০ জন পর্যটক বর্তমানে সাজেকে আটকা পড়েছেন।”
সাজেক হিলভিউ রিসোর্টের সত্ত্বাধিকারী ইন্দ্রজিৎ চাকমা বলেন, “পর্যটকরা বর্তমানে সাজেকে ঘুরে ফিরে সময় কাটাচ্ছেন। কোনো অসুবিধা নেই। পানি কমলে হয়তো বিকালে পর্যটকরা চলে যেতে পারবেন।”
সাজেক-খাগড়াছড়ি কাউন্টারের লাইনম্যান সৈকত চাকমা জানান, বিভিন্ন স্থানে বন্যার পানিতে ডুবে যাওয়ায় খাগড়াছড়ি থেকে সাজেকের উদ্দেশ্যে কোনো গাড়ি ছেড়ে যায়নি এবং সাজেক থেকেও কোনো গাড়ি আসেনি। তবে শনিবার সকাল থেকে বৃষ্টিপাত বন্ধ রয়েছে। তিনি আশা প্রকাশ করেন, সড়ক থেকে পানি নেমে গেলে বিকালে যান চলাচল স্বাভাবিক হবে।