সকাল থেকেই উত্তাল ছিল ব্রাহ্মণবাড়িয়া। জেলার আশুগঞ্জ, আখাউড়া,কসবা, নবিনগর ,নাসিরনগর,বিজয়নগর,সরাইল কোট্টা পাড়া বিশ্বরোড় মোড়, শহররে বিরাসার, কালীবাড়ী মোড় , পৌর মার্কেট এলাকাসহ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ জায়গায় অবস্থান নেয় আন্দোলনকারীরা।
পরে তাদেরকে আওয়ামী লীগ,যুবলীগ, ছাত্রলীগ কর্মীরা লাঠি ,দা ,অস্ত্র নিয়ে প্রতিহত করতে দেখা যায়।
এসময় বিভিন্ন জায়গায় আন্দোলনকারীদের সাথে আওয়ামীলীগ,যুবলীগ, ছাত্রলীগ কর্মীদের সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
এতে গুলিবিদ্ধ হয়েছেন রাশেদ ও দ্বীন ইসলাম নামেক দুইজন এবং আহত হয়েছেন ৩৫ জন। গুলিবিদ্ধ ব্যক্তিকে ঢাকা মেডিকেলে রেফার করা হয়েছে । আহতরা জেলা সদর হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছেন। অনেকে প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়ে বাড়ি চলে গেছেন।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেনারেল হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক সাকাওয়াত হোসেন বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
সংঘর্ষের সময় ককটেল বিস্ফোরণের আওয়াজে চারদিকে আতংক ছড়িয়ে পরলে , পথচারীরা নিরাপদ আশ্রয়ের জন্য এদিকে সেদিকে ছুটাতে থাকে। ভাংচুর করা হয় দোকানপাটও । এসময় নিরাপত্তার জন্য ব্যবসায়ীরা দোকানপাট বন্ধ দেন। শহরে গাড়ি চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। তবে সীমিত গাড়ি চলাচল ছিল মহাসড়কে ।
সকাল থেকে শহররে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টে আওয়ামীলীগ,যুবলীগ, ছাত্রলীগ কর্মীরা অবস্থান নিলেও দুপুরের দিকে আন্দোলনকারীদের সাথে মাঠে নামতে দেখা যায় ছাত্রদল , যুবদলসহ জেলা বিএনপির সিনিয়র নেতাকর্মীদের। তারা আন্দোলনকারীদের সাথে নিয়ে শহরের কালীবাড়ি মোড় এলাকা দখলে নেয়।
তারপর দুপুর ৩ টার দিকে শহরের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টে থেকে মিছিল নিয়ে বের হয়ে ছাত্রলীগ, যুবলীগ কর্মীদের ধাওয়া দিয়ে শহরের বিভিন্ন এলাকা দখলে নিয়ে নেয় আন্দোলনকারীরা।
দুপুর ৪ টা নাগাদ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা শহররে টি এ রোড় এলাকায় আওয়ামী লীগ,যুবলীগ, ছাত্রলীগ কর্মীদের সাথে আন্দোলনকারীদের সংঘর্ষ চলছিল।
রোববার, ০৪ আগস্ট ২০২৪
সকাল থেকেই উত্তাল ছিল ব্রাহ্মণবাড়িয়া। জেলার আশুগঞ্জ, আখাউড়া,কসবা, নবিনগর ,নাসিরনগর,বিজয়নগর,সরাইল কোট্টা পাড়া বিশ্বরোড় মোড়, শহররে বিরাসার, কালীবাড়ী মোড় , পৌর মার্কেট এলাকাসহ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ জায়গায় অবস্থান নেয় আন্দোলনকারীরা।
পরে তাদেরকে আওয়ামী লীগ,যুবলীগ, ছাত্রলীগ কর্মীরা লাঠি ,দা ,অস্ত্র নিয়ে প্রতিহত করতে দেখা যায়।
এসময় বিভিন্ন জায়গায় আন্দোলনকারীদের সাথে আওয়ামীলীগ,যুবলীগ, ছাত্রলীগ কর্মীদের সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
এতে গুলিবিদ্ধ হয়েছেন রাশেদ ও দ্বীন ইসলাম নামেক দুইজন এবং আহত হয়েছেন ৩৫ জন। গুলিবিদ্ধ ব্যক্তিকে ঢাকা মেডিকেলে রেফার করা হয়েছে । আহতরা জেলা সদর হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছেন। অনেকে প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়ে বাড়ি চলে গেছেন।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেনারেল হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক সাকাওয়াত হোসেন বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
সংঘর্ষের সময় ককটেল বিস্ফোরণের আওয়াজে চারদিকে আতংক ছড়িয়ে পরলে , পথচারীরা নিরাপদ আশ্রয়ের জন্য এদিকে সেদিকে ছুটাতে থাকে। ভাংচুর করা হয় দোকানপাটও । এসময় নিরাপত্তার জন্য ব্যবসায়ীরা দোকানপাট বন্ধ দেন। শহরে গাড়ি চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। তবে সীমিত গাড়ি চলাচল ছিল মহাসড়কে ।
সকাল থেকে শহররে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টে আওয়ামীলীগ,যুবলীগ, ছাত্রলীগ কর্মীরা অবস্থান নিলেও দুপুরের দিকে আন্দোলনকারীদের সাথে মাঠে নামতে দেখা যায় ছাত্রদল , যুবদলসহ জেলা বিএনপির সিনিয়র নেতাকর্মীদের। তারা আন্দোলনকারীদের সাথে নিয়ে শহরের কালীবাড়ি মোড় এলাকা দখলে নেয়।
তারপর দুপুর ৩ টার দিকে শহরের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টে থেকে মিছিল নিয়ে বের হয়ে ছাত্রলীগ, যুবলীগ কর্মীদের ধাওয়া দিয়ে শহরের বিভিন্ন এলাকা দখলে নিয়ে নেয় আন্দোলনকারীরা।
দুপুর ৪ টা নাগাদ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা শহররে টি এ রোড় এলাকায় আওয়ামী লীগ,যুবলীগ, ছাত্রলীগ কর্মীদের সাথে আন্দোলনকারীদের সংঘর্ষ চলছিল।