পাবনায় আন্দোলনকারীদের বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ চলাকালে সংঘর্ষের মধ্যে গুলি চালানোর ঘটনা ঘটেছে। রোববার দুপুরে শহরের ট্রাফিক মোড়ে এই ঘটনায় তিনজন নিহত হয়েছেন। পাবনা জেনারেল হাসপাতালের সহকারী পরিচালক ডা. রফিকুল হাসান মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
এ ঘটনায় আরও ৩৪ জন গুলিবিদ্ধসহ অর্ধশতাধিক আহত হয়েছেন। পাবনা সরকারি এডওয়ার্ড কলেজের ছাত্র-ছাত্রীদের দাবিতে বেলা ১১টার দিকে বিক্ষোভ শুরু হয়। আন্দোলনকারীরা শহরের ট্রাফিক মোড় এলাকায় পৌঁছালে পুলিশের বাধার মুখে পড়ে।
এক পর্যায়ে বেলা ১২টার দিকে ট্রাফিক মোড় এলাকায় আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের সঙ্গে আওয়ামী লীগের কর্মীদের ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া শুরু হয়। এ সময় একদল ব্যক্তি আন্দোলনকারীদের ওপর গুলি চালায়। এতে ৩৭ জন গুলিবিদ্ধ হন। পরে গুলিবিদ্ধদের উদ্ধার করে পাবনা জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তিনজনকে মৃত ঘোষণা করেন।
হাসপাতালের সহকারী পরিচালক রফিকুল হাসান বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমতে বলেন, “গুলিবিদ্ধ দুইজনকে হাসপাতালে আনার পর তারা মারা যান। আর একজনকে মৃত অবস্থায় আনা হয়েছিল। গুলিবিদ্ধ আরও ৩৪ জনের চিকিৎসা চলছে। এছাড়া আরও অনেকেই আহত হয়েছে।”
নিহতরা হলেন- চর বলরামপুরের বাসিন্দা পাবনা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের শিক্ষার্থী জাহিদুল ইসলাম (২১), হাজিরহাট ব্রজনাথপুরের বাসিন্দা মাহবুবুর রহমান (২২) ও এডওয়ার্ড কলেজের শিক্ষার্থী ফাহিম হোসেন (১৭)।
বেলা সাড়ে ৪টার দিকে পাবনার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মাসুদ আলম বলেন, “একজনকে মৃত অবস্থায় হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে। চিকিৎসাধীন অবস্থায় হাসপাতালে মারা গেছেন আরও দুজন। তবে এখন পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রয়েছে ।”
রোববার, ০৪ আগস্ট ২০২৪
পাবনায় আন্দোলনকারীদের বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ চলাকালে সংঘর্ষের মধ্যে গুলি চালানোর ঘটনা ঘটেছে। রোববার দুপুরে শহরের ট্রাফিক মোড়ে এই ঘটনায় তিনজন নিহত হয়েছেন। পাবনা জেনারেল হাসপাতালের সহকারী পরিচালক ডা. রফিকুল হাসান মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
এ ঘটনায় আরও ৩৪ জন গুলিবিদ্ধসহ অর্ধশতাধিক আহত হয়েছেন। পাবনা সরকারি এডওয়ার্ড কলেজের ছাত্র-ছাত্রীদের দাবিতে বেলা ১১টার দিকে বিক্ষোভ শুরু হয়। আন্দোলনকারীরা শহরের ট্রাফিক মোড় এলাকায় পৌঁছালে পুলিশের বাধার মুখে পড়ে।
এক পর্যায়ে বেলা ১২টার দিকে ট্রাফিক মোড় এলাকায় আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের সঙ্গে আওয়ামী লীগের কর্মীদের ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া শুরু হয়। এ সময় একদল ব্যক্তি আন্দোলনকারীদের ওপর গুলি চালায়। এতে ৩৭ জন গুলিবিদ্ধ হন। পরে গুলিবিদ্ধদের উদ্ধার করে পাবনা জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তিনজনকে মৃত ঘোষণা করেন।
হাসপাতালের সহকারী পরিচালক রফিকুল হাসান বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমতে বলেন, “গুলিবিদ্ধ দুইজনকে হাসপাতালে আনার পর তারা মারা যান। আর একজনকে মৃত অবস্থায় আনা হয়েছিল। গুলিবিদ্ধ আরও ৩৪ জনের চিকিৎসা চলছে। এছাড়া আরও অনেকেই আহত হয়েছে।”
নিহতরা হলেন- চর বলরামপুরের বাসিন্দা পাবনা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের শিক্ষার্থী জাহিদুল ইসলাম (২১), হাজিরহাট ব্রজনাথপুরের বাসিন্দা মাহবুবুর রহমান (২২) ও এডওয়ার্ড কলেজের শিক্ষার্থী ফাহিম হোসেন (১৭)।
বেলা সাড়ে ৪টার দিকে পাবনার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মাসুদ আলম বলেন, “একজনকে মৃত অবস্থায় হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে। চিকিৎসাধীন অবস্থায় হাসপাতালে মারা গেছেন আরও দুজন। তবে এখন পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রয়েছে ।”