যশোর জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পুলিশের সুরতহাল প্রতিবেদনের অভাবে পাঁচটি লাশ পড়ে রয়েছে। হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক হারুন-অর-রশিদ জানিয়েছেন, ময়নাতদন্তের জন্য পুলিশের সুরতহাল প্রতিবেদন প্রয়োজন। পুলিশ এই প্রতিবেদনসহ চিঠি দেয়ার পর ময়নাতদন্ত করা হয়। কিন্তু পুলিশ কয়েক দিন ধরে অনুপস্থিত থাকায় এই কাজ থেমে আছে। জেলা প্রশাসক এবং পুলিশ সুপারকে বিষয়টি জানানো হয়েছে, তবে এখনও সমস্যার সমাধান হয়নি।
হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক আরও জানিয়েছেন, ময়নাতদন্তের অভাবে মর্গে থাকা লাশগুলির মধ্যে রয়েছে: যশোর কারাগারের একজন কয়েদি, একটি হত্যা মামলার শিকার, ৫ জুলাই যশোরের হোটেল জাবীর ইন্টারন্যাশনালে আগুনে নিহত ব্যক্তি এবং তিনটি বেওয়ারিস লাশ।
পুলিশের মহাপরিদর্শকের নির্দেশনায় ২৪ ঘণ্টার মধ্যে কাজে যোগ দিতে বলা হলেও বৃহস্পতিবার যশোরে পুলিশের দেখা মিলছে না। রাস্তায় ট্রাফিক পুলিশের দায়িত্ব পালন করছেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কর্মী, রোভার স্কাউট এবং বিএনসিস কর্মীরা, এবং তালাবদ্ধ যশোর কোতোয়ালি থানা পাহারা দিচ্ছেন আনসার সদস্যরা। পুলিশের অভাবে অপরাধীরা তৎপর হয়ে উঠছে। বুধবার গভীর রাতে শহরের চিত্রা মোড়ে ম্যাগপাই হোটেলে লুটের সময় কয়েকজনকে ধাওয়া করে স্বেচ্ছাসেবকের দায়িত্ব পালনকারী যুবকেরা, এবং দুজনকে আটক করা হয়।
যশোরের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার বেলাল হোসাইন জানিয়েছেন, গণঅভ্যুত্থানে অনেক শিক্ষার্থীসহ পুলিশ সদস্যরাও নিহত হয়েছেন। অধস্তন পুলিশ সদস্যরা ১১ দফা দাবিতে কর্মবিরতি করছেন। আইজিপি মহোদয় তাদের দাবি বিবেচনার কথা বলেছেন এবং কাজে যোগ দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন। সেই অনুযায়ী পুলিশ কাজে ফেরার প্রস্তুতি নিচ্ছে।
শুক্রবার, ০৯ আগস্ট ২০২৪
যশোর জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পুলিশের সুরতহাল প্রতিবেদনের অভাবে পাঁচটি লাশ পড়ে রয়েছে। হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক হারুন-অর-রশিদ জানিয়েছেন, ময়নাতদন্তের জন্য পুলিশের সুরতহাল প্রতিবেদন প্রয়োজন। পুলিশ এই প্রতিবেদনসহ চিঠি দেয়ার পর ময়নাতদন্ত করা হয়। কিন্তু পুলিশ কয়েক দিন ধরে অনুপস্থিত থাকায় এই কাজ থেমে আছে। জেলা প্রশাসক এবং পুলিশ সুপারকে বিষয়টি জানানো হয়েছে, তবে এখনও সমস্যার সমাধান হয়নি।
হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক আরও জানিয়েছেন, ময়নাতদন্তের অভাবে মর্গে থাকা লাশগুলির মধ্যে রয়েছে: যশোর কারাগারের একজন কয়েদি, একটি হত্যা মামলার শিকার, ৫ জুলাই যশোরের হোটেল জাবীর ইন্টারন্যাশনালে আগুনে নিহত ব্যক্তি এবং তিনটি বেওয়ারিস লাশ।
পুলিশের মহাপরিদর্শকের নির্দেশনায় ২৪ ঘণ্টার মধ্যে কাজে যোগ দিতে বলা হলেও বৃহস্পতিবার যশোরে পুলিশের দেখা মিলছে না। রাস্তায় ট্রাফিক পুলিশের দায়িত্ব পালন করছেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কর্মী, রোভার স্কাউট এবং বিএনসিস কর্মীরা, এবং তালাবদ্ধ যশোর কোতোয়ালি থানা পাহারা দিচ্ছেন আনসার সদস্যরা। পুলিশের অভাবে অপরাধীরা তৎপর হয়ে উঠছে। বুধবার গভীর রাতে শহরের চিত্রা মোড়ে ম্যাগপাই হোটেলে লুটের সময় কয়েকজনকে ধাওয়া করে স্বেচ্ছাসেবকের দায়িত্ব পালনকারী যুবকেরা, এবং দুজনকে আটক করা হয়।
যশোরের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার বেলাল হোসাইন জানিয়েছেন, গণঅভ্যুত্থানে অনেক শিক্ষার্থীসহ পুলিশ সদস্যরাও নিহত হয়েছেন। অধস্তন পুলিশ সদস্যরা ১১ দফা দাবিতে কর্মবিরতি করছেন। আইজিপি মহোদয় তাদের দাবি বিবেচনার কথা বলেছেন এবং কাজে যোগ দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন। সেই অনুযায়ী পুলিশ কাজে ফেরার প্রস্তুতি নিচ্ছে।