ঠাকুরগাঁওয়ের বালিয়াডাঙ্গী উপজেলার কোটপাড়া সীমান্তে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী-বিএসএফের গুলিতে এক বাংলাদেশি যুবক গুরুতর আহত হয়েছেন।
উপজেলার আমজানখোর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আকালু জানান, শনিবার বেলা ১২টার উপজেলার আমজানখোর ইউনিয়নের কোটপাড়া সীমান্তে বাংলাদেশের অভ্যন্তরে ৩৮৫ নম্বর পিলারের কাছে এ ঘটনা ঘটে।
এ বিষয়ে তাৎক্ষণিকভাবে বিজিবির কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি।
গুলিবিদ্ধ ২৫ বছর বয়সী নাঈম ওই আমজানখোর ইউনিয়নের কলিবাড়ী গ্রামের জাহাঙ্গীর আলমের ছেলে।
নাঈমের বাবা জাহাঙ্গীর আলম বলেন, “সকালে কোটপাড়া সীমান্তে বাংলাদেশের ভেতরে গরুর জন্য ঘাস কাটতে গিয়েছিল নাঈম। এ সময় ভারতের সাতভিটা ক্যাম্পের বিএসএফ সদস্যরা তাকে লক্ষ্য করে গুলি ছোড়ে। এ সময় গুলি নাঈমের পায়ে লাগে।”
পরে নাঈমকে উদ্ধার করে ঠাকুরগাঁও জেনারেল হাসপাতালের সার্জারি ওয়ার্ডে ভর্তি করা হয়।
ঠাকুরগাঁও জেনারেল হাসপাতালের আবাসিক চিকিৎসা কর্মকর্তা (আরএমও) রকিবুল হাসান চয়ন বলেন, “গুলিতে আহত নাঈমের পায়ের হাড় ভেঙে গেছে। তার চিকিৎসা চলছে। এখন সে ভাল আছে।”
এ বিষয়ে জানতে ঠাকুরগাঁও ৫০ বিজিবির অধিনায়ক লেফট্যানেন্ট কর্নেল মো. তানজীর আহম্মদের মোবাইল ফোনে একাধিকবার যোগাযোগ করা হলেও তিনি ফোন সাড়া দেননি।
শনিবার, ১০ আগস্ট ২০২৪
ঠাকুরগাঁওয়ের বালিয়াডাঙ্গী উপজেলার কোটপাড়া সীমান্তে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী-বিএসএফের গুলিতে এক বাংলাদেশি যুবক গুরুতর আহত হয়েছেন।
উপজেলার আমজানখোর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আকালু জানান, শনিবার বেলা ১২টার উপজেলার আমজানখোর ইউনিয়নের কোটপাড়া সীমান্তে বাংলাদেশের অভ্যন্তরে ৩৮৫ নম্বর পিলারের কাছে এ ঘটনা ঘটে।
এ বিষয়ে তাৎক্ষণিকভাবে বিজিবির কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি।
গুলিবিদ্ধ ২৫ বছর বয়সী নাঈম ওই আমজানখোর ইউনিয়নের কলিবাড়ী গ্রামের জাহাঙ্গীর আলমের ছেলে।
নাঈমের বাবা জাহাঙ্গীর আলম বলেন, “সকালে কোটপাড়া সীমান্তে বাংলাদেশের ভেতরে গরুর জন্য ঘাস কাটতে গিয়েছিল নাঈম। এ সময় ভারতের সাতভিটা ক্যাম্পের বিএসএফ সদস্যরা তাকে লক্ষ্য করে গুলি ছোড়ে। এ সময় গুলি নাঈমের পায়ে লাগে।”
পরে নাঈমকে উদ্ধার করে ঠাকুরগাঁও জেনারেল হাসপাতালের সার্জারি ওয়ার্ডে ভর্তি করা হয়।
ঠাকুরগাঁও জেনারেল হাসপাতালের আবাসিক চিকিৎসা কর্মকর্তা (আরএমও) রকিবুল হাসান চয়ন বলেন, “গুলিতে আহত নাঈমের পায়ের হাড় ভেঙে গেছে। তার চিকিৎসা চলছে। এখন সে ভাল আছে।”
এ বিষয়ে জানতে ঠাকুরগাঁও ৫০ বিজিবির অধিনায়ক লেফট্যানেন্ট কর্নেল মো. তানজীর আহম্মদের মোবাইল ফোনে একাধিকবার যোগাযোগ করা হলেও তিনি ফোন সাড়া দেননি।