কক্সবাজারের টেকনাফ বাহারছড়ায় অভিযান চালিয়ে ২ লাখ ইয়াবাসহ এক মাদক কারবারিকে গ্রেফতার করেছে র্যাব। এসময় কৌশলে পালিয়ে যায় দুই মাদক কারবারি। বুধবার (১৪ আগষ্ট) দুপুর সাড়ে ১২ টার দিকে এই অভিযান পরিচালনা করা হয় । গ্রেফতার মাদক কারবারি টেকনাফের রাজারছড়া এলাকার মোফাজ্জল আহমদের এর ছেলে মোঃ হোসেন।
রাতে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন র্যাব-১৫ কক্সবাজার এর অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ও সিনিয়র সহকারী পরিচালক ( আইন ও গণমাধ্যম) মো. আবুল কালাম চৌধুরী।
র্যাব জানিয়েছে, অভিযান পরিচালনাকালে আমাদের উপস্থিতি বুঝতে পেরে কৌশলে মাদক কারবারীরা পালানোর সময় হোসেন নামে এক মাদক কারবারীকে গ্রেফতার করা হয়। এসময় তার অপর দুই সহযোগী কৌশলে পালিয়ে যায়। ধৃত আসামীকে জিজ্ঞাসাবাদে পলাতক আসামীদের নাম-ঠিকানা প্রকাশ করে।
পরবর্তীতে উপস্থিত সাক্ষীদের সম্মুখে আটককৃত ও পলাতক আসামীদের হেফাজতে থাকা সাদা রংয়ের প্লাস্টিকের বস্তা থেকে দুই লক্ষ ইয়াবা উদ্ধার করা হয়।
গ্রেফতারকৃত মাদক ব্যবসায়ী জানায়, সে এবং পলাতক আসামীদ্বয় মাদক চোরাচালান চক্রের সক্রিয় সদস্য। উক্ত মাদক চোরাচালানের সাথে জড়িত চক্রটি আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর গ্রেফতার এড়াতে বিভিন্ন কৌশলী পন্থা অবলম্বন করে তারা পরস্পর যোগসাজসে দীর্ঘদিন যাবত সীমান্তবর্তী এলাকা হতে মাদকদ্রব্য ইয়াবা ট্যাবলেট টেকনাফে নিয়ে আসে এবং নিজেদের হেফাজতে মজুদ করে রাখে। পরবর্তীতে চক্রটি আর্থিকভাবে লাভবান হওয়ার লক্ষ্যে অত্যন্ত চতুরতার সাথে টেকনাফ ও কক্সবাজারসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে মাদকদ্রব্য ইয়াবা ক্রয় বিক্রয় ও সরবরাহ আসছিল।
র্যাব কর্মকর্তা আবুল কালাম চৌধুরী জানান, উদ্ধার ইয়াবাসহ গ্রেফতারকৃত এবং পলাতক আসামীদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণার্থে টেকনাফ থানায় এজাহার দায়ের করা হয়েছে।
বৃহস্পতিবার, ১৫ আগস্ট ২০২৪
কক্সবাজারের টেকনাফ বাহারছড়ায় অভিযান চালিয়ে ২ লাখ ইয়াবাসহ এক মাদক কারবারিকে গ্রেফতার করেছে র্যাব। এসময় কৌশলে পালিয়ে যায় দুই মাদক কারবারি। বুধবার (১৪ আগষ্ট) দুপুর সাড়ে ১২ টার দিকে এই অভিযান পরিচালনা করা হয় । গ্রেফতার মাদক কারবারি টেকনাফের রাজারছড়া এলাকার মোফাজ্জল আহমদের এর ছেলে মোঃ হোসেন।
রাতে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন র্যাব-১৫ কক্সবাজার এর অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ও সিনিয়র সহকারী পরিচালক ( আইন ও গণমাধ্যম) মো. আবুল কালাম চৌধুরী।
র্যাব জানিয়েছে, অভিযান পরিচালনাকালে আমাদের উপস্থিতি বুঝতে পেরে কৌশলে মাদক কারবারীরা পালানোর সময় হোসেন নামে এক মাদক কারবারীকে গ্রেফতার করা হয়। এসময় তার অপর দুই সহযোগী কৌশলে পালিয়ে যায়। ধৃত আসামীকে জিজ্ঞাসাবাদে পলাতক আসামীদের নাম-ঠিকানা প্রকাশ করে।
পরবর্তীতে উপস্থিত সাক্ষীদের সম্মুখে আটককৃত ও পলাতক আসামীদের হেফাজতে থাকা সাদা রংয়ের প্লাস্টিকের বস্তা থেকে দুই লক্ষ ইয়াবা উদ্ধার করা হয়।
গ্রেফতারকৃত মাদক ব্যবসায়ী জানায়, সে এবং পলাতক আসামীদ্বয় মাদক চোরাচালান চক্রের সক্রিয় সদস্য। উক্ত মাদক চোরাচালানের সাথে জড়িত চক্রটি আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর গ্রেফতার এড়াতে বিভিন্ন কৌশলী পন্থা অবলম্বন করে তারা পরস্পর যোগসাজসে দীর্ঘদিন যাবত সীমান্তবর্তী এলাকা হতে মাদকদ্রব্য ইয়াবা ট্যাবলেট টেকনাফে নিয়ে আসে এবং নিজেদের হেফাজতে মজুদ করে রাখে। পরবর্তীতে চক্রটি আর্থিকভাবে লাভবান হওয়ার লক্ষ্যে অত্যন্ত চতুরতার সাথে টেকনাফ ও কক্সবাজারসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে মাদকদ্রব্য ইয়াবা ক্রয় বিক্রয় ও সরবরাহ আসছিল।
র্যাব কর্মকর্তা আবুল কালাম চৌধুরী জানান, উদ্ধার ইয়াবাসহ গ্রেফতারকৃত এবং পলাতক আসামীদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণার্থে টেকনাফ থানায় এজাহার দায়ের করা হয়েছে।