কক্সবাজারের রামু উপজেলার কচ্ছপিয়া ইউনিয়নের ঐতিহ্যবাহী গর্জনিয়া ফইজুল উলুম ফাজিল (ডিগ্রি) মাদ্রাসার ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ শফিউল হক চৌধুরীর পদত্যাগের দাবিতে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ মিছিল করেছে শিক্ষার্থীরা। মঙ্গলবার, ২ সেপ্টেম্বর সকালে মাদ্রাসা প্রাঙ্গণে শিক্ষার্থীরা এই কর্মসূচি পালন করেন।
শিক্ষার্থীরা অভিযোগ করেন, শফিউল হক চৌধুরী আওয়ামী লীগ সমর্থিত কিছু নেতার প্রভাবের কারণে মাদ্রাসার বিভিন্ন অর্থনৈতিক অনিয়মে জড়িত। এসবের মধ্যে রয়েছে মাদ্রাসার ফি ও দোকান ভাড়ার টাকা আত্মসাৎ, মাদ্রাসার জমি বিক্রি সংক্রান্ত অনিয়ম, নিয়মিত ক্লাস না নেওয়া, এবং দীর্ঘদিন ধরে ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষের দায়িত্ব পালন করা। শিক্ষার্থীরা আরও জানান, মাদ্রাসার দোকান বরাদ্দ, জমি বিক্রি, এবং চাষের জমি থেকে আয় করা টাকার হিসাবও প্রদান করা হয়নি।
বিক্ষোভ চলাকালে শিক্ষার্থীরা মাদ্রাসা পরিচালনায় অনিয়মসহ ১০টি অভিযোগ তুলে ধরে একদফা দাবিতে স্লোগান দেন এবং মিছিল করেন। তারা দ্রুত সময়ের মধ্যে শফিউল হক চৌধুরীর পদত্যাগ দাবি করেন। শিক্ষার্থীরা আরও জানান, তাদের দাবি পূরণ না হওয়া পর্যন্ত তারা ক্লাস বর্জন কর্মসূচি চালিয়ে যাবেন।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে অধ্যক্ষ শফিউল হক চৌধুরীর সাথে যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি। মাদ্রাসার অন্যান্য শিক্ষকেরা জানান, তারা শিক্ষার পরিবেশ ফিরিয়ে আনতে শফিউল হক চৌধুরীর বিরুদ্ধে অনাস্থা প্রস্তাব দেওয়ার কথা বিবেচনা করছেন।
রামু উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ রাশেদুল ইসলাম জানান, অভিযোগগুলো সংশ্লিষ্ট দপ্তরে জমা দেওয়ার পর তিনি যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন।
মঙ্গলবার, ০৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪
কক্সবাজারের রামু উপজেলার কচ্ছপিয়া ইউনিয়নের ঐতিহ্যবাহী গর্জনিয়া ফইজুল উলুম ফাজিল (ডিগ্রি) মাদ্রাসার ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ শফিউল হক চৌধুরীর পদত্যাগের দাবিতে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ মিছিল করেছে শিক্ষার্থীরা। মঙ্গলবার, ২ সেপ্টেম্বর সকালে মাদ্রাসা প্রাঙ্গণে শিক্ষার্থীরা এই কর্মসূচি পালন করেন।
শিক্ষার্থীরা অভিযোগ করেন, শফিউল হক চৌধুরী আওয়ামী লীগ সমর্থিত কিছু নেতার প্রভাবের কারণে মাদ্রাসার বিভিন্ন অর্থনৈতিক অনিয়মে জড়িত। এসবের মধ্যে রয়েছে মাদ্রাসার ফি ও দোকান ভাড়ার টাকা আত্মসাৎ, মাদ্রাসার জমি বিক্রি সংক্রান্ত অনিয়ম, নিয়মিত ক্লাস না নেওয়া, এবং দীর্ঘদিন ধরে ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষের দায়িত্ব পালন করা। শিক্ষার্থীরা আরও জানান, মাদ্রাসার দোকান বরাদ্দ, জমি বিক্রি, এবং চাষের জমি থেকে আয় করা টাকার হিসাবও প্রদান করা হয়নি।
বিক্ষোভ চলাকালে শিক্ষার্থীরা মাদ্রাসা পরিচালনায় অনিয়মসহ ১০টি অভিযোগ তুলে ধরে একদফা দাবিতে স্লোগান দেন এবং মিছিল করেন। তারা দ্রুত সময়ের মধ্যে শফিউল হক চৌধুরীর পদত্যাগ দাবি করেন। শিক্ষার্থীরা আরও জানান, তাদের দাবি পূরণ না হওয়া পর্যন্ত তারা ক্লাস বর্জন কর্মসূচি চালিয়ে যাবেন।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে অধ্যক্ষ শফিউল হক চৌধুরীর সাথে যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি। মাদ্রাসার অন্যান্য শিক্ষকেরা জানান, তারা শিক্ষার পরিবেশ ফিরিয়ে আনতে শফিউল হক চৌধুরীর বিরুদ্ধে অনাস্থা প্রস্তাব দেওয়ার কথা বিবেচনা করছেন।
রামু উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ রাশেদুল ইসলাম জানান, অভিযোগগুলো সংশ্লিষ্ট দপ্তরে জমা দেওয়ার পর তিনি যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন।