সাভারে নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করায় খুলে দেওয়া হয়েছে বেশিরভাগ তৈরি পোশাক কারখানা। বৃহস্পতিবার (৫ সেপ্টম্বর) সকাল থেকে দলে দলে কারখানায় কাজে যোগ দিয়েছেন শ্রমিকরা। কারখানা এলাকায় নিরাপত্তায় পুলিশ মোতায়েন ছাড়াও রয়েছে সেনাবাহিনী ও বিজিবির টহল।
টানা কয়েকদিন শ্রমিক অসন্তোষ, বিক্ষোভ, সড়ক অবরোধ, কারখানা ভাঙচুরের ঘটনায় সাভারের অর্ধশতাধিক কারখানায় ছুটি ঘোষণা করে কর্তৃপক্ষ। পরে বুধবার বাংলাদেশ পোশাক প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সমিতির (বিজিএমইএ) সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ও সরকারের পক্ষ থেকে প্রয়োজনীয় নিরাপত্তার আশ্বাস পেয়ে কারখানা খোলা রাখার সিদ্ধান্ত নেন মালিকরা।
সরেজমিনে দেখা যায়, সিদ্ধান্ত অনুযায়ী সকাল থেকে আশুলিয়া শিল্পাঞ্চলের বেশিরভাগ কারখানা খোলা রয়েছে। কাজে যোগ দিয়েছেন নারী-পুরুষ শ্রমিকসহ অন্যান্য কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা। বিভিন্ন যানবাহনে ও হেঁটে শ্রমিকেরা কারখানায় এসে আইডি কার্ড দেখিয়ে ভেতরে প্রবেশ করছেন। কারখানার নিরাপত্তায় নিজস্ব নিরাপত্তা কর্মী ছাড়াও অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। এছাড়া বিজিবি ও সেনাবাহিনীর টহল জোরদার করা হয়েছে। এখন পর্যন্ত (সকাল ১০টা) কোনো অপ্রীতিকর ঘটনার খবর পাওয়া যায়নি।
শিল্প পুলিশ-১ এর পুলিশ সুপার মো. সারোয়ার আলম বলেন, কয়েকটি কারখানা ছাড়া বেশিরভাগ কারখানা খোলা রয়েছে। কারখানা এলাকায় নিরাপত্তায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। এছাড়া বিজিবি ও সেনাবাহিনী টহল দিচ্ছে। এখন পর্যন্ত কোনো অপ্রীতিকর সংবাদ পাওয়া যায়নি।
বৃহস্পতিবার, ০৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪
সাভারে নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করায় খুলে দেওয়া হয়েছে বেশিরভাগ তৈরি পোশাক কারখানা। বৃহস্পতিবার (৫ সেপ্টম্বর) সকাল থেকে দলে দলে কারখানায় কাজে যোগ দিয়েছেন শ্রমিকরা। কারখানা এলাকায় নিরাপত্তায় পুলিশ মোতায়েন ছাড়াও রয়েছে সেনাবাহিনী ও বিজিবির টহল।
টানা কয়েকদিন শ্রমিক অসন্তোষ, বিক্ষোভ, সড়ক অবরোধ, কারখানা ভাঙচুরের ঘটনায় সাভারের অর্ধশতাধিক কারখানায় ছুটি ঘোষণা করে কর্তৃপক্ষ। পরে বুধবার বাংলাদেশ পোশাক প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সমিতির (বিজিএমইএ) সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ও সরকারের পক্ষ থেকে প্রয়োজনীয় নিরাপত্তার আশ্বাস পেয়ে কারখানা খোলা রাখার সিদ্ধান্ত নেন মালিকরা।
সরেজমিনে দেখা যায়, সিদ্ধান্ত অনুযায়ী সকাল থেকে আশুলিয়া শিল্পাঞ্চলের বেশিরভাগ কারখানা খোলা রয়েছে। কাজে যোগ দিয়েছেন নারী-পুরুষ শ্রমিকসহ অন্যান্য কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা। বিভিন্ন যানবাহনে ও হেঁটে শ্রমিকেরা কারখানায় এসে আইডি কার্ড দেখিয়ে ভেতরে প্রবেশ করছেন। কারখানার নিরাপত্তায় নিজস্ব নিরাপত্তা কর্মী ছাড়াও অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। এছাড়া বিজিবি ও সেনাবাহিনীর টহল জোরদার করা হয়েছে। এখন পর্যন্ত (সকাল ১০টা) কোনো অপ্রীতিকর ঘটনার খবর পাওয়া যায়নি।
শিল্প পুলিশ-১ এর পুলিশ সুপার মো. সারোয়ার আলম বলেন, কয়েকটি কারখানা ছাড়া বেশিরভাগ কারখানা খোলা রয়েছে। কারখানা এলাকায় নিরাপত্তায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। এছাড়া বিজিবি ও সেনাবাহিনী টহল দিচ্ছে। এখন পর্যন্ত কোনো অপ্রীতিকর সংবাদ পাওয়া যায়নি।