বাগেরহাটের শরণখোলায় লামিয়া আক্তার(১৪) নামে এক কিশোরীর আত্মহত্যা করার অভিযোগ পাওয়া গেছে। আজ বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ১১ টার দিকে শরণখোলা থানা সংলগ্ন শাহীনুর বেগমের ভাড়াটিয়া ওই কিশোরী ঘরের আড়ার সাথে ওড়না পেচিয়ে আত্মহত্যা করেন। শরণখোলা থানা পুলিশ লাশ উদ্ধার করেছে বলে জানা গেছে।
ভুক্তভোগীর পরিবার সূত্রে জানা গেছে, শরণখোলা উপজেলার রাজৈর গ্রামের বাসিন্দা মোঃ সোহরাব হাওলাদারের মেয়ে লামিয়া আক্তার রায়েন্দা বাজারের থানা সংলগ্ন শাহীনুর বেগম নামের এক মহিলার বাসায় তার মাকে নিয়ে বসবাস করতেন। ৫ সেপ্টেম্বর সকাল সাড়ে ১০ টার দিকে তার মা সোনালী ব্যাংকে টাকা তুলতে যায়। ১ ঘন্টা পর বাসায় ফিরে এসে ঘরের দরজা বন্ধ পেয়ে লামিয়াকে ডাকাডাকি শুরু করে।
তার ডাকাডাকির শব্দ শুনে প্রতিবেশী ডালিম নামের এক ব্যক্তি টিনের চালা কেটে ভিতরে প্রবেশ করে লামিয়াকে কাঠের আড়ার সাথে ঝুলতে দেখতে পায়। এ সময় তার মা ময়না বেগম হাউমাউ করে কান্নাকাটি শুরু করে।
প্রতিবেশিরা শরণখোলা থানা পুলিশকে খবর দেয়। শরণখোলা থানার সাব ইন্সপেক্টর (এস আই) আজিজের নেতৃত্বে পুলিশের একটি দল ওই বাসায় এসে তার ঝুলানো দেহ নিচে নামায়।
তার মা ময়না বেগম বলেন, কি কারনে লামিয়া আত্মহত্যা করেছে তা তিনি জানেন না। তার স্বামী অন্য একটি বিয়ে করে দ্বিতীয় স্ত্রীকে নিয়ে রাজৈর গ্রামে বসবাস করলেও তাদের কোনো খোাঁজখবর নেন না।
এ ব্যপারে শরণখোলা থানা পুলিশের অফিসার ইনচার্জ এইচ এম কামরুজ্জামান বলেন, এব্যাপারে একটি ইউডি মামলা দায়ের করা হয়েছে।
লামিয়ার মা জানায়, কি কারনে আত্মহত্যা করেছে তা জানেন না। ময়নাতদন্তের জন্য লাশ বাগেরহাট মর্গে পাঠানো হচ্ছে।
বৃহস্পতিবার, ০৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪
বাগেরহাটের শরণখোলায় লামিয়া আক্তার(১৪) নামে এক কিশোরীর আত্মহত্যা করার অভিযোগ পাওয়া গেছে। আজ বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ১১ টার দিকে শরণখোলা থানা সংলগ্ন শাহীনুর বেগমের ভাড়াটিয়া ওই কিশোরী ঘরের আড়ার সাথে ওড়না পেচিয়ে আত্মহত্যা করেন। শরণখোলা থানা পুলিশ লাশ উদ্ধার করেছে বলে জানা গেছে।
ভুক্তভোগীর পরিবার সূত্রে জানা গেছে, শরণখোলা উপজেলার রাজৈর গ্রামের বাসিন্দা মোঃ সোহরাব হাওলাদারের মেয়ে লামিয়া আক্তার রায়েন্দা বাজারের থানা সংলগ্ন শাহীনুর বেগম নামের এক মহিলার বাসায় তার মাকে নিয়ে বসবাস করতেন। ৫ সেপ্টেম্বর সকাল সাড়ে ১০ টার দিকে তার মা সোনালী ব্যাংকে টাকা তুলতে যায়। ১ ঘন্টা পর বাসায় ফিরে এসে ঘরের দরজা বন্ধ পেয়ে লামিয়াকে ডাকাডাকি শুরু করে।
তার ডাকাডাকির শব্দ শুনে প্রতিবেশী ডালিম নামের এক ব্যক্তি টিনের চালা কেটে ভিতরে প্রবেশ করে লামিয়াকে কাঠের আড়ার সাথে ঝুলতে দেখতে পায়। এ সময় তার মা ময়না বেগম হাউমাউ করে কান্নাকাটি শুরু করে।
প্রতিবেশিরা শরণখোলা থানা পুলিশকে খবর দেয়। শরণখোলা থানার সাব ইন্সপেক্টর (এস আই) আজিজের নেতৃত্বে পুলিশের একটি দল ওই বাসায় এসে তার ঝুলানো দেহ নিচে নামায়।
তার মা ময়না বেগম বলেন, কি কারনে লামিয়া আত্মহত্যা করেছে তা তিনি জানেন না। তার স্বামী অন্য একটি বিয়ে করে দ্বিতীয় স্ত্রীকে নিয়ে রাজৈর গ্রামে বসবাস করলেও তাদের কোনো খোাঁজখবর নেন না।
এ ব্যপারে শরণখোলা থানা পুলিশের অফিসার ইনচার্জ এইচ এম কামরুজ্জামান বলেন, এব্যাপারে একটি ইউডি মামলা দায়ের করা হয়েছে।
লামিয়ার মা জানায়, কি কারনে আত্মহত্যা করেছে তা জানেন না। ময়নাতদন্তের জন্য লাশ বাগেরহাট মর্গে পাঠানো হচ্ছে।