হবিগঞ্জে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মতবিনিময় সভাকে কেন্দ্র করে বৃহস্পতিবার দুই পক্ষের মধ্যে উত্তেজনার সৃষ্টি হয়। দুই পক্ষ আলাদা স্থানে সভা আহ্বান করে, যার মধ্যে এক পক্ষের সভায় চেয়ার ভাঙচুরের ঘটনা ঘটে।
শিক্ষার্থীরা জানান, ‘দেশ গঠনে শিক্ষার্থীদের অংশীদারত্ব নিশ্চিত, দুর্নীতি, চাঁদাবাজি ও সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে ছাত্র-জনতার মৈত্রী সফর’ উপলক্ষে আয়োজিত মতবিনিময় সভায় মতবিরোধ দেখা দেয়। একপক্ষ সদর উপজেলা অডিটোরিয়ামে এবং অপরপক্ষ সাইফুর রহমান টাউন হলে সভা আয়োজন করে। এতে সমর্থকদের মধ্যে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে।
দুই পক্ষকে একত্রিত করতে পৌরসভা মাঠে সভা করার প্রস্তাব দেন সমন্বয়করা। তবে সদর উপজেলা অডিটোরিয়ামের আয়োজকরা এতে সায় না দিলে সেখানে হামলা ও ভাঙচুরের ঘটনা ঘটে।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের হবিগঞ্জের সমন্বয়ক মাহাদী হাসান এবং আশরাফুল ইসলাম সুজন এ ঘটনার পর আন্দোলনের সব কার্যক্রম থেকে সরে দাঁড়ানোর ঘোষণা দেন। অপরপক্ষের এনামুল হক হামলার সঙ্গে তাদের সম্পৃক্ততা অস্বীকার করেন এবং সবাইকে একত্রিত করতে চাইলেও তারা রাজি হয়নি বলে মন্তব্য করেন।
বৃহস্পতিবার, ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৪
হবিগঞ্জে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মতবিনিময় সভাকে কেন্দ্র করে বৃহস্পতিবার দুই পক্ষের মধ্যে উত্তেজনার সৃষ্টি হয়। দুই পক্ষ আলাদা স্থানে সভা আহ্বান করে, যার মধ্যে এক পক্ষের সভায় চেয়ার ভাঙচুরের ঘটনা ঘটে।
শিক্ষার্থীরা জানান, ‘দেশ গঠনে শিক্ষার্থীদের অংশীদারত্ব নিশ্চিত, দুর্নীতি, চাঁদাবাজি ও সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে ছাত্র-জনতার মৈত্রী সফর’ উপলক্ষে আয়োজিত মতবিনিময় সভায় মতবিরোধ দেখা দেয়। একপক্ষ সদর উপজেলা অডিটোরিয়ামে এবং অপরপক্ষ সাইফুর রহমান টাউন হলে সভা আয়োজন করে। এতে সমর্থকদের মধ্যে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে।
দুই পক্ষকে একত্রিত করতে পৌরসভা মাঠে সভা করার প্রস্তাব দেন সমন্বয়করা। তবে সদর উপজেলা অডিটোরিয়ামের আয়োজকরা এতে সায় না দিলে সেখানে হামলা ও ভাঙচুরের ঘটনা ঘটে।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের হবিগঞ্জের সমন্বয়ক মাহাদী হাসান এবং আশরাফুল ইসলাম সুজন এ ঘটনার পর আন্দোলনের সব কার্যক্রম থেকে সরে দাঁড়ানোর ঘোষণা দেন। অপরপক্ষের এনামুল হক হামলার সঙ্গে তাদের সম্পৃক্ততা অস্বীকার করেন এবং সবাইকে একত্রিত করতে চাইলেও তারা রাজি হয়নি বলে মন্তব্য করেন।