প্রবল বর্ষণে কক্সবাজারের মহেশখালীতে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। পাহাড়ি ঢল ও পানির স্রোতে তলিয়ে গেছে শতাধিক ঘরবাড়ি। এমনটি জানিয়েছেন ক্ষতিগ্রস্থ পরিবারের লোকজন। জানাগেছে, মওসুমের রেকর্ড পরিমাণ বৃষ্টিতে মহেশখালীর প্রায়সব নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়ে কয়েক কোটি টাকার ক্ষয়ক্ষতি আশংকা রয়েছে।
টানা ৪৮ ঘন্টার বৃষ্টি যেন এ মওসুমের রেকর্ড পরিমাণ বৃষ্টি। এ বৃষ্টিতে মহেশখালীর হোয়ানক, ধলঘাটা ছোটমহেশখালী, মাতারবাড়ী, কুতুবজোম, পৌরসভা, কালারমারছড়া ও বড়মহেশখালীর একাধিক এলাকার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে।
পাহাড়ি ঢলে হোয়ানকের বড়ছড়ার মোহাম্মদ ইব্রাহিমের বাড়ি ও উত্তর নলবিলার সাংবাদিক আবু বক্কর ছিদ্দিক এর বাড়ি সহ শতাধিক বাড়ি তলিয়ে গেছে। কয়েকটি গ্রামে জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হয়ে কয়েকশ পরিবার পানিবন্ধী হয়ে পড়েছে। এছাড়াও কয়েকটি এলাকায় রাস্তা ভেঙ্গে গিয়ে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে।
অতি বৃষ্টিতে পাহাড় ধ্বসে শতাধিক পানির বরজ নষ্ট হয়ে গেছে। বিভিন্ন সবজি খেত ও আমন চাষেও ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতির আশংকা করছেন কৃষকরা। বৃষ্টির পানি এবং জোয়ারের পানি একাকার হয়ে কয়েকশ একর চিংড়ি ঘেরের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। এতে কয়েক কোটি টাকার চিংড়ি মাছ পানিতে ভেসে গেছে বলে জানান চিংড়ি চাষীরা।
বৈরি আবহাওয়ার কবলে পড়ে কয়েকটি ফিশিং বোট সোনাদিয়া দ্বীপ সহ বিভিন্ন ঘাটে এসে নোঙর করলেও বেশির ভাগ ফিশিং বোট কুলে আসতে পারেনি বলে জানিয়েছেন মাঝিমাল্লার পরিবার।
এব্যাপারে মহেশখালী উপজেলা ভারপ্রাপ্ত নির্বাহী অফিসার ও উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) মোঃ তাজবির হোসেন জানান, প্রবল বর্ষণে মহেশখালীর কয়েকটি ক্ষতিগ্রস্ত এলাকা পরিদর্শন করা হয়েছে। স্থানীয় চেয়ারম্যানদের ক্ষয়ক্ষতির তালিকা তৈরি করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
শনিবার, ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪
প্রবল বর্ষণে কক্সবাজারের মহেশখালীতে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। পাহাড়ি ঢল ও পানির স্রোতে তলিয়ে গেছে শতাধিক ঘরবাড়ি। এমনটি জানিয়েছেন ক্ষতিগ্রস্থ পরিবারের লোকজন। জানাগেছে, মওসুমের রেকর্ড পরিমাণ বৃষ্টিতে মহেশখালীর প্রায়সব নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়ে কয়েক কোটি টাকার ক্ষয়ক্ষতি আশংকা রয়েছে।
টানা ৪৮ ঘন্টার বৃষ্টি যেন এ মওসুমের রেকর্ড পরিমাণ বৃষ্টি। এ বৃষ্টিতে মহেশখালীর হোয়ানক, ধলঘাটা ছোটমহেশখালী, মাতারবাড়ী, কুতুবজোম, পৌরসভা, কালারমারছড়া ও বড়মহেশখালীর একাধিক এলাকার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে।
পাহাড়ি ঢলে হোয়ানকের বড়ছড়ার মোহাম্মদ ইব্রাহিমের বাড়ি ও উত্তর নলবিলার সাংবাদিক আবু বক্কর ছিদ্দিক এর বাড়ি সহ শতাধিক বাড়ি তলিয়ে গেছে। কয়েকটি গ্রামে জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হয়ে কয়েকশ পরিবার পানিবন্ধী হয়ে পড়েছে। এছাড়াও কয়েকটি এলাকায় রাস্তা ভেঙ্গে গিয়ে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে।
অতি বৃষ্টিতে পাহাড় ধ্বসে শতাধিক পানির বরজ নষ্ট হয়ে গেছে। বিভিন্ন সবজি খেত ও আমন চাষেও ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতির আশংকা করছেন কৃষকরা। বৃষ্টির পানি এবং জোয়ারের পানি একাকার হয়ে কয়েকশ একর চিংড়ি ঘেরের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। এতে কয়েক কোটি টাকার চিংড়ি মাছ পানিতে ভেসে গেছে বলে জানান চিংড়ি চাষীরা।
বৈরি আবহাওয়ার কবলে পড়ে কয়েকটি ফিশিং বোট সোনাদিয়া দ্বীপ সহ বিভিন্ন ঘাটে এসে নোঙর করলেও বেশির ভাগ ফিশিং বোট কুলে আসতে পারেনি বলে জানিয়েছেন মাঝিমাল্লার পরিবার।
এব্যাপারে মহেশখালী উপজেলা ভারপ্রাপ্ত নির্বাহী অফিসার ও উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) মোঃ তাজবির হোসেন জানান, প্রবল বর্ষণে মহেশখালীর কয়েকটি ক্ষতিগ্রস্ত এলাকা পরিদর্শন করা হয়েছে। স্থানীয় চেয়ারম্যানদের ক্ষয়ক্ষতির তালিকা তৈরি করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।