বরিশালের কীর্তনখোলা নদীতে ইঞ্জিন বিকল হয়ে শতাধিক যাত্রীসহ একটি লঞ্চ আটকা পড়ে। শনিবার রাতে চরমোনাই এলাকায় এই ঘটনা ঘটে। তবে দ্রুত পদক্ষেপের মাধ্যমে যাত্রীদের উদ্ধার করা সম্ভব হয়েছে বলে জানিয়েছেন বিআইডব্লিউটিএর সহকারী পরিচালক রিয়াদ হোসেন।
বৈরী আবহাওয়ার কারণে শনিবার বিকাল ৪টা থেকে বরিশালের অভ্যন্তরীণ ১০টি রুটে লঞ্চ চলাচল বন্ধ রাখা হয়। তবে ঢাকা থেকে বরিশাল রুটের লঞ্চ চলাচল অব্যাহত ছিল।
বিআইডব্লিউটিএর সহকারী পরিচালক রিয়াদ হোসেন জানান, বিকালে মেহেন্দিগঞ্জ উপজেলার পাতারহাট ঘাট থেকে ‘সুপার সনিক-৭’ নামের লঞ্চটি বরিশালের উদ্দেশে রওনা দেয়। পথে চরমোনাই এলাকায় লঞ্চটির ইঞ্জিন বিকল হয়ে যায়। খবর পাওয়ার পর মালিকপক্ষকে যাত্রীদের উদ্ধারের নির্দেশ দেওয়া হয়। রাত ৯টার দিকে ‘সুপার সনিক-৮’ লঞ্চ ঘটনাস্থলে পৌঁছে যাত্রীদের উদ্ধার করে।
একজন যাত্রী, কাব্য জানান, লঞ্চটি বিকাল ৫টার দিকে পাতারহাট ঘাট থেকে যাত্রা শুরু করলেও মাঝপথে ইঞ্জিন বিকল হয়ে পড়ে এবং লঞ্চটি একটি চরে নোঙ্গর করা হয়। লঞ্চের কর্মীরা ইঞ্জিন মেরামতের চেষ্টা চালিয়ে গেলেও সফল হতে পারেনি। পরে রাত ৯টার দিকে আরেকটি লঞ্চ এসে তাদের উদ্ধার করে বরিশাল বন্দরের দিকে নিয়ে যায়।
এদিকে বরিশাল থেকে ঢাকার উদ্দেশে শনিবার সন্ধ্যার পর ‘পারাবাত-১১’ ও ‘পারাবাত-১৮’ লঞ্চ ছেড়ে যাওয়ার কথা থাকলেও যাত্রী সংকটের কারণে রাত ৯টার দিকে কেবল একটি লঞ্চ ছেড়ে যায়।
রোববার, ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪
বরিশালের কীর্তনখোলা নদীতে ইঞ্জিন বিকল হয়ে শতাধিক যাত্রীসহ একটি লঞ্চ আটকা পড়ে। শনিবার রাতে চরমোনাই এলাকায় এই ঘটনা ঘটে। তবে দ্রুত পদক্ষেপের মাধ্যমে যাত্রীদের উদ্ধার করা সম্ভব হয়েছে বলে জানিয়েছেন বিআইডব্লিউটিএর সহকারী পরিচালক রিয়াদ হোসেন।
বৈরী আবহাওয়ার কারণে শনিবার বিকাল ৪টা থেকে বরিশালের অভ্যন্তরীণ ১০টি রুটে লঞ্চ চলাচল বন্ধ রাখা হয়। তবে ঢাকা থেকে বরিশাল রুটের লঞ্চ চলাচল অব্যাহত ছিল।
বিআইডব্লিউটিএর সহকারী পরিচালক রিয়াদ হোসেন জানান, বিকালে মেহেন্দিগঞ্জ উপজেলার পাতারহাট ঘাট থেকে ‘সুপার সনিক-৭’ নামের লঞ্চটি বরিশালের উদ্দেশে রওনা দেয়। পথে চরমোনাই এলাকায় লঞ্চটির ইঞ্জিন বিকল হয়ে যায়। খবর পাওয়ার পর মালিকপক্ষকে যাত্রীদের উদ্ধারের নির্দেশ দেওয়া হয়। রাত ৯টার দিকে ‘সুপার সনিক-৮’ লঞ্চ ঘটনাস্থলে পৌঁছে যাত্রীদের উদ্ধার করে।
একজন যাত্রী, কাব্য জানান, লঞ্চটি বিকাল ৫টার দিকে পাতারহাট ঘাট থেকে যাত্রা শুরু করলেও মাঝপথে ইঞ্জিন বিকল হয়ে পড়ে এবং লঞ্চটি একটি চরে নোঙ্গর করা হয়। লঞ্চের কর্মীরা ইঞ্জিন মেরামতের চেষ্টা চালিয়ে গেলেও সফল হতে পারেনি। পরে রাত ৯টার দিকে আরেকটি লঞ্চ এসে তাদের উদ্ধার করে বরিশাল বন্দরের দিকে নিয়ে যায়।
এদিকে বরিশাল থেকে ঢাকার উদ্দেশে শনিবার সন্ধ্যার পর ‘পারাবাত-১১’ ও ‘পারাবাত-১৮’ লঞ্চ ছেড়ে যাওয়ার কথা থাকলেও যাত্রী সংকটের কারণে রাত ৯টার দিকে কেবল একটি লঞ্চ ছেড়ে যায়।